পPatনার শাহজাহানপুরে ট্রাক ও টেম্পোর সংঘর্ষে আটজনের মৃত্যু, চারজন গুরুতর আহত। জানা গেছে, সবাই গঙ্গা স্নান সেরে ফিরছিলেন। পুলিশ তদন্তে নেমেছে।
Patna Accident: বিহারের রাজধানী পাটনায় শনিবার সকালে এক ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় অনেক পরিবারের আনন্দ কেড়ে নিয়েছে। শাহজাহানপুর থানা এলাকার আল্ট্রাটেক সিমেন্ট ফ্যাক্টরির কাছে একটি দ্রুতগতির ট্রাক ও টেম্পোর মুখোমুখি সংঘর্ষে আটজন ঘটনাস্থলেই মারা যান, যেখানে চারজন গুরুতরভাবে আহত হন। নিহতরা সবাই নালন্দা জেলার হিলসা থানা এলাকার মালাওয়া গ্রামের বাসিন্দা এবং গঙ্গা স্নান সেরে ফিরছিলেন। এই দুর্ঘটনায় পুরো এলাকা শোকের ছায়ায় ঢেকে গেছে।
গঙ্গা স্নান সেরে ফেরার পথে দুর্ঘটনা
জানা গেছে, শনিবার সকালে ভাদো অমাবস্যার উপলক্ষে মালাওয়া গ্রামের লোকজন টেম্পোতে করে ফতুহা গঙ্গা ঘাটে গিয়েছিলেন। গঙ্গা স্নান করার পর তারা সবাই বাড়ি ফিরছিলেন। টেম্পোটি আল্ট্রাটেক সিমেন্ট ফ্যাক্টরির কাছে পৌঁছতেই, বিপরীত দিক থেকে আসা একটি দ্রুতগতির ট্রাক টেম্পোটিকে ধাক্কা মারে। ধাক্কা এতটাই জোরালো ছিল যে টেম্পোটি দুমড়ে-মুচড়ে যায় এবং ঘটনাস্থলেই অনেকের মৃত্যু হয়।
অাফরা-তফরি का माहौल
दुर्घटना के तुरंत बाद घटनास्थल पर अफरा-तफरी मच गई। टेम्पू के मलबे के बीच लोग चीख-पुकार कर रहे थे। सड़क पर चारों तरफ खून ही खून था और कई शव बिखरे पड़े थे। स्थानीय लोग दौड़कर मौके पर पहुंचे और घायलों को बाहर निकालने की कोशिश की। কিন্তু ততক্ষণে আটজন ঘটনাস্থলেই মারা গিয়েছিলেন। এই দৃশ্য এতটাই ভয়াবহ ছিল যে দেখার মতো ছিল না।
পুলিশ প্রশাসনের त्वरित পদক্ষেপ
ঘটনার খবর পাওয়া মাত্রই শাহজাহানপুর থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছয়। পুলিশ মৃতদেহগুলো উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায় এবং আহতদের নিকটবর্তী হাসপাতালে ভর্তি করে। গুরুতর আহত চারজনকে দ্রুত পটনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (PMCH) रेफर किया गया, যেখানে তাদের চিকিৎসা চলছে।
পাটনার গ্রামীণ এসপি বিক্রম সিং দুর্ঘটনার বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, নিহতরা সবাই নালন্দা জেলার হিলসা থানা এলাকার বাসিন্দা ছিলেন। তিনি বলেন, প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে ট্রাকটি দ্রুত গতিতে ছিল এবং চালক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলায় এই দুর্ঘটনা ঘটেছে।
দুর্ঘটনার কারণ ও প্রত্যক্ষদর্শীদের बयान
स्थानीय लोगों के अनुसार, ট্রাকটি খুব দ্রুত গতিতে ছিল এবং হঠাৎ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে। চালক অটোর দিকে খেয়াল করতে পারেনি और सीधी टक्कर हो गई। প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, ধাক্কার পরে চারদিকে চিৎকার-চেঁচামেচি শুরু হয়ে যায়। যারা গঙ্গা স্নান করে পূজা-পাঠ সেরে ফিরছিলেন, তাদের বাড়িতে এখন শোকের মাতম।
নিহতদের মধ্যে महिलाएं भी शामिल
এই সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত আটজনের মধ্যে ज्यादातर महिलाएं ছিলেন। সবাই পূজা-अर्चना कर घर लौट रहे थे। সকালে जिस घर से पूजा के गीत सुनाई दे रहे थे, वहां अब रोने-बिलखने की आवाजें गूंज रही हैं। গ্রামে শোকের পরিবেশ বিরাজ করছে और हर कोई गमगीन है।
গ্রামের লোকজন জেলা প্রশাসন ও সরকারের কাছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে দ্রুত আর্থিক সহায়তা দেওয়ার দাবি জানিয়েছেন। उनका कहना है कि इस हादसे ने कई परिवारों को उजाड़ दिया है। मृतकों के परिजनों को मुआवजा और घायलों के इलाज की बेहतर सुविधा मिलनी चाहिए।