উপরাষ্ট্রপতি পদের জন্য ২০২৫ সালের ৯ই সেপ্টেম্বর ভোটগ্রহণ হবে। এনডিএ সিপি রাধাকৃষ্ণাণকে এবং ইন্ডিয়া ব্লক বি সুদর্শন রেড্ডিকে প্রার্থী করেছে। নির্বাচন কমিশন প্রক্রিয়াটির তত্ত্বাবধানের জন্য দুজন वरिष्ठ আধিকারিককে নিযুক্ত করেছে। মনোনয়ন জমা দেওয়ার এবং প্রত্যাহারের শেষ তারিখ যথাক্রমে ২১ এবং ২৫ অগাস্ট ধার্য করা হয়েছে।
নয়া দিল্লি: ২০২৫ সালের ৯ই সেপ্টেম্বর উপরাষ্ট্রপতি পদের জন্য ভোটগ্রহণ হতে চলেছে। এনডিএ মহারাষ্ট্রের রাজ্যপাল সিপি রাধাকৃষ্ণাণকে প্রার্থী করেছে, যেখানে ইন্ডিয়া ব্লক বিচারপতি (অবসরপ্রাপ্ত) বি সুদর্শন রেড্ডিকে ময়দানে নামিয়েছে। নির্বাচন কমিশন এই প্রক্রিয়ার তত্ত্বাবধানের জন্য দুজন वरिष्ठ আধিকারিককে পর্যবেক্ষক হিসেবে নিযুক্ত করেছে। মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২১শে অগাস্ট এবং প্রত্যাহারের তারিখ ২৫শে অগাস্ট ধার্য করা হয়েছে। জগদীপ ধনখড়ের ২১শে জুলাই পদত্যাগের পর উপরাষ্ট্রপতি পদটি খালি হয়েছিল।
উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচনের তত্ত্বাবধানের জন্য দুজন অফিসার নিযুক্ত
নির্বাচন কমিশন উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচনের তত্ত্বাবধানের জন্য অতিরিক্ত সচিব স্তরের দুজন वरिष्ठ অফিসারকে নিযুক্ত করেছে। এই অফিসাররা ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়া, গণনা এবং নির্বাচন সংক্রান্ত সমস্ত ব্যবস্থার তত্ত্বাবধান করবেন।
উপরাষ্ট্রপতি পদের জন্য মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ছিল শুক্রবার, যেখানে প্রার্থীরা ২৫শে অগাস্ট পর্যন্ত তাঁদের মনোনয়ন প্রত্যাহার করতে পারবেন। পর্যবেক্ষকরা এটা সুনিশ্চিত করবেন যে নির্বাচন সম্পূর্ণরূপে निष्पक्ष, স্বচ্ছ এবং গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে সম্পন্ন হয়।
সিপি রাধাকৃষ্ণাণ এবং বি সুদর্শন রেড্ডি মনোনয়ন জমা দিয়েছেন
এনডিএ প্রার্থী সিপি রাধাকৃষ্ণাণ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং ছাড়াও জোটের অন্যান্য নেতাদের উপস্থিতিতে তাঁর মনোনয়ন জমা দিয়েছেন।
অন্যদিকে, ইন্ডিয়া ব্লকের প্রার্থী বি সুদর্শন রেড্ডি কংগ্রেস সভাপতি मल्लिकार्जुन খার্গে, কংগ্রেস সংসদীয় দলের চেয়ারপার্সন সোনিয়া গান্ধী এবং লোকসভায় বিরোধী দলের নেতা রাহুল গান্ধীর উপস্থিতিতে মনোনয়ন পত্র দাখিল করেছেন। তিনি এই अवसरটিকে সম্মানের মুহূর্ত বলে উল্লেখ করেছেন এবং নির্বাচিত হলে निष्पक्षতা এবং মর্যাদার সাথে পদটি निर्वाह করার संकल्प व्यक्त করেছেন।
উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচনের আগের পরিস্থিতি
উপরাষ্ট্রপতি পদটি ২১শে জুলাই জগদীপ ধনখড়ের পদত্যাগের পর रिक्त হয়েছিল। এরপর নির্বাচন কমিশন প্রক্রিয়াটিকে আরও দ্রুত এবং স্বচ্ছ করার জন্য পর্যবেক্ষকদের নিয়োগ করেছে। এই নির্বাচনে বিরোধী এবং ক্ষমতাসীন জোট উভয়ই তাঁদের প্রার্থী দিয়েছে, যার ফলে রাজনৈতিক মহলে উৎসাহ বেড়েছে।
এইবারের নির্বাচনে ভোটার সংসদের উভয় কক্ষের নির্বাচিত সদস্যরা এবং এটি গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে বিবেচিত হয়।