যোগী আদিত্যনাথকে চন্দ্রশেখরের চিঠি: NH-27 ফোরলেন প্রকল্পে কোটি কোটি টাকার ক্ষতিপূরণ কেলেঙ্কারির অভিযোগ

যোগী আদিত্যনাথকে চন্দ্রশেখরের চিঠি: NH-27 ফোরলেন প্রকল্পে কোটি কোটি টাকার ক্ষতিপূরণ কেলেঙ্কারির অভিযোগ

আজাদ সমাজ পার্টির জাতীয় সভাপতি এবং নাগিনার সাংসদ চন্দ্রশেখর আজাদ উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথকে একটি চিঠি লিখে বড় অভিযোগ করেছেন। 

লখনউ: আজাদ সমাজ পার্টির জাতীয় সভাপতি এবং নাগিনার সাংসদ চন্দ্রশেখর আজাদ উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথকে চিঠি লিখে এনএইচ-২৭ ফোরলেন প্রকল্পে কোটি কোটি টাকার ক্ষতিপূরণ কেলেঙ্কারির অভিযোগ করেছেন। চন্দ্রশেখর আজাদ এই কেলেঙ্কারির সিবিআই বা এসটিএফ দ্বারা নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি জানিয়েছেন। 

তিনি অভিযোগ করেছেন যে ভূমি মাফিয়া এবং রাজস্ব বিভাগের আধিকারিকদের যোগসাজশে এই কেলেঙ্কারি হয়েছে, যার কারণে প্রকৃত ভূমি মালিকরা তাদের অধিকারের ক্ষতিপূরণ পাননি।

৭৮.৪২ কোটির প্রকল্পে কেলেঙ্কারি, ভূমি মাফিয়াদের উপর অভিযোগ

সাংসদ চন্দ্রশেখর আজাদ তার চিঠিতে লিখেছেন যে জালোন জেলার কালপি এলাকায় এনএইচ-২৭ ফোরলেন প্রকল্পের অধীনে ভূমি অধিগ্রহণের জন্য ৭৮.৪২ কোটি টাকা রাজস্ব বিভাগের অ্যাকাউন্টে জমা দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এই অর্থ সুপরিকল্পিতভাবে ভুয়া ব্যক্তি ও ভূমি মাফিয়াদের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে।

তাঁর মতে, প্রকল্প দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত কালপি খাস এবং দমদমা এলাকার আসল ভূমি মালিকরা এখনও ক্ষতিপূরণের জন্য দ্বারে দ্বারে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। একই সময়ে, ভূমি মাফিয়া এবং তাদের ঘনিষ্ঠ আত্মীয়দের আধিকারিকদের যোগসাজশে অবৈধভাবে কোটি কোটি টাকার ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়েছে।

আধিকারিকদের উপরও গুরুতর অভিযোগ

চন্দ্রশেখর আজাদ তাঁর চিঠিতে লিখেছেন যে এই কেলেঙ্কারিতে তহসিলদার, রাজস্ব পরিদর্শক ও পৌরসভার আধিকারিকদের সরাসরি যোগসাজশ রয়েছে। তিনি অভিযোগ করেছেন যে ভূমি মাফিয়ারা তাদের শ্বশুরবাড়ির পক্ষ এবং ঘনিষ্ঠদের নামেও জাল চেক জারি করেছে। তিনি এটিকে একটি সংগঠিত কেলেঙ্কারি আখ্যা দিয়ে বলেন, এটি কেবল সরকারি অর্থের অপব্যবহার নয়, দরিদ্র ও অভাবী প্রকৃত ভূমি মালিকদের সঙ্গে अन्याय। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর জীবিকা, बच्चों की शिक्षा और शादियों पर इसका सीधा असर पड़ा है।

সাংসদের মতে, কালপির যে আসল ভূমি মালিকদের জমি ও বাড়ি অধিগ্রহণে চলে গেছে, তারা গত ১৭ বছর ধরে ন্যায়ের জন্য সরকারি অফিসে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। কিন্তু দুর্নীতি ও যোগসাজশের কারণে তারা ক্ষতিপূরণ পাননি। চন্দ্রশেখর এই পুরো ঘটনাকে সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করার মতো বলে অভিহিত করেছেন এবং লিখেছেন যে এর দ্রুত ও নিরপেক্ষ তদন্ত না হলে তা কৃষক ও দরিদ্রদের প্রতি সরকারের নীতি নিয়ে প্রশ্ন তুলবে।

সিবিআই বা এসটিএফ দ্বারা তদন্তের দাবি

নাগিনার সাংসদ দাবি করেছেন যে এই পুরো কেলেঙ্কারির সিবিআই বা এসটিএফ-এর মতো স্বাধীন ও নিরপেক্ষ সংস্থা দিয়ে তদন্ত করানো হোক। তিনি বলেন, ভূমি মাফিয়া ও দোষী আধিকারিকদের हिरासत में लेकर कड़ी पूछताछ की जाए, ताकि घोटाले की पूरी सच्चाई सामने आ सके। সাংসদের বক্তব্য, এই মামলায় भौतिक सत्यापन और सार्वजनिक ऑडिट अनिवार्य रूप से कराया जाना चाहिए যাতে কোনও ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি ক্ষতিপূরণ থেকে বঞ্চিত না হন এবং দোষীদের শাস্তি হয়।

সাংসদ চন্দ্রশেখর আজাদ এই मुद्दे को सिर्फ उत्तर प्रदेश तक सीमित न रखते हुए इसे राष्ट्रीय मंच पर उठाने की तैयारी में हैं। उनका कहना है कि सरकारी योजनाओं के नाम पर आम जनता और किसानों को लूटना किसी भी लोकतांत्रिक व्यवस्था के लिए शर्मनाक है। उन्होंने भरोसा जताया कि मुख्यमंत्री योगी आदित्यनाथ इस मामले में तत्काल प्रभावी कार्रवाई करेंगे।

Leave a comment