স্বাধীনতা দিবস ২০২৫-এর আগে দিল্লিতে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। লাল কেল্লায় ফেস রিকগনিশন, ড্রোন ডিটেকশন সিস্টেম বসানো হয়েছে। ১০,০০০-এর বেশি জওয়ান মোতায়েন, সোশ্যাল মিডিয়াতেও নজরদারি।
Indpendence Day 2025: স্বাধীনতা দিবস ২০২৫-এর আগে দিল্লিতে অভূতপূর্ব নিরাপত্তা ব্যবস্থা করা হয়েছে। ১০,০০০-এর বেশি নিরাপত্তা কর্মী মোতায়েন করা হয়েছে। লাল কেল্লা ও আশেপাশের অঞ্চলের ওপর নজর রাখার জন্য সিসিটিভি, ড্রোন ডিটেকশন সিস্টেম ও ফেস রিকগনিশন প্রযুক্তি ব্যবহার করা হবে। সোশ্যাল মিডিয়ার ওপরও সাইবার ইউনিটের নজরদারি জারি রয়েছে। আইন-শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য সাদা পোশাকেও দল সক্রিয় থাকবে।
দিল্লিতে কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা
স্বাধীনতা দিবস ২০২৫-এর আগে জাতীয় রাজধানী দিল্লিতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে ব্যাপক প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। দিল্লি পুলিশ ও অন্যান্য নিরাপত্তা সংস্থাগুলি এইবার সুরক্ষার জন্য বহুস্তরীয় কৌশল অবলম্বন করেছে। দেশের প্রধানমন্ত্রী লাল কেল্লা থেকে জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দেওয়ার আগে ও সেই সময় নিরাপত্তা নিয়ে কোনওরকম ঢিলেমি দেওয়া হচ্ছে না।
দিল্লি পুলিশ কমিশনার এসবিকে সিং আইন ও শৃঙ্খলা রক্ষার বিশেষ পুলিশ কমিশনার ও জেলা পুলিশ উপায়ুক্তদের নির্দেশ দিয়েছেন যে তাঁরা যেন নিজ নিজ এলাকায় কড়া নজরদারি বজায় রাখেন। সমস্ত সংশ্লিষ্ট আধিকারিক সংবেদনশীল এলাকাগুলিতে সতর্কতার সাথে ডিউটিতে থাকবেন।
১০,০০০-এর বেশি নিরাপত্তা কর্মী মোতায়েন
দিল্লি পুলিশের মতে এইবার নিরাপত্তার খাতিরে ১০,০০০-এর বেশি নিরাপত্তা কর্মী মোতায়েন করা হয়েছে। এতে দিল্লি পুলিশ, আধা সামরিক বাহিনী, কমান্ডো ইউনিট ও স্পেশাল ব্রাঞ্চের আধিকারিকরা অন্তর্ভুক্ত রয়েছেন। এই সকল নিরাপত্তা কর্মীরা এক সপ্তাহ আগে থেকেই ডিউটিতে সক্রিয় রয়েছেন যাতে কোনো সম্ভাব্য বিপদ আগে থেকেই এড়ানো যায়।
সুরক্ষা বাহিনীর টহলদারি বাড়ানো হয়েছে। বিশেষ করে লাল কেল্লা ও অন্যান্য সংবেদনশীল স্থানগুলির আশেপাশে প্রচুর সংখ্যক নিরাপত্তা বাহিনী মোতায়েন থাকবে। এছাড়াও প্রধান রাস্তা, বাসস্ট্যান্ড, রেলস্টেশন ও মেট্রো স্টেশনগুলিতেও অতিরিক্ত পুলিশ বাহিনী মোতায়েন থাকবে।
লাল কেল্লায় প্রযুক্তি দিয়ে নজরদারি
এইবার নিরাপত্তা ব্যবস্থায় অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে। পুলিশ লাল কেল্লার নিরাপত্তার জন্য High-Tech Surveillance Plan তৈরি করেছে। এতে তিনটি প্রধান প্রযুক্তি বিশেষভাবে ব্যবহার করা হবে:
- সিসিটিভি ক্যামেরা: লাল কেল্লা ও আশেপাশের এলাকায় হাই-রেজোলিউশন ক্যামেরা লাগানো হয়েছে। এই ক্যামেরাগুলির লাইভ ফিড কন্ট্রোল রুমে আধিকারিকদের দ্বারা ক্রমাগত দেখা হচ্ছে।
- ড্রোন ডিটেকশন সিস্টেম: কোনো সন্দেহজনক ড্রোনের চিহ্নিতকরণ ও তাকে নিষ্ক্রিয় করার জন্য বিশেষ ডিটেকশন সিস্টেম সক্রিয় থাকবে। এর থেকে আকাশে হওয়া কার্যকলাপের ওপরও নজর রাখা যাবে।
- ফেস রিকগনিশন টেকনোলজি: অনুষ্ঠান স্থলে আসা-যাওয়া করা লোকেদের চিহ্নিতকরণের জন্য মুখের স্বীকৃতি সিস্টেম (Face Recognition System) ব্যবহার করা হবে। এর থেকে সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের চিহ্নিত করা ও ট্র্যাক করা সহজ হবে।
সংবেদনশীল এলাকাগুলিতে কড়া নজরদারি
দিল্লি পুলিশ সেই এলাকাগুলিকে চিহ্নিত করেছে যেখানে নিরাপত্তা নিয়ে অতিরিক্ত সতর্কতা অবলম্বন করা হচ্ছে। এই অঞ্চলগুলিতে সাদা পোশাকেও পুলিশ কর্মীদের মোতায়েন করা হয়েছে, যারা সন্দেহজনক কার্যকলাপের উপর নজর রাখবে। রাত্রিকালীন টহল ও পায়ে হেঁটে টহল বাড়ানো হয়েছে যাতে মানুষের মধ্যে নিরাপত্তা নিয়ে বিশ্বাস বজায় থাকে।
ভিড়भाड़ वाले क्षेत्र, धार्मिक स्थलों और बाजारों में विशेष निगरानी दल तैनात किए गए हैं। इन क्षेत्रों में हर गतिविधि पर बारीकी से नजर रखी जा रही है।
सोशल मीडिया पर भी नजर
दिल्ली पुलिस की साइबर यूनिट सोशल मीडिया पर फैल रही किसी भी अफवाह या भड़काऊ कंटेंट पर कड़ी निगरानी रख रही है। विशेष टीमें लगातार Facebook, X (पूर्व में Twitter), Instagram, YouTube और अन्य प्लेटफॉर्म्स को मॉनिटर कर रही हैं।
পুলিশের साइबर ইউনিট সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া যে কোনও গুজব বা উস্কানিমূলক কন্টেন্টের উপর কড়া নজর রাখছে। বিশেষ দল ক্রমাগত Facebook, X (পূর্বে Twitter), Instagram, YouTube এবং অন্যান্য প্ল্যাটফর্মগুলি মনিটর করছে।
পুলিশ আধিকারিকের মতে, কোনও অনলাইন হুমকি বা ভুল তথ্যকে দ্রুত চিহ্নিত করে সরানোর প্রক্রিয়া দ্রুত করা হয়েছে। পাশাপাশি, যদি কোনও পোস্ট থেকে পরিবেশ খারাপ হওয়ার আশঙ্কা থাকে, তবে তার উপর দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
आयोजन के दिन ट्रैफिक और एंट्री पर रहेगा नियंत्रण
স্বাধীনতা দিবসের দিন দিল্লির অনেক এলাকায় ট্র্যাফিক নিয়ন্ত্রণ করা হবে। বিশেষ করে লাল কেল্লার আশেপাশের এলাকায় সাধারণ মানুষের চলাচল সীমিত থাকবে। শুধুমাত্র তাদেরকেই প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হবে যাদের কাছে અધિકृत পাস থাকবে।
সমস্ত প্রবেশ এবং निकासी বিন্দুতে মেটাল ডিটেক্টর, ব্যাগেজ স্ক্যানার এবং বডি স্ক্যানিং সিস্টেম লাগানো হয়েছে। পাশাপাশি, প্রতিটি আসা-যাওয়া করা ব্যক্তির পরীক্ষা ম্যানুয়ালি এবং ডিজিটাল উভয় মাধ্যমেই করা হবে।
एक हफ्ते पहले से तैयारियां शुरू
দিল্লি পুলিশ ও অন্যান্য সংস্থা স্বাধীনতা দিবসের প্রস্তুতি এক সপ্তাহ আগে থেকেই শুরু করে দিয়েছে। নিরাপত্তা বাহিনীর রিহার্সাল, ইন্টেলিজেন্স ইনপুটসের পর্যালোচনা, গ্রাউন্ডে চেকিং এবং টেকনোলজি সিস্টেমের টেস্টিং আগে থেকেই করা হয়েছে।
সমস্ত নিরাপত্তা কর্মীদের ব্রিফিং দেওয়া হয়েছে এবং তাদের সম্ভাব্য বিপদ মোকাবেলার জন্য প্রশিক্ষিত করা হয়েছে। প্রতিটি জোনে কন্ট্রোল রুম এবং কুইক রেসপন্স টিম মোতায়েন করা হয়েছে।