Molbio Diagnostics আইপিও: SEBI-তে জমা দিল ড্রাফট পেপার, ২০০ কোটি টাকার ফ্রেশ ইস্যু

Molbio Diagnostics আইপিও: SEBI-তে জমা দিল ড্রাফট পেপার, ২০০ কোটি টাকার ফ্রেশ ইস্যু

গোয়া ভিত্তিক ডায়াগনস্টিকস কোম্পানি Molbio Diagnostics IPO আনার জন্য SEBI-তে ড্রাফট রেড হেরিং প্রসপেক্টাস (DRHP) দাখিল করেছে। কোম্পানি ২০০ কোটি টাকার ফ্রেশ ইস্যু আনবে এবং সেই সঙ্গে বিদ্যমান শেয়ারহোল্ডাররা প্রায় ১.২৫ কোটি ইক্যুইটি শেয়ার অফার ফর সেল (OFS) এর মাধ্যমে বিক্রি করবে। এতে কোম্পানির ভ্যালুয়েশন প্রায় ₹১২,৪৯০ কোটি টাকা ধরা হয়েছে।

Molbio Diagnostics IPO: গোয়া স্থিত Point-of-Care Diagnostics কোম্পানি Molbio Diagnostics SEBI (ভারতীয় সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ বোর্ড)-এর কাছে তাদের IPO (Initial Public Offering)-এর জন্য ড্রাফট পেপার দাখিল করেছে। কোম্পানি এই পাবলিক ইস্যুর মাধ্যমে ২০০ কোটি টাকার ফ্রেশ ফান্ড তুলবে, যেখানে বিদ্যমান প্রোমোটার এবং বিনিয়োগকারীরা ১.২৫ কোটি শেয়ার বিক্রি করবে। সম্প্রতি কোম্পানি ৪:১ বোনাস ইস্যু ঘোষণা করেছে, যাতে শেয়ারের অ্যাডজাস্টেড ইস্যু প্রাইস ₹১,০৯০ প্রতি শেয়ার হয়েছে এবং কোম্পানির ভ্যালুয়েশন প্রায় ₹১২,৪৯০.৮ কোটি টাকা ধার্য করা হয়েছে।

কতগুলি শেয়ার অফার-ফর-সেল-এ থাকবে

ড্রাফট পেপার অনুযায়ী, এই IPO-তে কোম্পানি মোট ১.২৫ কোটি ইক্যুইটি শেয়ার বিক্রি করবে। এর মধ্যে ২০০ কোটি টাকার শেয়ার নতুন করে জারি করা হবে, যেখানে বাকি অংশ OFS-এর মাধ্যমে আসবে। অর্থাৎ বিদ্যমান শেয়ারহোল্ডার এবং প্রোমোটাররা তাদের অংশীদারিত্বের একটা বড় অংশ বিক্রি করে বেরিয়ে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে।

Molbio Diagnostics-এর প্রোমোটার Exxora Trading LLP এবং Chandrasekhar Bhaskaran Nair-এর কাছে কোম্পানিতে ৪৬.৬৫ শতাংশ অংশীদারিত্ব রয়েছে। IPO-এর সময় এই প্রোমোটাররা ২৯.১২ লক্ষ শেয়ার বিক্রি করবে। এতে স্পষ্ট যে প্রোমোটাররাও আংশিকভাবে তাদের অংশীদারিত্ব কম করবে।

বিনিয়োগকারীদের ভূমিকা

বিনিয়োগকারীদের কথা বললে কোম্পানিতে V Sciences Investments, India Business Excellence Fund III, Gopalkrishna M Kini, Gopalakrishna Sampathgiri, J Guru Dutt, Sangeetha M Kini এবং MA Usha Rani-এর মতো নাম রয়েছে। এই বিনিয়োগকারীদের কাছে মোট ৫৩.৩৫ শতাংশ অংশীদারিত্ব আছে। IPO-তে এই বিনিয়োগকারীরা ৯৬.৪৪ লক্ষ শেয়ার বিক্রি করবে। এতে সবচেয়ে বড় শেয়ারহোল্ডার India Business Excellence Fund III এবং V-Sciences Investments, যাদের কাছে যথাক্রমে ১২.৬৬ শতাংশ এবং ৮.৯৩ শতাংশ অংশীদারিত্ব রয়েছে। এই দুই বিনিয়োগকারী জানুয়ারি ২০২১ এবং সেপ্টেম্বর ২০২২ থেকে কোম্পানির সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন।

কোম্পানির ইতিহাস

Molbio Diagnostics-এর শুরু ২০০০ সালে। কোম্পানি তাদের বিশেষ পরিচিতি পয়েন্ট-অফ-কেয়ার ডায়াগনস্টিক টেস্টিং-এ তৈরি করেছে। সম্প্রতি কোম্পানিতে কিছু বড় লেনদেন হয়েছে। ১৪ জুলাই ২০২৫ তারিখে Shruthi G Kini ৯,১৭৫টি শেয়ার Navin Mahavirprasad Dalmia-কে হস্তান্তর করেছিলেন। এই ডিল ৫,৪৫০ টাকা প্রতি শেয়ার হিসাবে হয়েছিল।

বোনাস ইস্যু এবং ভ্যালুয়েশন

কোম্পানি ২৯ জুলাই ২০২৫ তারিখে ৪:১ এর অনুপাতে বোনাস ইস্যু ঘোষণা করেছিল। এর মানে হল যে প্রতিটি শেয়ারের জন্য চারটি নতুন শেয়ার জারি করা হয়েছে। বোনাস ইস্যুর পরে কোম্পানির শেয়ারের অ্যাডজাস্টেড প্রাইস ১,০৯০ টাকা প্রতি শেয়ার ধার্য করা হয়েছে। এই ভিত্তিতে Molbio Diagnostics-এর ভ্যালুয়েশন প্রায় ১২,৪৯০.৮ কোটি টাকা ধার্য করা হয়েছে।

IPO থেকে তোলা ফান্ডের ব্যবহার

যদিও DRHP-তে ফান্ড ব্যবহারের বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হয়নি, তবে সাধারণত ডায়াগনস্টিক সেক্টরের কোম্পানিগুলি তাদের ব্যবসার বিস্তার, নতুন টেকনোলজি আনা, প্রোডাকশন ক্যাপাসিটি বাড়ানো এবং ঋণ পরিশোধ করার জন্য IPO-এর সাহায্য নেয়। আশা করা হচ্ছে যে Molbio Diagnostics-ও IPO থেকে তোলা টাকা এই ক্ষেত্রগুলিতে ব্যবহার করবে।

কেন खास এই কোম্পানি

Molbio Diagnostics ভারতের সেই কয়েকটি কোম্পানির মধ্যে একটি যারা হেলথকেয়ার সেক্টরে পয়েন্ট-অফ-কেয়ার ডায়াগনস্টিক টেস্টিং-কে বাড়িয়েছে। এই প্রযুক্তির মাধ্যমে রোগীরা तुरंत পরীক্ষার রিপোর্ট পেয়ে যায়, যার ফলে চিকিৎসা जल्दी शुरू हो सकता है। कंपनी के उत्पादों का इस्तेमाल न सिर्फ भारत में बल्कि अंतरराष्ट्रीय स्तर पर भी किया जा रहा है। यही वजह है कि निवेशकों की नजर इस IPO पर टिकी हुई है।

जैसे ही Molbio Diagnostics ने SEBI के पास DRHP दाखिल किया, बाजार में इस IPO को लेकर हलचल तेज हो गई है। हेल्थकेयर और डायग्नॉस्टिक सेक्टर में तेजी से बढ़ती मांग को देखते हुए विश्लेषक इसे एक आकर्षक ऑफर मान रहे हैं। खासकर कोविड के बाद से डायग्नॉस्टिक्स कंपनियों का बिजनेस मॉडल और भी मजबूत हुआ है।

शेयर बाजार में नई एंट्री की तैयारी

Molbio Diagnostics का IPO आने वाले महीनों में निवेशकों के लिए चर्चा का बड़ा विषय रहेगा। कंपनी के मौजूदा वैल्युएशन और मजबूत बिजनेस मॉडल को देखते हुए यह पेशकश बाजार में अच्छी प्रतिक्रिया पा सकती है। IPO के जरिए कंपनी शेयर बाजार में अपनी मौजूदगी दर्ज कराएगी और निवेशकों को इसमें हिस्सेदारी का मौका मिलेगा।

Leave a comment