প্রাক্তন গুগল কর্মকর্তা মো গওদাত সতর্ক করেছেন যে ২০২৭ সালের মধ্যে এআই-এর কারণে মধ্যবিত্ত শ্রেণির চাকরি ঝুঁকিতে থাকবে। এর ফলে সামাজিক অস্থিরতা, মানসিক চাপ এবং অর্থনৈতিক সংকট বাড়তে পারে।
আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স: বিশ্বজুড়ে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (AI)-এর দ্রুত গ্রহণযোগ্যতা একটি নতুন বিতর্কের জন্ম দিয়েছে — আগামী বছরগুলোতে AI কি মানব শ্রমের সবচেয়ে বড় বিকল্প হয়ে উঠবে? আমরা কি সেই যুগের দিকে এগোচ্ছি যেখানে প্রযুক্তি মানুষের চেয়ে ভালো কাজ করবে এবং আরও নির্ভরযোগ্য হবে? এই সমস্ত প্রশ্নের মধ্যে, Google-এর প্রাক্তন কর্মকর্তা মো গওদাতের (Mo Gawdat) সাম্প্রতিক ভবিষ্যদ্বাণী চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে।
মো গওদাত 'ডায়েরি অফ এ সিইও' নামক একটি পডকাস্টে বলেছেন যে ২০২৭ সালের মধ্যে এআই-চালিত অটোমেশনের কারণে बड़ी সংখ্যক मध्यम वर्गের চাকরি ঝুঁকিতে পড়বে। তিনি এই পরিস্থিতিকে 'স্বর্গে পৌঁছানোর আগের নরক' হিসেবে অভিহিত করেছেন।
AI-এর দ্বারা সবচেয়ে বেশি প্রভাবিত হবে 'শিক্ষিত মধ্যবিত্ত'
গওদাতের মতে, অতীতের শিল্প বিপ্লব মূলত शारीरिक শ্রম করা শ্রমিকদের প্রভাবিত করেছিল, কিন্তু AI বিপ্লব এর থেকে আলাদা। এইবার আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স उन পেশাদারদের নিশানা করবে যারা শিক্ষিত, যেমন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার, ডেটা অ্যানালিস্ট, মার্কেটিং एक्सपर्ट, अकाउंटेंट, এমনকি পডকাস্ট হোস্ট এবং সিইও-ও। এর সরাসরি প্রভাব মধ্যবিত্ত শ্রেণির উপর পড়বে, যাদের সমাজের মেরুদণ্ড माना হয়। গওদাতের মতে, যে লোকেরা বিশ্বের শীর্ষ ০.১%-এর মধ্যে আসে না, তাদের অর্থনৈতিক অস্থিরতা, बेरोजगारी और সামাজিক अवसाद-এর सामना করতে হতে পারে।
সামাজিক ও মানসিক সংকটের সতর্কতা
AI-এর বিস্তারের ফলে শুধু চাকরিই যাবে না, বরং এটি সমাজে মানসিক স্বাস্থ্য সংকট, একাকিত্ব और উদ্দেশ্যের অনুভূতির অভাবের মতো সমস্যাও সৃষ্টি করবে। গওদাত মনে করেন যে যখন কোনো ব্যক্তির কাছ থেকে তার কাজ কেড়ে নেওয়া হয়, তখন সে তার অস্তিত্ব নিয়ে असुरक्षित অনুভব করে, যার ফলে আত্ম-संवाद, সম্পর্ক এবং সামাজিক অবদানে कमी আসে।
'AI শুধু টুল নয়, এটি আমাদের জীবনধারাকে নতুন করে সংজ্ঞায়িত করছে,' গওদাত বলেছেন। তিনি এই পরিবর্তনকে 'মানবতার সবচেয়ে বড় পরীক্ষা' হিসেবে বর্ণনা করেছেন, যা অতিক্রম করার সময় আমাদের সংবেদনশীলতা এবং সামাজিক একতা বজায় রাখতে হবে।
ইউনিভার্সাল বেসিক ইনকাম কি সমাধান?
মো গওদাত এই সংকট থেকে বেরিয়ে আসার জন্য ইউনিভার্সাল বেসিক ইনকাম (UBI)-এর সমর্থন করেছেন। UBI হল এমন একটি ব্যবস্থা যেখানে প্রত্যেক নাগরিককে সরকারের পক্ষ থেকে একটি সর্বনিম্ন মাসিক আয় দেওয়া হয়, चाहे তার চাকরি থাকুক বা না থাকুক। তার মতে, AI দ্বারা ছিনিয়ে নেওয়া চাকরির ক্ষতিপূরণ কেবল অর্থনৈতিক সুরক্ষা এবং সামাজিক সমর্থন ব্যবস্থার মাধ্যমেই করা যেতে পারে। গওদাত नीति निर्माताओं-এর কাছে आग्रह করেছেন যে তারা एथिकल AI डेवलपमेंट-এর উপর জোর দেন और এমন প্রযুক্তিকে बढ़ावा দেন যা মানব मूल्योंের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ।
২০৪০ সালের মধ্যে बदलবে বিশ্বের সামাজিক ढांचा
গওদাতের ভিশন ২০৪০ সালের পরের, যেখানে তিনি এমন একটি সমাজের কল্পনা করেন যা मटेरियलिज़्म और उपभोक्तावादी চিন্তাভাবনা থেকে परे হবে। তার মতে, আগামী সময়ে মানবতার অগ্রাধিকারগুলি बदलবে — सामूहिक সম্প্রদায়, रचनात्मकতা, আত্মিক বিকাশ এবং প্রেমের মতো মূল্যবোধকে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে ধরা হবে।
এই পরিবর্তন স্বাভাবিক হবে না, इसके लिए संघर्ष, नीति में बदलाव, और जन-जागरूकতার প্রয়োজন হবে। গওদাত মনে করেন যে আগত দশক चुनौतियों से भरा হবে কিন্তু যদি সমাজ संतुलित निर्णय নেয়, তবে এটি 'টেকনোলজিক্যাল पुनर्जागरण'-এর যুগ बन सकता है।
AI-এর এই যুগে আমাদের প্রস্তুতি কতটা মজবুত?
AI কোনো কল্পনা নয় — यह आज की सच्चाई है। बड़े स्तर पर ऑटोमেশন, चैटबॉट्स, जनरेटिव AI টুলস এবং রোবোটিক্স ইতিমধ্যে চাকরির রূপ বদলাতে শুরু করেছে। এখন প্রশ্ন হল আমরা এই পরিবর্তনকে स्वीकार করব নাকি এর विरोध করব? মো গওদাতের चेतावनी আমাদের সময় থাকতে সতর্ক করার একটি प्रयास। এটি সরকার, কোম্পানি এবং সমাজের প্রত্যেকটি শ্রেণির দায়িত্ব যে তারা तकनीकी বিকাশের সাথে সাথে मानवीय मूल्योंকে বজায় রাখে।