রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবের পিতার निधन, শোক প্রকাশ

রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবের পিতার निधन, শোক প্রকাশ

রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবের পিতা দৌ লাল বৈষ্ণবের ৮ই জুলাই যোধপুর AIIMS-এ निधन হয়েছে। তিনি বিগত কয়েক দিন ধরে অসুস্থ ছিলেন এবং হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন।

Ashwini Vaishnav Father Passed Away: কেন্দ্রীয় রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবের পিতা দৌ লাল বৈষ্ণবের ০৮ই জুলাই ২০২৩ তারিখে যোধপুর AIIMS-এ (All India Institute of Medical Sciences) निधन হয়। তিনি বিগত কিছু দিন ধরে অসুস্থ ছিলেন এবং হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। AIIMS কর্তৃপক্ষের তরফে তাঁর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করা হয়েছে।

চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু

রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবের পিতা দৌ লাল বৈষ্ণবের মঙ্গলবার সকালে যোধপুরের অল ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ মেডিক্যাল সায়েন্সেস (AIIMS)-এ মৃত্যু হয়। তিনি কিছু দিন ধরে অসুস্থ ছিলেন এবং হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। হাসপাতাল সূত্রে প্রকাশিত সরকারি তথ্য অনুযায়ী, তাঁর মৃত্যু হয় সকাল ১১টা ৫২ মিনিটে।

AIIMS যোধপুর এক প্রেস বিবৃতিতে জানায় যে দৌ লাল বৈষ্ণবের শারীরিক অবস্থা গত কয়েক দিন ধরে গুরুতর ছিল। চিকিৎসক দল তাঁকে বাঁচানোর জন্য সবরকম চেষ্টা চালিয়েছিল, কিন্তু তাতে সাফল্য আসেনি।

AIIMS যোধপুর শোক প্রকাশ করেছে

হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাঁদের বিবৃতিতে গভীর শোক প্রকাশ করে বলেছে যে AIIMS পরিবার প্রয়াত আত্মার শান্তি কামনা করে। একই সঙ্গে শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছে।

AIIMS-এর তরফে প্রকাশিত সরকারি বিবৃতিতে লেখা হয়েছে, "অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে জানানো হচ্ছে যে কেন্দ্রীয় রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবের পূজ্য পিতা শ্রী দৌ লাল বৈষ্ণবের ৮ই জুলাই ২০২৩ তারিখ সকাল ১১টা ৫২ মিনিটে AIIMS যোধপুরে (Jodhpur) মৃত্যু হয়েছে। তিনি গুরুতর অসুস্থ ছিলেন এবং চিকিৎসার পরেও তাঁকে বাঁচানো যায়নি।"

কে ছিলেন দৌ লাল বৈষ্ণব

দৌ লাল বৈষ্ণব রাজস্থানের পালি জেলার জীবনদ কলা গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন। পরে তিনি পরিবার নিয়ে যোধপুরে বসবাস শুরু করেন।

পেশায় তিনি একজন অভিজ্ঞ আইনজীবী এবং আয়কর পরামর্শদাতা (Income Tax Consultant) ছিলেন। তিনি দীর্ঘদিন ধরে যোধপুরে আইন ব্যবসা করেছেন এবং কর সংক্রান্ত বিষয়ে পরামর্শ দিয়েছেন। তাঁর কাজ স্থানীয় স্তরে অত্যন্ত সম্মানজনক হিসেবে বিবেচিত হত।

পেশাগত জীবনের পাশাপাশি তিনি সামাজিক এবং প্রশাসনিক ভূমিকাও পালন করেছেন। দৌ লাল বৈষ্ণব তাঁর পৈতৃক গ্রাম জীবনদ কলার সরপঞ্চও ছিলেন। এই ভূমিকায় তিনি স্থানীয় স্তরে উন্নয়নমূলক কাজে সক্রিয়ভাবে অংশ নিয়েছিলেন।

Leave a comment