বিএসপি-র ২০২৭-এর বিধানসভা নির্বাচন: অনগ্রসর শ্রেণিতে ফোকাস, পঞ্চায়েতে দ্বিগুণ আসনের লক্ষ্য

বিএসপি-র ২০২৭-এর বিধানসভা নির্বাচন: অনগ্রসর শ্রেণিতে ফোকাস, পঞ্চায়েতে দ্বিগুণ আসনের লক্ষ্য

বিএসপি ২০২৭ বিধানসভা নির্বাচনের জন্য অনগ্রসর শ্রেণির উপর ফোকাস করছে। পঞ্চায়েত নির্বাচনে ওবিসি প্রার্থীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে এবং আসনের সংখ্যা দ্বিগুণ করার জন্য বুথ স্তরে প্রস্তুতি শুরু হয়েছে।

UP Election: বহুজন সমাজ পার্টি (বিএসপি) ২০২৭-এর বিধানসভা নির্বাচনের জন্য তাদের রণনীতি আরও জোরদার করেছে। এইবার দলের ফোকাস স্পষ্টভাবে অনগ্রসর শ্রেণির (ওবিসি) উপর। পঞ্চায়েত নির্বাচনকে বিধানসভা নির্বাচনের রিহার্সাল হিসেবে ধরে নিয়ে বিএসপি সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে এই নির্বাচনগুলিতে ওবিসি প্রার্থীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।

দলের বিশ্বাস, পঞ্চায়েত নির্বাচনে যদি অনগ্রসর শ্রেণির প্রার্থীরা बड़ी संख्याয় জয়লাভ করে, তবে এটি বিধানসভা নির্বাচনেও একটি শক্তিশালী ভিত্তি তৈরি করবে। इसके लिए बूथ স্তরে टीम তৈরী করা হচ্ছে, যেখানে বিশেষভাবে অনগ্রসর শ্রেণির যুবকদের অন্তর্ভুক্ত করা হচ্ছে।

মূল ভোট ব্যাংক এবং মুসলিম সমর্থনেও নজর

বিএসপির ঐতিহ্যবাহী ভোট ব্যাংক তফসিলি জাতি (এসসি), वहीं পার্টিকে প্রথমে মুসলিম এবং অন্যান্য শ্রেণিও সমর্থন করত। सोशल इंजीनियरिंग-এর মাধ্যমে বিএসপি ব্রাহ্মণ এবং বৈশ্য সমাজকেও নিজেদের পক্ষে এনেছিল, যার सहारे पार्टी ক্ষমতায় পৌঁছেছিল।

তবে, গত কিছু নির্বাচনে এই সোশ্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং দুর্বল হয়ে পড়েছে और বিএসপির ভোট ব্যাংক ভাঙতে শুরু করেছে। অন্যান্য দলও বিএসপির এই মূল ভোট ব্যাংকের দিকে নজর রাখছে। यही कारण है যে पार्टी अब আবার নিজেদের पकड़ শক্তিশালী করতে অনগ্রসর শ্রেণি এবং মুসলিম সমাজকে একসঙ্গে আনার চেষ্টা করছে।

গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে ১৯টি আসন পাওয়া গিয়েছিল

বিএসপির জন্য পঞ্চায়েত নির্বাচনের অভিজ্ঞতা মিশ্র ছিল। গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে পার্টি ১৯টি আসন পেয়েছিল। তবে, এইবার বিএসপির লক্ষ্য এই আসনের সংখ্যা দ্বিগুণ করা।

এই লক্ষ্য অর্জনের জন্য पार्टी खास প্ল্যান তৈরি করেছে। জেলা স্তরে ওবিসি संयोजक নিযুক্ত করা হয়েছে। उदाहरण के तौर पर, শিব सिंह কুশওয়াহকে ওবিসির জেলা संयोजक बनाया गया है, जो अपने क्षेत्र में पिछड़ा वर्ग के लोगों को जोड़ने का काम करेंगे।

বুথ স্তরে শক্তিশালী নেটওয়ার্ক

বিএসপির রণনীতির অধীনে हर बूथ पर পাঁচ যুবকের टीम তৈরি করা হচ্ছে, যেখানে অগ্রাধিকার অনগ্রসর শ্রেণিকে দেওয়া হচ্ছে। यह टीम चुनाव प्रचार, मतदाता संपर्क और स्थानीय मुद्दों को समझने में अहम भूमिका निभाएगी।

পার্টির বিশ্বাস, পঞ্চায়েত নির্বাচন কেবল স্থানীয় রাজনীতি নয়, বরং এটি বিধানসভা নির্বাচনের दिशा तय करने वाला भी हो सकता है। इसी वजह से हर बूथ पर युवाओं की सक्रियता बढ़ाई जा रही है और कैडर स्तर की बैठकें नियमित हो रही हैं।

२०२७ নির্বাচনের জন্য 'গ্রাউন্ড ওয়ার্ক'

বিএসপি জেলা अध्यक्ष विमल वर्मा-এর अनुसार, पार्टी पहले से ही जमीनी स्तर पर काम कर रही है। পঞ্চায়েত নির্বাচনে ভালো प्रदर्शन করলে বিধানসভা নির্বাচনের জন্য পরিবেশ তৈরি হবে। विजयी उम्मीदवारों के जरिए स्थानीय स्तर पर जनता के साथ सीधा संवाद स्थापित होगा।

পার্টি এইবার শুধু ओबीसी নয়, বরং अनुसूचित जाति और मुस्लिम ভোটারদের মধ্যে एकजुटতা बनाने पर भी जोर दे रही है। विमल वर्मा-এর कहना है कि “আমাদের লক্ষ্য হল পঞ্চায়েত নির্বাচনে पिछली बार की तुलना में दोगुनी सीटें জিতে ২০২৭ বিধানসভা নির্বাচনে শক্তিশালী অবস্থানে পৌঁছানো।”

Leave a comment