বুলন্দশহরে গভীর রাতে তীর্থযাত্রীবোঝাই একটি ট্র্যাক্টরকে পিছন থেকে একটি কন্টেনার ধাক্কা মারে। দুর্ঘটনায় ৮ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং ৪৫ জন আহত হয়েছেন। আহতদের চিকিৎসা হাসপাতালে চলছে। পুলিশ কন্টেনারটিকে বাজেয়াপ্ত করেছে এবং চালককে আটক করে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।
Bulandshahr: উত্তর প্রদেশের বুলন্দশহর জেলায় শনিবার গভীর রাতে এক ভয়াবহ পথ দুর্ঘটনায় কয়েকটি পরিবারের আনন্দ কেড়ে নিয়েছে। জাতীয় সড়ক (NH-34)-এ তীর্থযাত্রীবোঝাই একটি ট্র্যাক্টরকে পিছন থেকে আসা দ্রুত গতির একটি কন্টেনার সজোরে ধাক্কা মারে। এই দুর্ঘটনায় আটজনের ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয়, এবং প্রায় ৪৫ জন তীর্থযাত্রী গুরুতরভাবে আহত হন। আহতদের মধ্যে অনেক শিশু ও মহিলাও রয়েছে।
স্থানীয় লোকেদের বক্তব্য, দুর্ঘটনাটি এত ভয়াবহ ছিল যে ধাক্কার পরে ট্র্যাক্টর-ট্রলিটি রাস্তার পাশে উল্টে যায় এবং তাতে বসা তীর্থযাত্রীরা बुरीভাবে চাপা পড়েন। চিৎকার শুনে আশেপাশের গ্রামবাসীরা এবং পথচারীরা সাহায্যের জন্য ছুটে আসেন এবং পুলিশকে খবর দেন।
কীভাবে ঘটল দুর্ঘটনা?
এই মর্মান্তিক ঘটনাটি বুলন্দশহর থানা এলাকার ঘাটাল গ্রামের কাছে আলিগড় বর্ডারে ঘটেছে। পুলিশের মতে, ট্র্যাক্টর-ট্রলিতে প্রায় ৬০-৬১ জন তীর্থযাত্রী ছিলেন। তাঁরা সকলেই কাসগঞ্জ থেকে রাজস্থানের প্রসিদ্ধ গোগামেড়ী মেলায় দর্শনের জন্য যাচ্ছিলেন। যেইমাত্র ট্র্যাক্টরটি NH-34-এর ওপর ঘাটাল গ্রামের কাছে পৌঁছায়, পিছন থেকে আসা দ্রুত গতির কন্টেনারটি সজোরে ধাক্কা মারে।
ধাক্কাটি এতটাই জোরালো ছিল যে ট্র্যাক্টরটি রাস্তার পাশে উল্টে যায়। দুর্ঘটনার পরে তীর্থযাত্রীরা इधर-उधर পড়ে যান এবং অনেকেই ট্রলির নীচে চাপা পড়েন। ঘটনার পরে পুরো এলাকায় अफरा-तफरी मच गई এবং কয়েকশো লোক সাহায্যের জন্য জমা হন।
পুলিশের উদ্ধারকার্য শুরু
দুর্ঘটনার খবর পাওয়া মাত্রই বুলন্দশহর পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছায় এবং দ্রুত উদ্ধারকার্য শুরু করে। অ্যাম্বুলেন্সের সাহায্যে আহতদের নিকটবর্তী হাসপাতাল এবং জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
বুলন্দশহরের এসএসপি দীনেশ কুমার সিং জানান, দুর্ঘটনাটি রাত ২:১৫ নাগাদ ঘটেছে। তিনি বলেন, "প্রায় ৬০ জন একটি ট্র্যাক্টর-ট্রলিতে করে यात्रा করছিলেন। কন্টেনারের ধাক্কায় ট্র্যাক্টরটি উল্টে যায়। পুলিশ মৃতদেহগুলি ময়নাতদন্তের জন্য পাঠিয়েছে এবং আহতদের চিকিৎসা চলছে। ট্রাকটিকে বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে এবং তার ড্রাইভারকে গ্রেফতার করা হয়েছে।"
দুর্ঘটনায় আহতদের অবস্থা আশঙ্কাজনক
এই দুর্ঘটনায় আহত প্রায় ৪৫ জন তীর্থযাত্রীর বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা চলছে। ডাক্তারদের अनुसार, তিনজনের অবস্থা খুবই गंभीर এবং তাঁদের ভেন্টিলেটর সাপোর্টে রাখা হয়েছে। বাকি আহতদের হাড় এবং মাথায় আঘাত লেগেছে।
হাসপাতাল প্রশাসন জানিয়েছে যে আহতদের চিকিৎসার জন্য ডাক্তার ও নার্সদের বিশেষ টিম তৈরি করা হয়েছে। জেলা প্রশাসনও तत्काल राहत पहुंचाने के निर्देश दिए हैं। वहीं, मृतकों के परिजनों को मुआवजे की प्रक्रिया शुरू करने की बात कही जा रही है।
দুর্ঘটনায় গ্রামে শোকের ছায়া
এই দুর্ঘটনায় শুধু আহতদের পরিবার নয়, পুরো এলাকা গভীর শোকের মধ্যে ডুবে গেছে। গোগামেড়ী যাত্রার জন্য রওনা হওয়া তীর্থযাত্রীদের গ্রামে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। পরিবারের সদস্যরা হাসপাতাল এবং पोस्टमार्टम হাউসের বাইরে কান্নাকাটি করছেন।
स्थानीय लोगों ने प्रशासन से मांग की है कि सड़क सुरक्षा को लेकर ठोस कदम उठाए जाएं, ताकि ऐसी घटनाओं की पुनरावृत्ति न हो। लोगों ने कहा कि ट्रकों और कंटेनरों की तेज रफ्तार आए दिन हादसों की वजह बन रही है।