CGPSC 2021 সালের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের হাইকোর্ট থেকে স্বস্তি। আদালত সরকারকে ৬০ দিনের মধ্যে নিয়োগপত্র দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে।
CGPSC 2021: ছত্তিশগড়ে PSC 2021 সালের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য স্বস্তির খবর এসেছে। বিলাসপুর হাইকোর্ট রাজ্য সরকারকে নির্দেশ দিয়েছে যে, যে প্রার্থীদের বিরুদ্ধে CBI তদন্তে কোনও অনিয়ম পাওয়া যায়নি, তাঁদের ৬০ দিনের মধ্যে নিয়োগপত্র ইস্যু করতে হবে। এই আদেশ उन কয়েক ডজন প্রার্থীর জন্য बड़ी राहत, যারা দীর্ঘদিন ধরে নিয়োগপত্রের জন্য অপেক্ষা করছিলেন।
CBI তদন্তে ক্লিনচিট পাওয়া প্রার্থীরা নিয়োগপত্র পাবেন
হাইকোর্ট স্পষ্ট করে জানিয়েছে যে, শুধুমাত্র সেই প্রার্থীরাই এই সুবিধা পাবেন যারা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন এবং যাঁদের নাম CBI-এর চার্জশিটে নেই এবং যাঁদের বিরুদ্ধে কোনও ধরনের অপরাধমূলক তথ্য পাওয়া যায়নি। আদালত বলেছে যে, এই ধরনের প্রার্থীদের নিয়োগ থেকে বঞ্চিত করা কেবল अनुचित নয়, असंवैधानिकও।
CGPSC পরীক্ষা 2021 এবং বিতর্কের পটভূমি
ছত্তিশগড় লোক সেবা আয়োগ (CGPSC) ২৬ নভেম্বর, २०२১ তারিখে রাজ্য সেবা পরীক্ষার অধীনে মোট ১৭১টি পদের জন্য भर्ती প্রকাশ করেছিল। এতে ডেপুটি কালেক্টর, ডিএসপি, नायब तहसीलदार, लेखाधिकारी, জেল সুপারিনটেনডেন্টের মতো গুরুত্বপূর্ণ পদ অন্তর্ভুক্ত ছিল। ১১ মে, ২০২৩ তারিখে পরীক্ষার ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছিল। কিন্তু ফলাফল প্রকাশের পরে बड़े पैमाने पर দুর্নীতি এবং धांधली-র অভিযোগ উঠেছে, যার কারণে প্রার্থীদের মধ্যে তীব্র অসন্তোষ ছড়িয়ে পড়ে।
সরকার CBI-কে তদন্তের দায়িত্ব দিয়েছে
যখন धांधली-র অভিযোগ सामने এসেছে, তখন রাজ্য সরকার পুরো ঘটনার তদন্ত কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থা CBI-কে দিয়েছে। ২০২৩ সালে তদন্ত শুরু হওয়ার সাথে সাথেই আয়োগের পক্ষ থেকে নিয়োগ প্রক্রিয়া স্থগিত করা হয়েছিল। এই সিদ্ধান্তের পরে প্রার্থীরা হাইকোর্টে याचिका দায়ের করেছেন, जिसमें नियुक्ति पत्र देने की मांग की गई थी। প্রায় ৬০ জনের বেশি প্রার্থী বিচারের জন্য আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন।
হাইকোর্টের শুনানি এবং রায়
বিলাসপুর হাইকোর্টের বিচারপতি অমিতেন্দ্র কিশোর প্রসাদ এই याचিকার শুনানি করে महत्वपूर्ण फैसला सुनाया। তিনি স্পষ্ট করেছেন যে, যে প্রার্থীদের বিরুদ্ধে কোনও অপরাধমূলক তথ্য বা চার্জশিট নেই, তাঁদের चयन को শুধুমাত্র অন্যান্য মামলার কারণে সন্দেহের घेरे में डाला नहीं जा सकता।
তিনি আরও বলেছেন যে, यदि भविष्य में কোনও প্রার্থীর বিরুদ্ধে দুর্নীতি বা অপরাধমূলক সংশ্লিষ্টতা सामने आती है, তাহলে তাঁকে চাকরি থেকে সরানো যেতে পারে, কিন্তু फिलहाल তাঁদের नियुक्ति से रोकना उचित नहीं है।
সরকারের ভূমিকা নিয়ে আদালতের মন্তব্য
আদালত यह भी स्पष्ट করেছে যে, পরীক্ষা নেওয়া এবং ফলাফল ঘোষণা করা CGPSC-র কাজ, কিন্তু नियुक्ति पत्र जारी করা রাজ্য সরকারের দায়িত্ব। ऐसे में সরকার ছাত্রদের भविष्य के साथ खिलवाड़ করতে পারে না। नियुक्ति को लंबित रखना যোগ্য প্রার্থীদের সাথে अन्याय है। আদালত বলেছে যে, সরকারকে बिना किसी देरी के ৬০ দিনের মধ্যে নিয়োগপত্র জারি করতে হবে।
साफ छवि वाले अभ्यर्थियों को मिले न्याय: হাই কোর্ট
হাইকোর্টের মতে, यदि কিছু প্রার্থীর উপর संदेह या जांच चल रही है, तो उसके आधार पर सभी चयनित अभ्यर्थियों को प्रभावित नहीं किया जा सकता। जो उम्मीदवार जांच में निर्दोष साबित हुए हैं, उन्हें সরকারি চাকরিতে আসার সুযোগ দেওয়া উচিত। नियुक्ति पत्र को लंबित रखने का कोई संवैधानिक आधार नहीं है।