চোখের স্ক্যানে ১০,০০০ টাকাSparrow: ঝাড়খণ্ডে সাইবার জালিয়াতির শিকার মহিলা

চোখের স্ক্যানে ১০,০০০ টাকাSparrow: ঝাড়খণ্ডে সাইবার জালিয়াতির শিকার মহিলা

ঝাড়খণ্ডের গাড়োয়া জেলায় সাইবার অপরাধীরা এক মহিলার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে ওটিপি বা কার্ড ছাড়াই টাকা তুলে নিয়েছে। স্ক্যামাররা প্রধানমন্ত্রী কিষাণ যোজনার টোপ দিয়ে তার চোখ স্ক্যান করে অ্যাকাউন্ট থেকে ১০,০০০ টাকা তুলে নেয়। এই ঘটনা বায়োমেট্রিক জালিয়াতি এবং সাইবার সুরক্ষা সংক্রান্ত চ্যালেঞ্জগুলির উপর আলোকপাত করে।

গাড়োয়া: ঝাড়খণ্ডের গাড়োয়া জেলায় সাইবার জালিয়াতির কারণে এক মহিলার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খালি হয়ে গেছে। ২০২৫ সালে এই ঘটনাটি ঘটে। স্ক্যামাররা মহিলাকে প্রধানমন্ত্রী কিষাণ যোজনার সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার টোপ দেয় এবং তার চোখ স্ক্যান করে অ্যাকাউন্ট থেকে ১০,০০০ টাকা তুলে নেয়। এই জালিয়াতিতে কোনো ওটিপি বা কার্ডের প্রয়োজন হয়নি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে বায়োমেট্রিক এবং ব্যাঙ্কিং সিস্টেমের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে এই সাইবার জালিয়াতি দ্রুত বাড়ছে, তাই लोगों को सतर्क रहना आवश्यक है।

সাইবার জালিয়াতির নতুন কৌশল

ঝাড়খণ্ডের গাড়োয়া জেলায় স্ক্যামাররা কোনো ওটিপি বা কার্ডের সাহায্য ছাড়াই এক মহিলার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা তুলে নিয়েছে। স্ক্যামাররা মহিলাকে প্রধানমন্ত্রী কিষাণ যোজনার সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার টোপ দেয় এবং তার চোখ স্ক্যান করে অ্যাকাউন্ট থেকে ১০,০০০ টাকা তুলে নেয়। এই ঘটনা ইঙ্গিত দেয় যে সাইবার অপরাধীদের কৌশল ক্রমাগত পরিবর্তিত হচ্ছে এবং সাধারণ জনগণের সতর্ক থাকা দরকার।

সাইবার বিশেষজ্ঞদের মতে, এই ধরনের জালিয়াতিতে অপরাধীরা বায়োমেট্রিক এবং ব্যাঙ্কিং সিস্টেমের দুর্বলতার সুযোগ নেয়। অ্যাকাউন্টধারীদের অপরিচিত কল, মেসেজ বা ইমেলের মাধ্যমে ব্যক্তিগত তথ্য শেয়ার না করতে এবং মাল্টি-ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন ব্যবহার করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। এছাড়াও, যেকোনো সরকারি প্রকল্প বা অফারের নামে টাকা চাওয়া লোকেদের থেকে সতর্ক থাকা জরুরি।

চোখের স্ক্যান থেকে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খালি

সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, স্ক্যামাররা মহিলার সঙ্গে যোগাযোগ করে বলে যে তারা তাকে প্রধানমন্ত্রী কিষাণ যোজনার সুবিধা পাইয়ে দেবে। এই অজুহাতে তারা মহিলার চোখ স্ক্যান করে এবং সেই তথ্য ব্যবহার করে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা তুলে নেয়। পরে মহিলা যখন ব্যাঙ্কে যান, তখন তিনি পুরো প্রতারণার ঘটনা জানতে পারেন।

ওটিপি ছাড়া কীভাবে টাকা উঠল

আজকাল অধিকাংশ ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টই আধার কার্ডের সঙ্গে লিঙ্ক করা আছে। এই কারণে বায়োমেট্রিক স্ক্যানের মাধ্যমেও টাকা তোলা যেতে পারে। তবে, এই ধরনের লেনদেনের উপর একটি সীমা থাকে। এই ক্ষেত্রে স্ক্যামাররা মহিলার আধার কার্ড থেকে অ্যাকাউন্টের তথ্য জেনে নেয় এবং চোখ স্ক্যান করে টাকা তুলে নেয়।

सुरक्षा उपाय और सावधानी

এই ধরনের জালিয়াতি থেকে বাঁচতে নিজের আধার কার্ড সাবধানে ব্যবহার করুন এবং কোনো অপরিচিত ব্যক্তি বা সংস্থার সঙ্গে আধার নম্বর শেয়ার করবেন না। প্রয়োজন পড়লে ভার্চুয়াল আধার নম্বর ব্যবহার করুন, যা UIDAI-এর ওয়েবসাইট থেকে তৈরি করা যায়। পাশাপাশি, নিজের বায়োমেট্রিক তথ্য লক করে দিন, যাতে আপনার ফিঙ্গারপ্রিন্ট এবং আইরিস স্ক্যান অন্য কেউ ব্যবহার করতে না পারে।

Leave a comment