হরিদ্বারে মনসা দেবী মন্দিরে পদপিষ্ট হয়ে ৬ জনের মৃত্যু: শোকের ছায়া

হরিদ্বারে মনসা দেবী মন্দিরে পদপিষ্ট হয়ে ৬ জনের মৃত্যু: শোকের ছায়া

হরিদ্বারের মনসা দেবী মন্দিরে রবিবার পদপিষ্ট হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। শ্রাবণে দর্শনের জন্য আসা ভক্তদের মধ্যে হুড়োহুড়িতে ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং অনেকে আহত হয়েছেন।

মনসা দেবী মন্দিরে পদপিষ্ট হওয়ার ঘটনা: শ্রাবণ মাসের পবিত্র সময়ে হরিদ্বারের বিখ্যাত শ্রী মনসা দেবী মন্দিরে রবিবার সকালে এক হৃদয়বিদারক ঘটনা ঘটেছে। হাজার হাজার ভক্তের উপস্থিতিতে মন্দির চত্বরে হঠাৎ পদপিষ্ট হওয়ার ঘটনা ঘটে, যাতে ছয়জনের মৃত্যু হয় এবং আরও অনেকে গুরুতরভাবে আহত হন। মন্দির চত্বরে কান্নাকাটি এবং বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয়। ভক্তরা যে শ্রদ্ধা ও শান্তি নিয়ে মন্দিরে এসেছিলেন, সেখানে এখন শোক ও ভয়ের নীরবতা নেমে এসেছে।

কীভাবে ঘটল এই দুর্ঘটনা?

এই দুর্ঘটনাটি সকাল ১১টা ৩৯ মিনিট থেকে ১১টা ৪৪ মিনিটের মধ্যে মন্দিরের সিঁড়ির পথে ঘটে। সকাল ৮টা থেকেই প্রচুর ভক্ত মন্দিরের দিকে আসতে শুরু করেছিলেন। যত সময় বাড়তে থাকে, ভিড় আরও বাড়তে থাকে। প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, ভিড়ের মধ্যে বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে যাওয়ার গুজব দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে, যার ফলে পদপিষ্ট হওয়ার ঘটনা ঘটে। মানুষ নিজের জীবন বাঁচাতে इधर-उधर পালাতে শুরু করে। অনেকে নিচে পড়ে যান এবং পায়ের তলায় পিষ্ট হন।

গুজব নাকি चूक?

যদিও প্রশাসন বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে যাওয়ার কথা নিশ্চিত করেনি, তবে গুজবের কারণে সৃষ্ট পদপিষ্টের ঘটনায় অনেক জীবনহানি হয়েছে। প্রশ্ন উঠছে যে এত ভিড় সামলানোর জন্য পর্যাপ্ত ব্যবস্থা কেন করা হয়নি। প্রতি বছর শ্রাবণ মাসে লক্ষ লক্ষ ভক্ত হরিদ্বারে আসেন। এমন পরিস্থিতিতে জরুরি অবস্থা মোকাবিলার ব্যবস্থা আগে থেকে কেন করা হয়নি?

দৃশ্য যা হৃদয় ভেঙে দেয়

মন্দির চত্বরের দৃশ্য ছিল অত্যন্ত বেদনাদায়ক। সিঁড়িতে জুতা, बच्चों के खिलौने, শাড়ির পাড় এবং ভাঙা चूड़ियों टुकड़े बिखरे पड़े थे। মন্দির मार्ग पर चीखें गूंज रही थीं। ভক্তরা কান্নাকাটি করতে করতে তাদের আত্মীয়দের খুঁজছিলেন। ঘটনার একটি ভিডিও ফুটেজও सामने आया है, जिसमें भगदड़ और अफरातफरी को स्पष्ट देखा और सुना जा सकता है। एक व्यक्ति भीड़ को शांत करने की कोशिश कर रहा है, लेकिन भीड़ इतनी बेकाबू थी कि किसी की सुनने की स्थिति नहीं थी।

মুখ্যমন্ত্রী এবং প্রধানমন্ত্রীর শোকপ্রকাশ

ঘটনার খবর পাওয়া মাত্রই উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী पुष्कर सिंह धामी ट्वीट कर हादसे पर गहरा शोक व्यक्त किया। তিনি मृतकोंের পরিবারকে দুই লক্ষ টাকা और घायलों को 50 हजार रुपये की आर्थिक सहायता देने की घोषणा की। मुख्यमंत्री ने मजिस्ट्रियल जांच के आदेश दिए और अस्पताल जाकर घायलों से मुलाकात भी की।

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র मोदीও এই দুর্ঘটনায় গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন। তিনি বলেন, তিনি শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি তার সমবেদনা প্রকাশ करते हैं और घायलों के शीघ्र स्वास्थ्य लाभ की कामना करते हैं। साथ ही उन्होंने बताया कि स्थानीय प्रशासन स्थिति पर नजर बनाए हुए है और सभी जरूरी सहायता उपलब्ध कराई जा रही है।

Leave a comment