সাতনা জেলা হাসপাতালে গুরুতর গাফিলতি দেখা গেছে, যখন সড়ক দুর্ঘটনায় আহত রোগী অশ্বিনী মিশ্রের জন্য ড্রিপ স্ট্যান্ড পাওয়া যায়নি এবং তাঁর ৭২ বছর বয়সী দিদিমাকে আধ ঘণ্টা ধরে হাতে ড্রিপ ধরে রাখতে হয়েছে। ১০৮ অ্যাম্বুলেন্স পরিষেবাও খারাপ অবস্থায় রয়েছে, যা স্বাস্থ্য ব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে।
Madhya Pradesh: সাতনা জেলা হাসপাতালে স্বাস্থ্য পরিষেবার গুরুতর অভাব উন্মোচিত হয়েছে, যখন মৈহারে সড়ক দুর্ঘটনায় আহত অশ্বিনী মিশ্রকে চিকিৎসার জন্য আনা হয়েছিল। হাসপাতালে ড্রিপ স্ট্যান্ড উপলব্ধ না থাকায় তাঁর ৭২ বছর বয়সী দিদিমাকে আধ ঘণ্টা ধরে হাতে ড্রিপ বোতল ধরে থাকতে হয়। হাসপাতালের কর্মীরা এই সময় নীরব দর্শক ছিলেন। ভাইরাল ভিডিওতে ১০৮ অ্যাম্বুলেন্সকে ধাক্কা দিয়ে চালু করার চেষ্টা দেখা গেছে। এই ঘটনা হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা এবং কর্মীদের গাফিলতি নিয়ে গুরুতর প্রশ্ন তোলে, যেখানে এর আগেও স্ট্রেচার এবং বিছানার অভাবের অভিযোগ উঠেছে।
সাতনা জেলা হাসপাতালে ড্রিপ স্ট্যান্ডের গুরুতর অভাব
সাতনা জেলা হাসপাতালে স্বাস্থ্য পরিষেবার গুরুতর গাফিলতি সামনে এসেছে। মৈহারে সড়ক দুর্ঘটনায় আহত অশ্বিনী মিশ্রকে যখন চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে আনা হয়, তখন তাঁকে ড্রিপ লাগানোর জন্য স্ট্যান্ড পাওয়া যায়নি। রোগীর ৭২ বছর বয়সী দিদিমাকে আধ ঘণ্টা ধরে হাতে ড্রিপের বোতল ধরে থাকতে হয়, যদিও হাসপাতালে পর্যাপ্ত ড্রিপ স্ট্যান্ড মজুদ ছিল।
হাসপাতালের কর্মীরা এই সময় সাহায্য করেননি, যা হাসপাতাল প্রশাসনের গুরুতর গাফিলতি এবং সুসংহত স্বাস্থ্য পরিষেবার অভাব উন্মোচন করেছে। রোগী ও তাঁর পরিবার এই ঘটনার অভিযোগ জেলা প্রশাসনে দায়ের করেছেন।
১০৮ অ্যাম্বুলেন্স পরিষেবার করুণ অবস্থা
সাতনা জেলা হাসপাতালের সমস্যা শুধু চিকিৎসা পর্যন্ত সীমাবদ্ধ নয়। জেলার ১০৮ অ্যাম্বুলেন্স পরিষেবাও বেহাল দশায় রয়েছে। ভাইরাল ভিডিওতে দেখা গেছে যে অ্যাম্বুলেন্সকে ধাক্কা দিয়ে চালু করার চেষ্টা করা হচ্ছে।
এই পরিস্থিতিতে জরুরি অবস্থায় রোগীকে সময় মতো হাসপাতালে পৌঁছানো কঠিন হয়ে পড়ে। স্থানীয় লোকজন ও স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা প্রশাসনের কাছে অবিলম্বে উন্নতির দাবি জানাচ্ছেন।
আগেও उजागर হয়েছে ব্যবস্থাপনার অভাব
সাতনা জেলা হাসপাতালে এই প্রথম নয় যখন স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনার অভাব সামনে এসেছে। এর আগেও রোগীদের স্ট্রেচার এবং বিছানা না পাওয়ার অভিযোগ নথিভুক্ত হয়েছে।
প্রতিদিন শত শত রোগী আসা সত্ত্বেও কর্মীদের গাফিলতি এবং সম্পদের অভাব রোগীদের জন্য ক্রমাগত সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে। স্থানীয় লোকজন বলছেন যে জেলা সদরের এই অবস্থা দেখে গ্রামীণ এলাকার স্বাস্থ্য পরিষেবার বেহাল দশা অনুমান করা যায়।