ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে দ্বিতীয় একদিনের ম্যাচে ভারতীয় মহিলা দল ৮ উইকেটে পরাজিত হয়েছে। অধিনায়ক হরমনপ্রীত কৌর ব্যাটসম্যানদের হারের জন্য দায়ী করেছেন এবং বলেছেন আমাদের আরও ভালো ব্যাটিং করা উচিত ছিল। এখন দলের কাছে ২২ জুলাই চূড়ান্ত ম্যাচে জিতে সিরিজ নিজেদের নামে করার সুযোগ থাকবে।
INDW vs ENGW 2nd ODI: ভারতীয় মহিলা ক্রিকেট দল ইংল্যান্ডের সফরে তিনটি একদিনের ম্যাচের সিরিজে দ্বিতীয় ম্যাচে বড় পরাজয়ের সম্মুখীন হয়েছে। বৃষ্টিবিঘ্নিত এই ম্যাচে ভারত ডাকওয়ার্থ-লুইস নিয়মের অধীনে ৮ উইকেটে হেরেছে। এই ম্যাচের পরে অধিনায়ক হরমনপ্রীত কৌর সরাসরি ব্যাটসম্যানদের ব্যর্থতাকে হারের প্রধান কারণ বলেছেন। এখন সিরিজ ১-১ এ দাঁড়িয়ে, তৃতীয় একদিনের ম্যাচটি একটি নির্ণায়ক মোড়ে এসে দাঁড়িয়েছে।
বৃষ্টিতে খেলা খারাপ, ব্যাটিং চিন্তার কারণ
লর্ডসের ময়দানে অনুষ্ঠিত এই ম্যাচে টসে জিতে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে ভারতীয় দলের শুরু থেকেই দুর্বলতা দেখা যায়। নির্ধারিত ২৯ ওভারে ভারতীয় দল মাত্র ১৪৩ রান করতে সক্ষম হয় এবং ৮ উইকেট হারায়। টপ অর্ডার সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ হয়, যার কারণে দল কখনোই স্থিতিশীল হতে পারেনি। স্মৃতি মান্ধানা, শেফালি ভার্মা এবং অধিনায়ক হরমনপ্রীত নিজেও ব্যাট হাতে তেমন অবদান রাখতে পারেননি। একই সময়ে ইংল্যান্ডের বোলিং ছিল খুবই সুনির্দিষ্ট এবং নিয়মানুবর্তী। ফাস্ট বোলার ফ্রেয়া কেম্প এবং স্পিনার সোফি এক্লেস্টোন ভারতীয় ব্যাটসম্যানদের বেঁধে রাখেন এবং নিয়মিত উইকেট পড়তে থাকে।
হরমনপ্রীতের বক্তব্য: 'আমরা হতাশাজনক পারফরম্যান্স করেছি'
ম্যাচ শেষে যখন অধিনায়ক হরমনপ্রীত कौरের সাথে কথা বলা হয়েছিল, তখন তিনি এই হারের দায় নিতে দ্বিধা করেননি। তিনি স্পষ্ট বলেন, 'আমাদের এই পিচে আরও ভালো ব্যাটিং করা উচিত ছিল। আমরা পরিস্থিতির সাথে সঠিকভাবে মোকাবিলা করতে পারিনি। ইংল্যান্ডের বোলাররা আমাদের চাপে রেখেছিল এবং তার কৃতিত্ব তাদের দেওয়া উচিত।' হরমনপ্রীত আরও মনে করেন যে বৃষ্টির পরের পরিস্থিতি বোলারদের জন্য অনুকূল ছিল, তবে দলের এমন পরিস্থিতিতেও ভারসাম্যপূর্ণ ব্যাটিং করা উচিত ছিল। 'আবহাওয়া অবশ্যই চ্যালেঞ্জিং ছিল, কিন্তু একটি আন্তর্জাতিক দল হিসেবে আমাদের এর থেকে আরও ভালোভাবে মোকাবিলা করা উচিত ছিল,' তিনি আরও যোগ করেন।
বোলারদের কাছে ছিল না জবাব
ভারতীয় বোলাররাও এই ম্যাচে তেমন প্রভাবশালী ছিলেন না। শুধুমাত্র রেনুকা সিং কিছু हद পর্যন্ত প্রভাবশালী ছিলেন, কিন্তু ইংল্যান্ডের सलामी बल्लेबाजी ম্যাচটিকে পুরোপুরি একতরফা করে দিয়েছে। ইংল্যান্ডের तरफ থেকে टैमी ब्यूमोंट এবং হিथर নাইট शानदार ইনিংস খেলেন এবং ভারতের দেওয়া मामूली লক্ষ্য २४.३ ওভারে हासिल করেন।
শেষ ম্যাচে হবে আসল পরীক্ষা
এখন সিরিজ ১-১ এ সমান এবং তৃতীয় ম্যাচ ২২ জুলাই অনুষ্ঠিত হবে, যা निर्णायक হবে। ভারতীয় দলের জন্য এটি ‘করো या मरो’ এর মতো একটি ম্যাচ হবে, কারণ একদিকে যেখানে এটি সিরিজ जीतने का सुनहरा अवसर है, অন্যদিকে आगामी वनडे वर्ल्ड कपের প্রস্তুতি को इससे रफ्तार मिलेगी। টিম ম্যানেজমেন্ট की तरफ से यह भी उम्मीद की जा रही है कि अंतिम मुकाबले के लिए प्लेइंग इलेवन में कुछ बदलाव किए जा सकते हैं। युवा खिलाड़ियों को मौका मिल सकता है, या फिर बल्लेबाज़ी क्रम में फेरबदल कर टीम संतुलन बनाने की कोशिश कर सकती है।
আত্মবিশ্বাস বাড়ানোর সুযোগ
ভারতীয় মহিলা দল ইংল্যান্ড दौरे की टी20 सीरीज 3-2 से जीतकर शानदार शुरुआत की थी। अगर वे अब वनडे सीरीज भी अपने नाम कर पाती हैं, तो इससे वर्ल्ड कप की तैयारियों को मजबूती मिलेगी। हरमनप्रीत और टीम का आत्मविश्वास भी इससे बढ़ेगा, जिससे खिलाड़ियों का प्रदर्शन आगामी टूर्नामेंट्स में और बेहतर हो सकेगा।