কিশ্তওয়ারে মেঘ ভাঙা বৃষ্টি ও ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা ৬৮, নিখোঁজ ৭২

কিশ্তওয়ারে মেঘ ভাঙা বৃষ্টি ও ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা ৬৮, নিখোঁজ ৭২

কিশ্তওয়ারের চিসোতিতে মেঘ ভাঙা বৃষ্টি ও ভূমিধসের কারণে হওয়া বিপর্যয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮ জনে দাঁড়িয়েছে। ঘটনার দুই দিন পরেও কাউকে জীবিত উদ্ধার করা যায়নি এবং ৭২ জন এখনও নিখোঁজ। জল কমতে শুরু করার পরে মৃতদেহ এবং দেহাংশ উদ্ধার হতে শুরু করেছে, যার ফলে মৃতের সংখ্যা আরও বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

Kishtwar: চিসোতিতে ১৪ই আগস্ট মেঘ ভাঙা বৃষ্টি ও ভূমিধসের কারণে হওয়া দুর্ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮ জনে দাঁড়িয়েছে। ত্রাণ ও উদ্ধারকার্য জারি রয়েছে, তবে প্রথম দুই দিনের পর আর কাউকে জীবিত উদ্ধার করা যায়নি। দুর্ঘটনার সময় প্রায় ১০০ জন একটি সংকীর্ণ সেতু পার হচ্ছিলেন। এখনও পর্যন্ত ৭২ জন নিখোঁজ এবং চিকিৎসকদের মতে তাদের জীবিত থাকার সম্ভাবনা খুবই কম। জল কমতে শুরু করার পরে মৃতদেহ এবং শরীরের বিভিন্ন অংশ উদ্ধার হতে শুরু করেছে, যার ফলে মৃতের সংখ্যা আরও বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে।

মেঘ ভাঙা বৃষ্টিতে ব্যাপক বিপর্যয়

ভারী বৃষ্টির কারণে চিসোতি এবং তার आसपासের অঞ্চলে আকস্মিক মেঘ ভাঙা বৃষ্টি হওয়ায় নদীতে জলস্তর বৃদ্ধি পায়। প্রবল স্রোত এবং ভূমিধসের কারণে বহু ঘরবাড়ি ও সেতু ভেসে গেছে। প্রথম দুই দিনে বহু মৃতদেহ এবং কাটা অঙ্গ উদ্ধার করা হয়েছে।

আথোলি সাব-ডিস্ট্রিক্ট হাসপাতালের ডাক্তার এবং স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন যে পরিস্থিতি অত্যন্ত গুরুতর। মঙ্গলবার আরও চারটি মৃতদেহ এবং দুটি কাটা পা হাসপাতালে আনা হয়েছে। এখনও পর্যন্ত যা ঘটেছে, তার ওপর ভিত্তি করে ডাক্তাররা মনে করছেন মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।

দুর্ঘটনার সময় সেতুর ওপর উপস্থিত মানুষজন

ডাক্তার রাকেশ কোতোয়াল জানিয়েছেন যে দুর্ঘটনার সময় প্রায় ১০০ জন নদীর ওপর তৈরি একটি সংকীর্ণ সেতু পার হচ্ছিলেন। এছাড়া, লঙ্গরে ৩৫০-৪০০ জন উপস্থিত ছিলেন। তাদের মধ্যে অনেকের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করা হয়েছে।

স্থানীয় বাসিন্দা ও হাসপাতাল কর্মীদের বক্তব্য, মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। নিখোঁজ ব্যক্তিদের মধ্যে কারও জীবিত থাকার সম্ভাবনা খুবই কম।

দুর্ঘটনায় মৃতদের পরিচয়

বন্যার পর জল কমতে শুরু করায় ত্রাণ ও উদ্ধারকারী দল আরও মৃতদেহ উদ্ধার করতে শুরু করেছে। ডাক্তার শওকত পার্রে এবং রাকেশ কোতোয়াল জানিয়েছেন যে সম্পূর্ণ মৃতদেহ উদ্ধার হলে, অন্তত একটি পরিবার তাদের আত্মীয়ের শেষকৃত্য সম্পন্ন করতে পারবে।

কাটা অঙ্গ পাওয়া গেলে সেগুলোকে আলাদা করে ডিএনএ পরীক্ষার জন্য পাঠানো হচ্ছে। এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে মৃতদের পরিচয় শনাক্ত করা হচ্ছে এবং দুর্ঘটনার একটি রেকর্ড তৈরি করা হচ্ছে।

নিখোঁজদের জীবিত উদ্ধারের আশা কম

শেষ আহত ব্যক্তিকে ১৬ই আগস্ট হাসপাতালে আনা হয়েছিল। এরপর আর কাউকে জীবিত পাওয়া যায়নি। ডাক্তার ও স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন যে এখন নিখোঁজ ব্যক্তিদের জীবিত থাকার সম্ভাবনা প্রায় নেই বললেই চলে।

ত্রাণ ও উদ্ধারকারী দল लगातार इलाके में जांच कर रहे हैं, लेकिन अब उनका मुख्य फोकस शवों की पहचान और परिवारों तक उन्हें पहुँचाने पर है।

ত্রাণ ও উদ্ধারকারী দল लगातार इलाके में जांच कर रहे हैं, लेकिन अब उनका मुख्य फोकस शवों की पहचान और परिवारों तक उन्हें पहुँचाने पर है।

Leave a comment