নির্বাচন কমিশন অফিস পর্যন্ত মিছিল করল বিরোধী দল, রাহুল গান্ধীর নেতৃত্বে বিক্ষোভ প্রদর্শন করা হল। সমাজবাদী পার্টির সভাপতি অখিলেশ যাদব পুলিশের ব্যারিকেড টপকে প্রতিবাদ জানালেন।
নয়াদিল্লি: দেশের রাজনীতিতে আবারও সরকার ও নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে সুর চড়ালো বিরোধী দল। কংগ্রেসের নেতৃত্বে আজ বিরোধী দলগুলি রাজধানীতে নির্বাচন কমিশনের অফিসের সামনে একটি জোরদার মিছিল বের করে। এই মিছিলে লোকসভায় বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধী, কংগ্রেসের महासचिव প্রিয়াঙ্কা গান্ধী, সমাজবাদী পার্টির সভাপতি এবং উত্তর প্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী অখিলেশ যাদব সহ অনেক বড় নেতা অংশ নেন। নির্বাচনে ভোট চুরি ও নিরপেক্ষতা নিয়ে বিরোধীরা স্লোগান তোলেন এবং সরকারের বিরুদ্ধে নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় দুর্নীতির অভিযোগ করেন।
মিছিলের সময় সবচেয়ে আলোচনার বিষয় ছিল সমাজবাদী পার্টির প্রধান অখিলেশ যাদবের পুলিশের ব্যারিকেড টপকে এগিয়ে যাওয়া। পুলিশ বিক্ষোভ মিছিল আটকাতে অনেক জায়গায় ব্যারিকেড लगाিয়েছিল, কিন্তু অখিলেশ যাদব তা টপকে যাওয়ার চেষ্টা করেন, যার ফলে পুলিশ ও নেতাদের মধ্যে তীব্র তর্ক হয়। এই ঘটনা পুরো মিছিলে নতুন মোড় আনে এবং বিরোধীদের ক্ষোভ আরও বাড়িয়ে তোলে।
অখিলেশ যাদবের ব্যারিকেড টপকানো আলোচনার বিষয় হয়ে ওঠে
বিরোধী দলের মিছিলের সময় যখন পুলিশ বিক্ষোভ আটকাতে ব্যারিকেড लगाিয়েছিল, তখন সমাজবাদী পার্টির সভাপতি অখিলেশ যাদব তা টপকে যাওয়ার চেষ্টা করেন। পুলিশের বাধা দেওয়া সত্ত্বেও তিনি ব্যারিকেডের ওপর উঠে তা পার হন, যা দেখে সেখানে উপস্থিত लोगজন হতবাক হয়ে যান। এরপর তিনি ধরনা प्रदर्शन শুরু করেন এবং মাটিতে বসে সরকারের নীতি ও নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্তের কঠোর সমালোচনা করেন।
অখিলেশ যাদব বলেন যে কেন্দ্রীয় সরকার পুলিশকে ব্যবহার করে বিরোধীদের दबाने कोशिश করছে। তিনি বলেন যে নির্বাচন কমিশন পুরোপুরি নিরপেক্ষ নয় এবং कईবার তার ভূমিকা संदिग्ध रही है। তিনি আরও বলেন, সরকার বিরোধীদের আওয়াজ दबाने জন্য আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির गलत ব্যবহার করছে, যা গণতন্ত্রের জন্য বিপদজনক।
বিরোধী দলগুলির ঐক্যের পরিচয়
আজকের মিছিলে বিরোধী দলগুলোর ঐক্যও পরিষ্কার দেখা যায়। কংগ্রেস, সমাজবাদী পার্টি, তৃণমূল কংগ্রেস, দ্রमुक সহ অনেক দলের নেতারা এক साथ হেঁটে সরকারের বিরুদ্ধে তাদের नाराजगी জাহির করেন। মিছিলের শুরুতে সংসদের মकर द्वार के सामने বিরোধী সাংসদরা জাতীয় সঙ্গীত গেয়ে শুরু করেন। এরপর কংগ্রেস সাংসদ ज्योतिमणि, संजना जाटव, তৃণমূল কংগ্রেসের মহুয়া মৈত্র সহ অনেক নেতা ব্যারিকেডের সামনে দাঁড়িয়ে সরকারের বিরুদ্ধে স্লোগান তোলেন।
এই মিছিল ছিল একরকমভাবে বিরোধীদের एकजुटতা এবং সরকারের বিরুদ্ধে आक्रोश का प्रतीक। রাহুল গান্ধী বলেন যে গণতন্ত্রে নির্বাচনের পবিত্রতা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ और যদি ভোট চুরি হয়, তবে এটি সরাসরি গণতন্ত্রের ওপর हमला। তিনি নির্বাচন কমিশনের কাছে দাবি জানান, তারা যেন পুরো पारदर्शिता के साथ তদন্ত করে এবং দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়।
নির্বাচন কমিশনের ওপর উঠল প্রশ্ন
বিরোধী দল নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। তাদের অভিযোগ, নির্বাচন কমিশন সরকারের চাপে পড়ে निष्पक्ष निर्णय নিতে असफल रही है। বিরোধীদের বক্তব্য, নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা নির্বাচন প্রক্রিয়া सुनिश्चित करने में अहम होना चाहिए, लेकिन इसবার সে পক্ষপাতিত্ব করেছে।
এই মিছিলের दौरान নেতারা নির্বাচন কমিশনের অফিসের বাইরে ধরনা प्रदर्शन भी করেন। তারা সরকারের ওপর গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলিকে দুর্বল करने का आरोप লাগান এবং বলেন যে যদি নির্বাচন প্রক্রিয়া সঠিক না হয়, তবে জনগণের বিশ্বাসের ওপর বড় ধাক্কা লাগবে।
পুলিশ ও নেতাদের মধ্যে विवाद
মিছিলের दौरान পুলিশ कई বিরোধী नेताओंকে रोकने की कोशिश করে, যার ফলে कईবার विवादও হয়। বিশেষভাবে অখিলেশ যাদবের ব্যারিকেড টপকানোর সময় পুলিশ ও নেতাদের মধ্যে तीखी नोकझोंक দেখতে পাওয়া যায়। हालांकि पुलिस बाद में उन्हें धरने की इजाजत দেয়, কিন্তু उनका यह कदम विपक्ष की एकता और आक्रोश को दर्शाता है।
পুলিশ বলেছে যে उनका काम कानून व्यवस्था बनाए रखना है এবং কাউকে भी हिंसा या उपद्रव की अनुमति नहीं दी जाएगी। কিন্তু विपक्ष का आरोप है कि पुलिस का यह रवैया सरकार की राजनीतिक रणनीति का हिस्सा है।