প্রধানমন্ত্রী ফসল বিমা যোজনা: ২৭ লক্ষ কৃষকের অ্যাকাউন্টে ১২০০ কোটি টাকা স্থানান্তর

প্রধানমন্ত্রী ফসল বিমা যোজনা: ২৭ লক্ষ কৃষকের অ্যাকাউন্টে ১২০০ কোটি টাকা স্থানান্তর

রাজস্থানের ঝুনঝুনুতে ১১ই আগস্ট প্রধানমন্ত্রী ফসল বিমা যোজনার অধীনে ২৭ লক্ষ কৃষকের অ্যাকাউন্টে ১২০০ কোটি টাকা বিমার দাবি সরাসরি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে স্থানান্তর করা হবে। মুখ্যমন্ত্রী ভজনলাল শর্মা এবং কেন্দ্রীয় কৃষিমন্ত্রী শিবরাজ চৌহান এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন।

ঝুনঝুনু: জেলার জন্য ১১ই আগস্ট সারা দেশের কৃষকদের জন্য একটি ঐতিহাসিক সুযোগ আসতে চলেছে। প্রধানমন্ত্রী ফসল বিমা যোজনা (PMFBY) এর অধীনে প্রায় ২৭ লক্ষ কৃষকের অ্যাকাউন্টে ১২০০ কোটি টাকার বিমার দাবি সরাসরি ডিজিটাল ব্যাঙ্ক ট্রান্সফার (DBT) এর মাধ্যমে পাঠানো হবে। এই বৃহৎ ক্লেইম বিতরণ মহা অনুষ্ঠানে মুখ্যমন্ত্রী ভজনলাল শর্মা এবং কেন্দ্রীয় কৃষিমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান প্রধান রূপে উপস্থিত থাকবেন। এই অনুষ্ঠানটি ঝুনঝুনু এয়ারস্ট্রিপ স্থলে আয়োজিত হবে, যা কৃষকদের জন্য বড় স্বস্তি এবং আশা নিয়ে এসেছে।

কৃষকদের জন্য ত্রাণের প্যাকেজ

প্রধানমন্ত্রী ফসল বিমা যোজনার অধীনে এই রাশি রবি ২০২৪-২৫ এবং খারিফ ২০২৪ ফসলের প্রথম কিস্তি হিসাবে কৃষকদের অ্যাকাউন্টে দেওয়া হবে। এর ফলে প্রভাবিত কৃষকরা প্রাকৃতিক দুর্যোগ যেমন খরা, অতিবৃষ্টি, ঝড়, বা অন্যান্য বিরূপ আবহাওয়ার পরিস্থিতিতে ফসলের ক্ষতির ক্ষতিপূরণ পাবেন। এর মাধ্যমে কৃষকরা ঋণ পরিশোধ করতে, কৃষি কাজকে আরও উন্নত করতে এবং পরবর্তী ফসলের প্রস্তুতিতে আর্থিক সহায়তা পেতে সক্ষম হবেন।

রাজস্থান সরকারের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এই প্রকল্পের অধীনে বর্তমান মেয়াদে এ পর্যন্ত ১৪৮ লক্ষ কৃষককে মোট ৩,৯১২.৫৩ কোটি টাকা প্রদান করা হয়েছে। ঝুনঝুনু জেলার ১৭ হাজারের বেশি কৃষকও সরাসরি এই সুবিধা পেয়েছেন।

भव्य आयोजन की तैयारियां

১১ই আগস্ট অনুষ্ঠিত হতে চলা এই জাতীয় স্তরের অনুষ্ঠানটিকে भव्य করে তোলার জন্য প্রশাসন এবং বিজেপি সংগঠন একসঙ্গে ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছে। ঝুনঝুনু জেলা থেকে প্রায় ৩০ হাজার কৃষককে সভাস্থলে আনার জন্য ২৮০টি বাসের ব্যবস্থা করা হয়েছে। কৃষকদের জন্য আরামদায়ক বসার ব্যবস্থা, পানীয় জল, ছায়া এবং নিরাপত্তার সুনিশ্চিত ব্যবস্থা করা হয়েছে।

রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী ভজনলাল শর্মা, কেন্দ্রীয় কৃষিমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান এবং অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তিরা ঝুনঝুনু এয়ারস্ট্রিপ স্থলে আয়োজিত সভায় অনলাইন বিমা ক্লেইম রাশি হস্তান্তরের অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন। পাশাপাশি, অনুষ্ঠানে বিভিন্ন প্রকল্পের সুবিধাভোগীদের প্রতীকী চেকও বিতরণ করা হবে।

कार्यक्रम स्थल का निरीक्षण

রবিবার আয়োজিত অনুষ্ঠান স্থল পরিদর্শন করেন মুখ্যমন্ত্রীর সচিব, তথ্য ও জনসংযোগ বিভাগের কমিশনার, কৃষি বিভাগের প্রধান আধিকারিক, জেলা কালেক্টর, পুলিশ সুপার এবং বিজেপির वरिष्ठ নেতারা। পরিদর্শনের সময় ভিআইপি ও সাধারণ জনগণের প্রবেশদ্বার, পার্কিং, মঞ্চ ব্যবস্থা, নিরাপত্তা, পানীয় জল এবং অন্যান্য ব্যবস্থাগুলির পর্যালোচনা করা হয়।

প্রেমসিং বাজোর, বিজেপি প্রদেশ उपाध्यक्ष मुकेश दाधीच, पूर्व सांसद नरेंद्र कुमार, जिला प्रमुख हर्षिनी कुलहरि সহ অন্যান্য বিজেপি নেতারাও এই অনুষ্ঠানকে সফল করার জন্য তাদের ভূমিকা সুনিশ্চিত করেছেন।

প্রধানমন্ত্রী फसल बीमा योजना का महत्व

প্রধানমন্ত্রী ফসল বিমা যোজনা কৃষকদের প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে হওয়া ক্ষতির আর্থিক ক্ষতিপূরণ প্রদান করে। এর ফলে কৃষকরা আর্থিকভাবে শক্তিশালী হয় এবং তাদের কৃষি কাজ প্রভাবিত হয় না। গত বছর খরা ও ঠান্ডায় হওয়া ক্ষতির পর এই রাশি কৃষকদের জন্য বড় স্বস্তি হিসাবে প্রমাণিত হবে।

এই যোজনা কৃষকদের আশ্বাস দেয় যে প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও তাদের ফসল আর্থিকভাবে সুরক্ষিত থাকবে, যার ফলে তাদের জীবিকা প্রভাবিত হবে না। এই প্রকল্পের অধীনে বিমার রাশি সরাসরি কৃষকদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে স্থানান্তর করা হয়, যার ফলে দুর্নীতির সম্ভাবনা কম হয় এবং টাকা সঠিক সময়ে কৃষকদের কাছে পৌঁছয়।

राजनीतिक संगठनों का व्यापक सहयोग

এই অনুষ্ঠানের জন্য বিজেপি সংগঠনও তাদের পুরো শক্তি দিয়েছে। জেলা স্তর থেকে শুরু করে প্রদেশ স্তর পর্যন্ত হাজার হাজার কর্মী এই অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়ার জন্য সক্রিয় রয়েছেন। ৩০ হাজার কর্মীকে সভাস্থলে নিয়ে আসার লক্ষ্য রাখা হয়েছে, যাতে এই অনুষ্ঠান ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকে।

সৈনিক কল্যাণ উপদেষ্টা কমিটির अध्यक्ष प्रेमसिंह बाजौर বৈঠকের अध्यक्षता करते हुए आयोजन की तैयारियों को अंतिम रूप दिया। पूर्व केंद्रीय मंत्री सुभाष महरिया, भाजपा जिलाध्यक्ष हर्षिनी कुलहरि, पूर्व सांसद नरेंद्र खीचड़ समेत अन्य नेता भी इस योजना और कार्यक्रम के प्रति उत्साहित हैं।

किसानों के लिए उम्मीद की किरण

প্রধানমন্ত্রী ফসল বিমা যোজনার অন্তর্গত এই বড় মাপের ক্লেইম বিতরণে কৃষকদের মধ্যে আশার একটি নতুন আলো জেগেছে। বছরের পর বছর পরিশ্রমের পরেও যখন প্রাকৃতিক দুর্যোগ ফসলকে প্রভাবিত করে, তখন এই আর্থিক সহায়তা তাদের নতুন করে কৃষি কাজে যুক্ত হওয়ার আত্মবিশ্বাস জোগায়।

झुंझुनूं থেকে শুরু হওয়া এই জাতীয় স্তরের আয়োজন থেকে রাজস্থানের কৃষক এবং দেশের অন্যান্য অংশের কৃষকও উপকৃত হবেন। এই আয়োজন সরকারের কৃষকদের প্রতি দায়বদ্ধতা এবং समर्पणকে दर्शाता है।

Leave a comment