দিল্লি के মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তার ওপর হামলার পর নিরাপত্তা আরও জোরদার। জনশুনানিতে अब CRPF জওয়ান মোতায়েন থাকবে। অভিযোগ আগে যাচাই করা হবে। অভিযুক্তের বিরুদ্ধে हत्या প্রচেষ্টার মামলা दर्ज। তদন্ত চলছে।
CM রেখা গুপ্তা: দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তার ওপর হামলার পর তাঁর নিরাপত্তা ব্যবস্থায় বড়সড় পরিবর্তন করা হয়েছে। বুধবারের এই হামলার পর কেন্দ্র সরকার এবং দিল্লি পুলিশ দ্রুত পদক্ষেপ নিয়েছে এবং সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে জনশুনানির সময় নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও জোরদার করা হবে। এখন থেকে জনশুনানিতে আসা লোকেদের অভিযোগ প্রথমে যাচাই করা হবে এবং তারপরই তাঁদের মুখ্যমন্ত্রী সঙ্গে দেখা করার অনুমতি দেওয়া হবে। এর পাশাপাশি ক্লোজ প্রোটেকশন ডিউটিতে এবার CRPF জওয়ান মোতায়েন থাকবে যাতে কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটানো না যায়।
জনশুনানিতে নিরাপত্তার নতুন নিয়ম लागू
হামলার ঘটনার পর সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে জনশুনানির জন্য নতুন নিয়ম लागू করা হবে। এখন থেকে কোনও ব্যক্তি সরাসরি মুখ্যমন্ত্রীর সামনে নিজের কথা রাখতে পারবে না। তাঁর অভিযোগ প্রথমে নিরাপত্তা আধিকারিক এবং প্রশাসনিক দল দ্বারা যাচাই করা হবে। এরপরই এটা স্থির হবে যে সেই ব্যক্তি মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে সরাসরি দেখা করতে পারবে কিনা। এর উদ্দেশ্য হল কোনও সন্দেহভাজন ব্যক্তিকে জনশুনানির সময় মুখ্যমন্ত্রীর কাছে পৌঁছানোর সুযোগ না দেওয়া।
Z Plus Security-তে পরিবর্তন নয়
মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তা আগে থেকেই Z Plus Security পেয়েছেন এবং তাতে কোনও পরিবর্তন করা হয়নি। রুটিন কর্মসূচি, পাবলিক ইভেন্ট এবং বাইরে বেরোনোর সময় যে নিরাপত্তা ব্যবস্থা আগে থেকে আছে, তা তেমনই থাকবে। পরিবর্তন শুধুমাত্র জনশুনানির সময় করা হয়েছে কারণ হামলা এই কর্মসূচির সময়ই হয়েছিল।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের फैसला
বুধবারের হামলার পর কেন্দ্র সরকার দিল্লি के মুখ্যমন্ত্রীর নিরাপত্তা ব্যবস্থার পর্যালোচনা করেছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক দ্রুত সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে জনশুনানির সময় মুখ্যমন্ত্রীর কাছে মোতায়েন থাকা নিরাপত্তারক্ষীদের এবার CRPF থেকে মোতায়েন করা হবে। CRPF-এর দল ক্লোজ প্রোটেকশনে থাকবে এবং এই বিষয়টি নিশ্চিত করবে যে মুখ্যমন্ত্রীর কাছে কোনও সন্দেহভাজন ব্যক্তি না পৌঁছতে পারে।
মুখ্যমন্ত্রীর ওপর হামলার ঘটনা
বুধবার সিভিল লাইন্সের মুখ্যমন্ত্রী কার্যালয়ে জনশুনানির সময় রেখা গুপ্তার ওপর হামলা হয়। এই হামলা পুরো প্রশাসনকে নাড়িয়ে দিয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী কার্যালয়ের তরফে বিবৃতি জারি করে এটিকে মুখ্যমন্ত্রীর হত্যার ষড়যন্ত্র বলা হয়েছে। এই ঘটনার পরেই নিরাপত্তা ব্যবস্থার ত্রুটি নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে এবং কেন্দ্র দ্রুত কড়া পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে।
অভিযুক্তের পরিচয়
হামলাকারীর পরিচয় ৪১ বছর বয়সী রাজেশভাই খিমজিভাই হিসাবে হয়েছে যে গুজরাটের রাজকোটের বাসিন্দা। পুলিশ তদন্তে সামনে এসেছে যে হামলাকারী এই হামলার পুরো প্রস্তুতি আগে থেকেই করে রেখেছিল। সিসিটিভি ফুটেজে তাঁকে মুখ্যমন্ত্রী কার্যালয়ের বাইরে ক্রমাগত ঘোরাঘুরি করতে এবং সেখানকার রেকি করতে দেখা গিয়েছে। ফুটেজ থেকে এটাও প্রমাণিত হয়েছে যে সে ২৪ ঘণ্টা আগে থেকেই পুরো পরিকল্পনা বানিয়েছিল এবং সুযোগের অপেক্ষা করছিল।
অভিযুক্তের অদ্ভুত দাবি
পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে অভিযুক্ত অদ্ভুত দাবি করেছে। সে জানিয়েছে যে ভগবান শিবের ভৈরব রূপে আসা একটি কুকুর তাকে আদেশ দিয়েছিল যে সে দিল্লি গিয়ে নিজের কথা রাখবে। অভিযুক্ত আরও জানিয়েছে যে সে শিব মন্দির বানায় এবং পূজা করে। সুপ্রিম কোর্টের একটি আদেশের পর সে এই বার্তা পেয়েছিল এবং দিল্লি যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়।
পুলিশ তদন্তে जुटी
দিল্লি পুলিশ অভিযুক্তের বিরুদ্ধে हत्याর প্রচেষ্টার মামলা दर्ज করেছে। আদালত অভিযুক্তকে পাঁচ দিনের পুলিশ রিমান্ডে পাঠিয়েছে। পুলিশ এখন এটা তদন্ত করছে যে অভিযুক্তের পিছনে কোনও সংগঠন বা ষড়যন্ত্র আছে কিনা। পাশাপাশি এটাও দেখা হচ্ছে যে হামলাকারীর সংস্পর্শে অন্য কোনও লোক ছিল কিনা।
सुरक्षा बढ़ाने का मकसद
কেন্দ্র এবং রাজ্য সরকারের বক্তব্য হল এই ঘটনার প্রভাব সাধারণ মানুষের ওপর পড়া উচিত নয়। জনশুনানি গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার গুরুত্বপূর্ণ অংশ এবং এটিকে সুরক্ষিত করা সরকারের দায়িত্ব। নতুন নিরাপত্তা ব্যবস্থার উদ্দেশ্য শুধুমাত্র মুখ্যমন্ত্রীর নিরাপত্তা নয় বরং এটাও নিশ্চিত করা যে লোকেরা কোনও ভয় ছাড়াই নিজের অভিযোগ রাখতে পারে।
মুখ্যমন্ত্রীর বিবৃতি
হামলার পর মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তা বলেছেন যে তিনি ভয় পাওয়ার মতো নন এবং জনশুনানি जारी रहेगी। তিনি জনগণের কাছে আবেদন করেছেন যে জনশুনানিতে আসার আগে অনলাইনে নিবন্ধন করান যাতে নিরাপত্তা जांच में आसानी हो सके।