শ্বেতা বসু প্রসাদ: বিতর্ক থেকে ওটিটি-র তারকা হয়ে ওঠার কাহিনি

শ্বেতা বসু প্রসাদ: বিতর্ক থেকে ওটিটি-র তারকা হয়ে ওঠার কাহিনি

শ্বেতা বসু প্রসাদ ১৭ বছর বয়সে জাতীয় পুরস্কার জিতেছিলেন, কিন্তু একটি বিতর্ক তাঁর কর্মজীবনে ধাক্কা দেয়। ২০১৭ সালে 'বদ্রিনাথ কি দুলহানিয়া' থেকে কামব্যাক করে ওটিটিতে জনপ্রিয় হন। এখন তিনি আবার নিজের পরিচিতি দৃঢ় করছেন।

Shweta Basu: বলিউড ও টেলিভিশন ইন্ডাস্ট্রিতে অনেক শিল্পী আসেন, কিন্তু কিছু মুখ এমন হয় যারা নিজেদের অভিনয় দিয়ে কম বয়সেই মানুষের মনে জায়গা করে নেন। এমনই একজন প্রতিভাবান শিল্পী হলেন শ্বেতা বসু প্রসাদ, যিনি ১৭ বছর বয়সে জাতীয় পুরস্কার জিতে সারা দেশে পরিচিতি তৈরি করেছিলেন, কিন্তু তারপর একটি বিতর্ক তাঁর কর্মজীবনে এমন প্রভাব ফেলে যে সবকিছু ভেঙে যায়। যদিও, তিনি হার মানেননি এবং ফিরে এসে ইন্ডাস্ট্রিতে আবার নিজের পরিচিতি তৈরি করেছেন।

শিশু শিল্পী হিসাবে ক্যারিয়ারের शानदार শুরু

শ্বেতা বসু প্রসাদ খুব ছোট বয়সে অভিনয় শুরু করেন। ২০০২ সালে বিশাল ভরদ্বাজের ছবি 'মাকড়ি'-তে তিনি দুই যমজ বোনের – চিঞ্চু ও মিঞ্চু – এর ভূমিকায় অভিনয় করেন। এই ভূমিকার জন্য তাঁকে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (ন্যাশনাল অ্যাওয়ার্ড) দেওয়া হয়। এত কম বয়সে এই স্বীকৃতি যেকোনো অভিনেতার জন্য গর্বের বিষয়। এরপর তিনি টিভি-তেও নিজের পরিচিতি তৈরি করেন। 'কাহানি ঘর ঘর কি', 'কারিশমা কা কারিশমা' ও 'শক্তিমান'-এর মতো শো-তে তিনি বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন। শ্বেতা শুধু হিন্দি ছবিতে সীমাবদ্ধ থাকেননি, তিনি তেলেগু ও তামিল ছবিতেও কাজ করেছেন এবং একটি শক্তিশালী পরিচিতি তৈরি করেছেন।

সাউথ ইন্ডাস্ট্রিতেও নাম कमाया

শ্বেতা বসু প্রসাদ সাউথ ইন্ডাস্ট্রিতেও নিজেকে প্রমাণ করেছেন। বিশেষ করে তেলেগু ছবি 'কোথা బంగারু লোকম' (২০০৮) তাঁকে সাউথের দর্শকদের মধ্যে জনপ্রিয় করে তোলে। এই ছবিটি সুপারহিট হয় এবং এরপর তিনি 'রাইড', 'কালভার কিং', 'ক্যাসকো'-এর মতো ছবিতে কাজ পান। তাঁর অভিনয় দর্শকদের খুব পছন্দ হয় এবং তাঁকে একজন উদীয়মান তারকা হিসেবে দেখা যেতে থাকে।

২০১৪ সালের বিতর্ক যা সবকিছু बदल दिया

শ্বেতার ক্যারিয়ার দ্রুত आगे बढ़ रहा था, लेकिन ২০১৪ সালে তাঁর জীবন এক झटके में बदल गई। হায়দ্রাবাদের বানজারা হিলসে একটি সেক্স स्कैंडल-এ তাঁর নাম জড়িয়ে যায়। পুলিশ তাঁকে कथितভাবে একটি হাই-प्रोफाइल रैकेट-এর সঙ্গে যুক্ত বলে জানায়। যদিও পরে তিনি এই মামলায় ক্লিন चिट পেয়ে যান, কিন্তু এই বিতর্কের কারণে তাঁর ক্যারিয়ারে গভীর প্রভাব পড়ে। চলচ্চিত্র নির্মাতা ও পরিচালকেরা তাঁর থেকে দূরত্ব বজায় রাখতে শুরু করেন। যে অভিনেত্রী कभी दर्शकों के दिलों की धड़कन थीं, তাঁকে কাজ मिलना बंद हो गया।

आत्मविश्लेषण और लेखन की राह

এই কঠিন সময়ে শ্বেতা নিজেকে সামলানোর জন্য लेखन और फिल्ममेकिंग-এর দিকে ঝোঁকেন। তিনি কিছু ডকুমেন্টারি প্রোজেক্টে কাজ করেন এবং স্ক্রিনপ্লে রাইটিং-এরও ট্রেনিং নেন। তিনি সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন যে এই সময়টা তাঁর জন্য आत्म-विश्लेषण ও আত্মबल-এর ছিল।

২০১৭ সালে धमाकेदार वापसी

নিজের চেষ্টায় তিনি প্রত্যাবর্তনের প্রস্তুতি নেন এবং অবশেষে ২০১৭ সালে চলচ্চিত্র 'বদ্রিনাথ কি দুলহানিয়া' দিয়ে তিনি কামব্যাক করেন। এই ছবিতে তিনি বরুণ ধাওয়ানের ভাবি उर्वशी-র চরিত্রে অভিনয় করেন। যদিও এটি একটি সাপোর্টিং রোল ছিল, তবুও দর্শকেরা তাঁকে আবারও পছন্দ করেন। এরপর তিনি ওয়েব সিরিজ ও ওটিটি প্ল্যাটফর্মের জগতে পা রাখেন। 'চন্দ্রনন্দিনী'-র মতো টিভি শো-তেও তিনি প্রধান ভূমিকায় অভিনয় করেছেন और फिर 'क्रिमिनल जस्टिस 4'-এ পঙ্কজ ত্রিপাঠীর সঙ্গে दमदार ভূমিকায় नज़र आईं।

अब ओटीटी की स्टार

শ্বেতা এখন সিনেমার চেয়ে ওটিটিকে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন। 'ক্রিমিনাল জাস্টিস'-এ তাঁর लेखा अगस्त्य-এর চরিত্রটি काफी सराहा गया। তিনি এখন বাছাই করা এবং दमदार প্রোজেক্টের অংশ হচ্ছেন। তিনি দেখিয়ে দিয়েছেন যে কোনো विवाद आपके हुनर और हौसले से बड़ा नहीं हो सकता।

व्यक्तिगत जीवन और सोच में परिपक्वता

শ্বেতা তাঁর অভিজ্ঞতা থেকে অনেক কিছু শিখেছেন। এখন তিনি জীবনকে আরও संतुलित ও বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে দেখেন। अपने इंटरव्यूज़ में वह बार-बार इस बात को दोहराती हैं कि असफलता और विवाद জীবন का हिस्सा हैं, लेकिन उनसे भागने की जगह उन्हें स्वीकारना ज़रूरी है।

Leave a comment