নির্বাচন প্রস্তুতি: মালদা ও মুর্শিদাবাদে ২০২৬-এর বিধানসভা নির্বাচনের আগে সিপিএম সক্রিয় প্রস্তুতি শুরু করেছে। Alimuddin: এলাকার নেতা আলিমুদ্দিন এই দুই জেলাকে বিশেষ নজরে রেখেছেন, যেখানে আগের নির্বাচনে পার্টির ফলাফল সন্তোষজনক ছিল না। ২০২৪-এর লোকসভা ভোটে বাম–কংগ্রেস জোট থাকলেও সিপিএমের নিজস্ব ভোট শতাংশ সীমিত ছিল। পার্টি এখন স্থানীয় সমস্যা, পরিযায়ী শ্রমিকদের ইস্যু এবং সামাজিক কর্মসূচির মাধ্যমে ভোটার ভিত্তি মজবুত করার কাজ করছে।

সিপিএমের কৌশল ও আঞ্চলিক ফোকাস
সিপিএম: মালদা ও মুর্শিদাবাদে নির্বাচনের জন্য বিশেষ কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। গঙ্গা ভাঙন, পরিযায়ী শ্রমিক সমস্যা এবং অন্যান্য স্থানীয় ইস্যুতে দল মাঠ পর্যায়ে সরব। আলিমুদ্দিন ও অন্যান্য সিনিয়র নেতা নিয়মিত কর্মী ও স্থানীয় জনগণের সঙ্গে দেখা করছেন।
সামাজিক কর্মসূচি ও জনসংযোগ
মালদা জেলায় মেডিকেল ক্যাম্প ও স্কুলের পাঠ্যপুস্তক বিতরণ করা হয়েছে। মুর্শিদাবাদে ভাঙন কবলিত এলাকায় জল সংরক্ষণ ও ত্রাণ কার্যক্রম চালানো হয়েছে। ছাত্র ও যুব সংগঠন ব্যবহার করে সরাসরি ভোটারের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করা হচ্ছে।

পূর্ব নির্বাচনের বিশ্লেষণ
আগের লোকসভা ও বিধানসভা নির্বাচনে সিপিএমের পারফরম্যান্স সীমিত ছিল। মালদা ও মুর্শিদাবাদে বাম–কংগ্রেস জোটের ভোট শতাংশ কিছুটা ব্যালেন্স করেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এবার পার্টিকে আঞ্চলিক ইস্যু ও গ্রাসরুট কৌশলের উপর জোর দিতে হবে।

ভবিষ্যৎ কৌশল ও প্রভাব
২০২৬ ভোটের আগে স্থানীয় স্তরে ভোটার সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য সিপিএম ধারাবাহিক কর্মসূচি চালাচ্ছে। লক্ষ্য হলো ভোট শতাংশ বাড়ানো। বিশ্লেষকরা মনে করছেন, যদি পার্টি কার্যকর সামাজিক ও আঞ্চলিক অভিযান চালায়, তাহলে দু’টি জেলায় গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলতে পারবে।

সিপিএম: ২০২৬-এর বিধানসভা নির্বাচনের আগে পশ্চিমবঙ্গে পার্টি মালদা ও মুর্শিদাবাদ জেলায় সক্রিয় হয়েছে। আগের নির্বাচনে শূন্য শতাংশ ভোট পাওয়ার পর, পার্টি এবার স্থানীয় সমস্যা ও সামাজিক কর্মসূচির মাধ্যমে ভোটার সমর্থন জোগাতে মাঠে নেমেছে।












