বিজয়া দশমী: মিষ্টির দোকানে উপচে পড়া ভিড়, আত্মীয়দের মিষ্টিমুখ

বিজয়া দশমী: মিষ্টির দোকানে উপচে পড়া ভিড়, আত্মীয়দের মিষ্টিমুখ

বিজয়া দশমীর মিষ্টি উৎসব: মুর্শিদাবাদে বিজয়া দশমীর বিকেল থেকে মিষ্টির দোকানগুলোতে উপচে পড়ে ভিড়। What: আত্মীয়-বন্ধুদের মিষ্টিমুখ করানো ও নিজেকে আনন্দ দিতে মিষ্টি কেনা। Where: বহরমপুর, লালবাগ, কান্দি সহ জেলা শহরগুলো। When: বিজয়া দশমীর বিকেল। Who: স্থানীয় মানুষ ও মিষ্টিপ্রেমী বাঙালি। Why: বারো মাসে তেরো পার্বণ পালনের ধারাবাহিক রীতি মেনে উৎসবের আনন্দ প্রকাশ করা। এই দিনে কড়াপাক, জলভরা, ছানার কেক, কালো মিষ্টি থেকে ফিউশন মিষ্টি—সবকিছুর চাহিদা তুঙ্গে পৌঁছায়।

মিষ্টির দোকানে উপচে পড়া ভিড়

দশমীর বিকেল থেকেই বহরমপুর, লালবাগ ও কান্দির দোকানগুলোতে দেখা যায় মানুষের ঢল।আত্মীয়-বন্ধুদের জন্য মিষ্টি প্যাকেট কিনতে ও নিজের আনন্দে মেতে ওঠতে মানুষ দীর্ঘ লাইনে দাঁড়ায়।স্বাস্থ্য সচেতনতা কিছুক্ষণের জন্য উপেক্ষিত হয়ে যায়, কারণ উৎসবের আনন্দে মিষ্টিমুখ অঙ্গীকার।

প্রথাগত মিষ্টি ও ফিউশন মিষ্টি

সরপুরিয়া, কাঁচাগোল্লা, জলভরা, ছানার কেক ও কালো মিষ্টি—ঐতিহ্য বজায় রেখেছে।ফিউশন মিষ্টি যেমন বাটার স্কচ, পাইন্যাপেল, চকোলেট সন্দেশ বাজার মাত করছে।তবে ঐতিহ্যিক মিষ্টির চাহিদা এখনো সবচেয়ে বেশি।

মিষ্টির রকম ও চাহিদা

বিক্রেতাদের মতে বিজয়াতে কেশর মালাই, ক্রিম চপ, চাপ সন্দেশ, খেজুর মিষ্টি, রসগোল্লা এবং গুরের কালাকাঁদের চাহিদা আকাশছোঁয়া।এই চাহিদা দেখিয়ে দিচ্ছে বাঙালির মিষ্টিপ্রেম ও উৎসবের গুরুত্ব।দশমীর বিকেল থেকেই ভিড় বাড়তে শুরু করে, যা উৎসবের আনন্দকে আরও প্রাণবন্ত করে।

উৎসবের আনন্দ ও চিরাচরিত রীতি

বাঙালির বারো মাসে তেরো পার্বণের ধারায় বিজয়া দশমীর মিষ্টিমুখ এক চিরাচরিত রীতি।আত্মীয়-বন্ধুদের বাড়িতে মিষ্টি পৌঁছে দেওয়া এবং অতিথিদের আনন্দ দেওয়া এই দিনের মূল আকর্ষণ।মিষ্টি শুধু স্বাদ নয়, সামাজিক বন্ধন ও উৎসবের আবহ বজায় রাখে।

বিজয়া দশমীর বিকেলেই মুর্শিদাবাদের মিষ্টির দোকানগুলোতে জমে ওঠে ভিড়। কড়াপাক, জলভরা, ছানার কেক থেকে ফিউশন মিষ্টি—সবকিছুর চাহিদা তুঙ্গে। বাঙালির বারো মাসের উৎসবের ধারায় এই দিনে আত্মীয়-বন্ধুদের মিষ্টিমুখ করানো ও নিজেকে উৎসবের আনন্দে মেতানো চিরাচরিত রীতি।

Leave a comment