ভারত ও চীনের মধ্যে সীমান্ত বাণিজ্য পুনরায় শুরু হতে পারে

ভারত ও চীনের মধ্যে সীমান্ত বাণিজ্য পুনরায় শুরু হতে পারে

ভারত ও চীনের মধ্যে পাঁচ বছর ধরে বন্ধ থাকা সীমান্ত বাণিজ্য পুনরায় চালুর বিষয়ে আলোচনা শুরু। সীমিত পথে বাণিজ্যের পরিকল্পনা, সাম্প্রতিক কূটনৈতিক প্রচেষ্টায় সম্পর্কের উন্নতির ইঙ্গিত।

India-China Relation: ভারত ও চীনের মধ্যে সীমান্ত বাণিজ্য পুনরায় শুরু করার লক্ষ্যে আলোচনা দ্রুত হচ্ছে। পাঁচ বছর ধরে বন্ধ থাকা এই বাণিজ্য দুটি দেশের মধ্যে অর্থনৈতিক ও কূটনৈতিক সম্পর্কে নতুন মোড় আনতে পারে। ২০২০ সাল থেকে বন্ধ থাকা এই ব্যবস্থা পুনরায় চালুর বিষয়ে বিবেচনা করা হচ্ছে এমন সময়, যখন ভারত ও আমেরিকার মধ্যে শুল্ক বিতর্ক বাড়ছে।

সীমান্ত বাণিজ্যের পুরনো ঐতিহ্য

ভারত ও চীনের মধ্যে সীমান্ত বাণিজ্য কয়েক দশক ধরে চলে আসছিল। এতে মশলা, কার্পেট, কাঠের আসবাবপত্র, ঔষধি গাছ, মাটির পাত্র, পশু খাদ্য, উল এবং ইলেকট্রনিক পণ্যের মতো স্থানীয় পণ্য লেনদেন হতো। এই বাণিজ্য ৩,৪৮৮ কিলোমিটার দীর্ঘ বিতর্কিত হিমালয় সীমান্তের তিনটি নির্দিষ্ট স্থান থেকে হতো। সরকারি পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০১৭-১৮ সালে এই বাণিজ্যের মোট মূল্য ছিল প্রায় ৩.১৬ মিলিয়ন ডলার। এর আকার ছোট হলেও, এটি সীমান্ত এলাকার স্থানীয় অর্থনীতির জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল।

কোভিড ও গালওয়ান ঘটনার পর থেকে বন্ধ

এই বাণিজ্য ২০২০ সালে কোভিড-১৯ মহামারীর সময় বন্ধ হয়ে যায়। इसी दौरान गलवान घाटी में भारत और चीन के सैनिकों के बीच हुई हिंसक झड़प ने हालात को और बिगाड़ दिया। इस घटना में 20 भारतीय सैनिकों की शहादत हुई, जबकि चीन के भी कम से कम 4 सैनिक मारे गए। এরপর দুটি দেশের সম্পর্ক গুরুতর तनावের মধ্যে আসে এবং সীমান্ত বাণিজ্য সম্পূর্ণভাবে বন্ধ হয়ে যায়।

আলোচনার প্রাথমিক ইঙ্গিত

সম্প্রতি পাওয়া খবর অনুযায়ী, দুটি দেশের মধ্যে সীমান্ত বাণিজ্য আবার শুরু করার জন্য প্রাথমিক ও গোপন স্তরে আলোচনা চলছে। প্রস্তাব করা হয়েছে যে আপাতত এটি সীমিত সীমান্ত পথ দিয়ে শুরু করা হবে। চীনের বিদেশ मंत्रालय এই বিষয়ে प्रतिक्रिया করে জানিয়েছে যে বেইজিং ভারতের সঙ্গে এই বিষয়ে संवाद ও সহযোগিতা বাড়াতে প্রস্তুত। मंत्रालय यह भी कहा कि सीमा व्यापार ने वर्षों से दोनों देशों के सीमा क्षेत्रों के निवासियों के जीवन में सुधार लाने में अहम भूमिका निभाई है।

ভারত-চীন সম্পর্কের উন্নতি

সাম্প্রতিক মাসগুলোতে দুটি দেশের মধ্যে तनाव কমার ইঙ্গিত পাওয়া গেছে। रिपोर्ट्स के अनुसार, भारत और चीन के बीच डायरेक्ट फ्लाइट ऑपरेशन जल्द फिर से शुरू हो सकता है। चीन ने भारत को उर्वरक निर्यात पर लगी कुछ पाबंदियों में भी ढील दी है। এটা এমন এক সময়ে ঘটছে যখন ভারত ও আমেরিকার মধ্যে বাণিজ্যিক সম্পর্ক तनावপূর্ণ। अमेरिकी राष्ट्रपति डोनाल्ड ट्रंप ने भारत से निर्यात होने वाले उत्पादों पर 50% तक शुल्क लगा दिया है, जो अन्य एशियाई देशों की तुलना में काफी अधिक है।

সীমান্ত বাণিজ্যের সবচেয়ে বড় সুবিধা সীমান্ত এলাকার বাসিন্দাদের হয়। यह न केवल स्थानीय अर्थव्यवस्था को मजबूती देता है बल्कि सांस्कृतिक और सामाजिक रिश्तों को भी बनाए रखता है। मसालों से लेकर हस्तशिल्प तक, इन उत्पादों का आदान-प्रदान स्थानीय बाजारों में विविधता लाता है और रोजगार के अवसर बढ़ाता है।

Leave a comment