কমলনাথের বিস্ফোরক खुलासा: সিন্ধিয়া মনে করতেন সরকার চালাচ্ছেন দিগ্বিজয়!

কমলনাথের বিস্ফোরক खुलासा: সিন্ধিয়া মনে করতেন সরকার চালাচ্ছেন দিগ্বিজয়!

মধ্যপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কমলনাথ ২০২০ সালে কংগ্রেস সরকার পতনের বিষয়ে বড়সড় खुलासा করেছেন। তিনি বলেন, জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া মনে করতেন সরকার চালাচ্ছেন দিগ্বিজয় সিং। এই ক্ষোভেই সিন্ধিয়া ২২ জন বিধায়ককে নিয়ে বিদ্রোহ করেন।

MP News: মধ্যপ্রদেশের রাজনীতি আবারও আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কমলনাথ পাঁচ বছর পর ২০২০ সালে কংগ্রেস সরকারের পতন নিয়ে বড় বিবৃতি দিয়েছেন। কমলনাথ বলেছেন যে জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া মনে করতেন সরকার দিগ্বিজয় সিং-এর নির্দেশে চলছে। এই অসন্তোষের কারণে সিন্ধিয়া কংগ্রেসের ২২ জন বিধায়ককে নিয়ে সরকার ফেলে দেন। এই खुलाসায় রাজ্যের রাজনীতি আবারও উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে, কারণ এই বিবৃতি কংগ্রেসের অভ্যন্তরীণ কোন্দল এবং নেতাদের মধ্যে ক্রমবর্ধমান টানাপোড়েনকে প্রকাশ্যে এনেছে।

দিগ্বিজয় সিং-এর বক্তব্য

এই পুরো বিতর্কের শুরু প্রবীণ কংগ্রেস নেতা এবং রাজ্যসভার সাংসদ দিগ্বিজয় সিং-এর সাম্প্রতিক বক্তব্য থেকে। তিনি এমপিটাক (MPTAK)-এর পডকাস্টে বলেছিলেন যে ২০২০ সালে কমলনাথ সরকারের পতনের পিছনে কমলনাথ এবং জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়ার মধ্যে গভীর মতভেদ ছিল। দিগ্বিজয় স্পষ্ট করে জানান যে এই মতভেদ আদর্শগত ছিল না, বরং ব্যক্তিগত ছিল। 

তিনি দাবি করেন যে তিনি বহুবার দুই নেতার মধ্যে আলোচনা করিয়ে মীমাংসা করার চেষ্টা করেছিলেন। এমনকি একজন শিল্পপতির বাড়িতে ডিনার মিটিংও করানো হয়েছিল, যেখানে গোয়ালিয়র-চম্বল অঞ্চলের সমস্যাগুলির বিষয়ে सहमति হয়েছিল এবং একটি 'উইশলিস্ট' (Wishlist) তৈরি করা হয়েছিল। এই তালিকায় সিন্ধিয়ার অনেক দাবি মানা হয়েছিল, কিন্তু পরে সেই প্রতিশ্রুতিগুলি পূরণ করা হয়নি।

কমলনাথের পাল্টা জবাব, পুরনো কথা না दोहराने की नसीहत (পুরনো কথা না আওড়ানোর পরামর্শ)

দিগ্বিজয় সিং-এর বিবৃতির পর কমলনাথ সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম 'এক্স'-এ পাল্টা জবাব দিয়েছেন। তিনি লিখেছেন যে ২০২০ সালে কংগ্রেস সরকার পতনের বিষয়ে যা কিছু কথা হচ্ছে, সে বিষয়ে তিনি বেশি মন্তব্য করতে চান না, কারণ পুরনো কথা दोहराने (আওড়ালে) কোনও লাভ নেই। কিন্তু এটা সত্যি যে ব্যক্তিগত महत्वाकांक्षा (আকাঙ্খা) এবং অসন্তোষের কারণে জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া মনে করতেন সরকার দিগ্বিজয় সিং চালাচ্ছেন। এই রাগেই তিনি ২২ জন বিধায়ককে ভাঙিয়ে কংগ্রেস ছেড়ে দেন। কমলনাথের এই বিবৃতির পর কংগ্রেসের ভেতরের টানাপোড়েন আবারও শিরোনামে উঠে এসেছে।

২০১৮ সালে সরকার গঠন, ২০২০ সালে सत्ता से बाहर (ক্ষমতা থেকে বিদায়)

২০১৮ সালের विधानसभा (বিধানসভা) নির্বাচনে কংগ্রেস ১১৪টি আসন জিতে ১৫ বছর পর ক্ষমতায় ফিরেছিল। বিজেপি ১০৯টি আসন পেয়েছিল। বিএসপি, এসপি এবং নির্দল বিধায়কদের সমর্থনে কমলনাথের নেতৃত্বে সরকার গঠিত হয়েছিল। কিন্তু ২০২০ সালের মার্চ মাসে পরিস্থিতি अचानक (হঠাৎ) बदल (পরিবর্তন) হয়ে যায়, যখন জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া তাঁর ২২ জন समर्थक (সমর্থক) বিধায়ককে নিয়ে কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেন। এরপর কমলনাথ সরকার अल्पमत (সংখ্যালঘু)-এ চলে আসে এবং ২০ মার্চ ২০২০ সালে এই সরকার পড়ে যায়। সিন্ধিয়ার এই বিদ্রোহ শুধু কংগ্রেসকে सत्ता (ক্ষমতা) থেকে বাইরে করেনি, বরং প্রদেশের রাজনীতির दिशा (দিশা) পরিবর্তন করে দিয়েছে।

দিগ্বিজয়ের 'উইশলিস্ট' এবং अधूरे (অপূর্ণ) প্রতিশ্রুতিগুলির গল্প

দিগ্বিজয় সিং তাঁর পডকাস্ট সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন যে গোয়ালিয়র-চম্বল অঞ্চলের সঙ্গে জড়িত সমস্যাগুলির বিষয়ে सहमति (ঐক্যমত্য) बनाने (তৈরি) করার জন্য তিনি একটি 'উইশলিস্ট' তৈরি করেছিলেন। এই তালিকায় উন্নয়নমূলক কাজ থেকে শুরু করে স্থানীয় সমস্যা পর্যন্ত অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় অন্তর্ভুক্ত ছিল। সিন্ধিয়া চাইতেন যে এই প্রতিশ্রুতিগুলি সময় মতো পূরণ করা হোক, যাতে তাঁর সমর্থনকারী নেতা এবং জনগণ মনে করেন যে তাঁদের কথাকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। 

দিগ্বিজয় বলেছেন যে এই তালিকায় তিনি নিজে স্বাক্ষর করেছিলেন, কিন্তু যখন এই প্রতিশ্রুতিগুলি পূরণ করা হয়নি, তখন সিন্ধিয়া और (এবং) কংগ্রেসের মধ্যে দূরত্ব বাড়তে থাকে। अंततः (অবশেষে) এই नाराजगी (ক্ষোভ) ২০২০ সালের রাজনৈতিক বিদ্রোহের কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

বিজেপির আক্রমণ, কংগ্রেসের উপর गंभीर (গুরুতর) आरोप (অভিযোগ)

দিগ্বিজয় और (এবং) কমলনাথের বক্তব্যের পর বিজেপিও কংগ্রেসের উপর कड़ा (জোর) হামলা (আক্রমণ) করেছে। বিজেপির प्रदेश (প্রদেশ) মিডিয়া प्रभारी (ইনচার্জ) आशीष अग्रवाल (আশীষ আগরওয়াল) বলেছেন যে अब (এখন) সত্যিটা সবার সামনে आ (এসে) গেছে। তিনি आरोप (অভিযোগ) করেছেন যে কমলনাথ সরকার माफियाओं (মাফিয়া) और (এবং) भ्रष्टाचार (দুর্নীতি) से (থেকে) घिरी (ঘেরা) हुई (ছিল)। পুরো রাজ্যে कुशासन (কুশাসন) और (এবং) अव्यवस्था (অব্যবস্থা)-র बोलबाला (প্রাধান্য) था (ছিল)। 

এটাই कारण (কারণ) ছিল যে ज्योतिरादित्य (জ্যোতিরাদিত্য) सिंधिया (সিন্ধিয়া) রাজ্যকে बचाने (বাঁচাতে) और (এবং) विकास (উন্নয়ন)-এর राह (পথে) पर (এগিয়ে) ले (যেতে) जाने (জন্য) के (বিজেপির) साथ (সঙ্গে) आना (আসা) सही (সঠিক) समझा (মনে করেছেন)। বিজেপির कहना (বলা) है (হচ্ছে) कि (যে) सिंधिया (সিন্ধিয়া) के (এর) आने (আসার) से (থেকে) प्रदेश (প্রদেশে) में (একটি) स्थिर (স্থিতিশীল) और (এবং) विकासमुखी (উন্নয়নমুখী) सरकार (সরকার) बनी (তৈরি) जो (হয়েছে) जनता (জনগণের) के (জন্য) बेहतर (ভাল) फैसले (সিদ্ধান্ত) ले (নিতে) सकती (পারে)।

Leave a comment