পেট্রোল ও ডিজেলের দাম কমার সম্ভাবনা: শীঘ্রই সিদ্ধান্ত জানাবে সরকার

পেট্রোল ও ডিজেলের দাম কমার সম্ভাবনা: শীঘ্রই সিদ্ধান্ত জানাবে সরকার

দেশজুড়ে মূল্যবৃদ্ধিতে জর্জরিত জনগণের জন্য একটি স্বস্তির খবর সামনে এসেছে। পেট্রোল ও ডিজেলের দাম শীঘ্রই কমতে পারে। কেন্দ্রীয় পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী হরদীপ সিং পুরী নিজেই এই ইঙ্গিত দিয়েছেন। সম্প্রতি এক বিবৃতিতে তিনি বলেছেন, বিশ্ব বাজারে অপরিশোধিত তেল অর্থাৎ ক্রুড অয়েলের দাম স্থিতিশীল থাকলে ভারত সরকার পেট্রোল ও ডিজেলের দাম কমানোর কথা বিবেচনা করতে পারে।

চাহিদা বাড়লেও পর্যাপ্ত সরবরাহ

মন্ত্রী আরও স্পষ্ট করেছেন যে, বিশ্বজুড়ে পেট্রোলিয়াম পণ্যের চাহিদা দ্রুত বাড়ছে, তবে তা সত্ত্বেও ভারতে সরবরাহ নিয়ে কোনও সংকট নেই। ভারত সরকার এবং তেল সংস্থাগুলি এই বিষয়ে সম্পূর্ণভাবে সজাগ যে দেশে যেন জ্বালানির সরবরাহ কোনো বাধা ছাড়াই চলতে থাকে।

মন্ত্রীর শর্ত

হরদীপ পুরী বলেছেন, সরকারের পক্ষ থেকে পেট্রোল-ডিজেলের দাম তখনই কমানো হবে যখন আন্তর্জাতিক বাজারে ক্রুড অয়েলের দাম ২ থেকে ৩ মাস ধরে একটি স্থিতিশীল স্তরে বজায় থাকবে। তাঁর মতে, যদি অপরিশোধিত তেলের দাম কম থাকে এবং স্থিতিশীল থাকে, তবে গ্রাহকরা সরাসরি এর সুবিধা পেতে পারেন।

তেল সংস্থাগুলির মার্জিনে উন্নতি

সম্প্রতি, সরকারি খাতের তেল বিপণন সংস্থাগুলির (ওএমসি) ত্রৈমাসিক ফলাফলে উন্নতি দেখা গেছে। ইন্ডিয়ান অয়েল, ভারত পেট্রোলিয়াম এবং হিন্দুস্তান পেট্রোলিয়ামের মতো সংস্থাগুলি এখন বিক্রয়ের উপর ইতিবাচক মার্জিন পাচ্ছে। গত অর্থবছরে অপরিশোধিত তেলের দামের অস্থিরতার কারণে এই সংস্থাগুলিকে भारी नुकसान उठाना पड़ा था, लेकिन अब स्थिति संतुलित होती नजर आ रही है।

সরকারি নিয়ন্ত্রণে দাম নির্ধারণের প্রক্রিয়া

ভারতে পেট্রোল ও ডিজেলের দাম প্রতিদিন আপডেট হলেও, এর প্রকৃত দাম নিয়ন্ত্রণের বেশিরভাগ সিদ্ধান্ত সরকারের হাতে থাকে। তেল সংস্থাগুলি আন্তর্জাতিক বাজারের সাথে সঙ্গতি রেখে দাম নির্ধারণ করে, তবে অনেক সময় সরকার তাদের দাম সংশোধন না করার জন্য অনুরোধ করে, যাতে সাধারণ মানুষের উপর বোঝা না বাড়ে।

২০২২ সালে শেষ বড় ছাড়

উল্লেখ্য, ২০২২ সালের মে মাসে কেন্দ্রীয় সরকার আবগারি শুল্ক কমিয়ে পেট্রোল ও ডিজেলের দামে স্বস্তি দিয়েছিল। তারপর থেকে এখনও পর্যন্ত পেট্রোল-ডিজেলের দামে বড় কোনও পরিবর্তন হয়নি। গত কয়েক মাস ধরে আন্তর্জাতিক বাজারে অপরিশোধিত তেলের দামে उतार-चढ़ाव बना हुआ था, लेकिन अब इनके स्थिर होने की संभावनाएं जताई जा रही हैं।

আমদানির উপর নির্ভরতা একটি চ্যালেঞ্জ

ভারত তার পেট্রোলিয়াম চাহিদার প্রায় ৮৫ শতাংশ আমদানি করে। এমন পরিস্থিতিতে আন্তর্জাতিক বাজারে দামের যেকোনো বৃদ্ধি বা হ্রাস সরাসরি অভ্যন্তরীণ বাজারকে প্রভাবিত করে। এই কারণেই সরকার আন্তর্জাতিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে কোনো ठोस फैसला लेती है।

সরকার পরিস্থিতি মূল্যায়ন করছে

পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আরও জানিয়েছেন যে, মন্ত্রকের দলগুলি लगातार वैश्विक ऊर्जा बाजारों पर नजर रख रही हैं। তারা তেল উৎপাদনকারী দেশগুলির উৎপাদন, ব্যবহার এবং সরবরাহের তথ্যের ভিত্তিতে প্রতি সপ্তাহে রিপোর্ট তৈরি করে। এই তথ্যের ভিত্তিতেই পরবর্তী কৌশল তৈরি করা হবে।

স্বস্তির আশা, তবে সিদ্ধান্ত শীঘ্রই নয়

হরদীপ পুরীর बयान से यह तो साफ हो गया है कि सरकार कीमतों को लेकर गंभीर है, लेकिन यह भी स्पष्ट है कि जल्दबाज़ी में कोई फैसला नहीं लिया जाएगा। সরকার ক্রুডের वैश्विक कीमतों का अगले ২ থেকে ৩ মাসের প্রবণতা দেখতে চায়। এর পরেই দাম পরিবর্তনের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

সাধারণ মানুষের নজর সিদ্ধান্তের দিকে

দেশের कई हिस्सों में पेट्रोल ১০০ টাকা प्रति लीटर के पार बिक रहा है, जबकि डीजल की कीमतें भी ৯০ रुपये के आसपास हैं। ऐसे में अगर कीमतों में कटौती होती है, तो यह सीधे तौर पर ट्रांसपोर्टेशन से लेकर महंगाई तक पर असर डालेगी। इसलिए जनता की नजर अब सरकार की अगली घोषणा पर टिकी हुई है।

Leave a comment