পুনের তথাকথিত ড্রাগ পার্টি মামলায় বড়সড় তথ্য প্রকাশ্যে এসেছে। মেডিক্যাল পরীক্ষায় প্রাক্তন মন্ত্রী একনাথ খড়সের জামাতা ডঃ প্রাঞ্জল খেওলকর এবং অন্য এক ব্যক্তির মদ্যপানের প্রমাণ মিলেছে। সোমবার পুনে পুলিশের এক वरिष्ठ আধিকারিক এই তথ্য জানিয়েছেন। তদন্তের রিপোর্ট প্রকাশ্যে আসার পর এই মামলা এখন শুধুমাত্র আইন-শৃঙ্খলার মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই, এটি রাজনৈতিক বিতর্কের রূপ নিয়েছে।
সূত্রের খবর অনুযায়ী, পুনেতে সম্প্রতি হওয়া এই তথাকথিত পার্টিতে পুলিশ হানা দিয়েছিল, যেখানে ডঃ খেওলকরকে আটক করা হয়েছিল। মেডিক্যাল পরীক্ষায় মদ্যপানের প্রমাণ মেলার পরে রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। একনাথ খড়সের সমর্থকদের দাবি, এটা পূর্বপরিকল্পিত ষড়যন্ত্র হতে পারে, যদিও পুলিশ তদন্তকে নিরপেক্ষ বলছে।
মেডিক্যাল রিপোর্টে প্রকাশ্যে এল সত্যি
পুনে পুলিশ কমিশনার অমিতেশ কুমার জানিয়েছেন, এনসিপি (এসপি)-র রাজ্য সভাপতি এবং খেওলকরের স্ত্রী রোহিনী খড়সে ২৮ জুলাই সন্ধ্যায় পুলিশ উপায়ুক্ত (অপরাধ) নিখিল পিংলার সঙ্গে দেখা করেছিলেন। সেই সময় তাঁকে জানানো হয়েছিল যে মেডিক্যাল রিপোর্টে ডঃ খেওলকর এবং অন্য এক ব্যক্তির মদ্যপানের প্রমাণ পাওয়া গেছে।
যদিও এখনও পর্যন্ত ড্রাগ সেবনের কোনও প্রমাণ পাওয়া যায়নি। এই বিষয়ে তদন্ত চলছে এবং পুলিশ জানিয়েছে যে পুরো প্রক্রিয়াটি আইনি প্রোটোকলের অধীনে করা হচ্ছে। এরই মধ্যে, ড্রাগের সঙ্গে জড়িত কোনও ठोस প্রমাণ সামনে না আসায় मामला টি আরও জটিল হয়ে উঠছে।
দামানিয়ার নিরপেক্ষতার উপর জোর
এই মামলায় সমাজকর্মী অঞ্জলি দামানিয়াও প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন। তিনি বলেছেন যে তিনি এখনও পর্যন্ত সসুন হাসপাতালের রিপোর্ট দেখেননি, তাই ড্রাগ নিয়ে কিছু বলা जल्दबाजी হবে। তবে তিনি এও বলেন যে যদি ড্রাগ সেবন করা হয়ে থাকে, তাহলে অভিযুক্তের শাস্তি হওয়া উচিত।
দামানিয়া একই সাথে এই পুরো ঘটনাকে রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র বলেছেন। তাঁর বক্তব্য, ডঃ খেওলকরের গ্রেফতারি उस प्रेस कॉन्फ्रेंस के बाद हुई है, जिसमें उनके ससुर एकनाथ खडसे ने राज्य के जल संसाधन मंत्री गिरीश महाजन के खिलाफ आरोप लगाए थे। তাই গ্রেফতারির সময় নিয়েও প্রশ্ন উঠছে।
তদন্তের নিরপেক্ষতার দিকে নজর
আপাতত পুলিশ মামলাটির তদন্ত করছে এবং ড্রাগের সাথে জড়িত যেকোনো দিকের গভীরে যাওয়ার চেষ্টা করছে। তবে, এখন এই মামলা আইন থেকে বেরিয়ে এসে রাজনীতির ময়দানে দাঁড়িয়েছে, যেখানে প্রতিটি বক্তব্য और প্রতি পদক্ষেপ রাজনৈতিক সমীকরণকে প্রভাবিত করতে পারে।
আने वाले दिनों में इस केस की जांच और उससे जुड़े राजनीतिक घटनाक्रम पर सभी की नजरें टिकी रहेंगी। यह मामला महज कानून का है या इसमें सियासी चालें भी शामिल हैं, इसका जवाब आने वाला वक्त ही देगा।