সনাতন পরম্পরায় ভগবান মুরুগানকে ভগবান শিবের পুত্র রূপে জানা যায়। তাঁকে কার্তিকেয়, স্কন্দ, কুমারস্বামী এবং সুব্রহ্মণ্যম ইত্যাদি বিভিন্ন নামে ডাকা হয়। বিশেষ করে দক্ষিণ ভারতে ভগবান মুরুগানের পূজা অত্যন্ত শ্রদ্ধা ও ভক্তির সাথে করা হয়। তামিল সংস্কৃতিতে মুরুগানকে যুদ্ধ ও জ্ঞানের দেবতা মানা হয়। এঁকে শক্তি ও বীরত্বের প্রতীক হিসেবেও গণ্য করা হয়।
মনে করা হয় যে ভগবান মুরুগানের জন্ম ষষ্ঠী তিথিতে হয়েছিল এবং এই দিনেই তিনি তারকাসুর নামক রাক্ষসকে বধ করেছিলেন। এই কারণে এই তিথি স্কন্দ ষষ্ঠী নামে পরিচিত এবং এই দিনে তাঁর ব্রত ও বিশেষ পূজা করা হয়।
স্কন্দ ষষ্ঠী ব্রত রাখার পরম্পরা
স্কন্দ ষষ্ঠী ব্রত বিশেষভাবে ষষ্ঠী তিথিতে রাখা হয় যা প্রতি মাসে আসে, কিন্তু কার্তিক ও বৈশাখ মাসের ষষ্ঠীতে এর গুরুত্ব বেশি থাকে। এই দিন ব্রতকারী ব্যক্তিকে সূর্যোদয়ের আগে উঠতে হয় এবং স্নান ইত্যাদি করে শরীর ও মনকে শুদ্ধ করতে হয়।
এরপর ভগবান মুরুগানের মূর্তি বা ছবিকে লাল বস্ত্রের উপর চৌকিতে স্থাপন করা হয়। তারপর গঙ্গাজল বা পবিত্র জল দিয়ে তাঁর শুদ্ধিকরণ করা হয়। পূজায় চন্দন, রোली, ফুল, ধূপ, প্রদীপ, ফল এবং ভগবানের প্রিয় ময়ূরপাখা অর্পণ করা হয়।
পূজার পর ভগবান কার্তিকেয়ের মন্ত্র জপ করা উচিত। আরতির পর সারাদিন উপবাস রাখা হয়। কিছু लोग निर्जला व्रत रखते हैं তো কিছু ফলহার করেন। সন্ধ্যায় পুনরায় ভগবানের আরতি করে ব্রত সমাপ্ত করা হয়।
ভগবান কার্তিকেয়ের মন্ত্র ও জপ বিধি
যেকোনো ব্রত বা পূজায় মন্ত্রের জপ বিশেষভাবে প্রভাবশালী বলে মনে করা হয়। স্কন্দ ষষ্ঠী ব্রতে ভগবান মুরুগানের নিম্নলিখিত মন্ত্রগুলি জপ করা হয়-
ওঁ শ্রী স্কন্দায় নমঃ
ওঁ সর্বণভবায় নমঃ
এই মন্ত্রগুলি জপ করার সময় রুদ্রাক্ষের মালা ব্যবহার করা হয়। প্রতিটি মন্ত্র কমপক্ষে 108 বার জপ করার রীতি আছে। ध्यान रहे कि जप के लिए हमेशा अलग से माला रखनी चाहिए जो केवल पूजा कार्यों में प्रयोग हो।
স্কন্দ ষষ্ঠী ব্রতের ধর্মীয় লাভ
ধর্মীয় বিশ্বাস অনুসারে স্কন্দ ষষ্ঠী ব্রত করলে সাধক অনেক লাভ পান। সবচেয়ে প্রধান লাভ হল সন্তান সুখ। সন্তান লাভের ইচ্ছা রয়েছে এমন দম্পতিরা এই ব্রত রাখেন। এছাড়াও এই ব্রত শত্রু बाधा, कोर्ट-कचहरी के मामलों और जीवन में आने वाली अड़चनों को दूर करने में सहायक होता है।
এমনও মনে করা হয় যে এই ব্রত মঙ্গল, রাহু ও কেতু গ্রহের অশুভ দশা शांत करने में भी असरदार होता है। ভগবান মুরুগানকে प्रसन्न करने के लिए विशेष रूप से तमिलनाडु, केरल और कर्नाटक में बड़े स्तर पर স্কন্দ ষষ্ঠী पर्व मनाया जाता है।
পুরো দেশে मनाया जाता है स्कंद षष्ठी उत्सव
যদিও স্কন্দ ষষ্ঠী ব্রতের বিশেষ मान्यता দক্ষিণ ভারতে আছে, কিন্তু এখন উত্তর ভারতেও लोग भगवान कार्तिकेय की पूजा करने लगे हैं। खासकर नवविवाहित जोड़े और संतान की कामना करने वाले भक्त इस दिन व्रत रखते हैं।
এই দিনে অনেক মন্দিরে বিশেষ আয়োজন হয়। तमिलनाडु के पलानी, थिरुचेंदूर, स्वामी मलई और कुंभकोणम स्थित मुरुगन मंदिरों में भव्य समारोह और झांकियों का आयोजन होता है।
স্কন্দ ষষ্ঠী से जुड़ी पौराणिक कथा
ধর্মীয় গ্রন্থ অনুসারে, ভগবান শিবের তেজ থেকে ভগবান মুরুগানের জন্ম হয়েছে। তাঁকে দেবতাদের সাহায্য করার জন্য তারকাসুর নামক অসুরকে বধ করতে পাঠানো হয়েছিল। স্কন্দ ষষ্ঠীতেই তিনি যুদ্ধে বিজয় লাভ করেছিলেন এবং দেবতাদের মুক্তি দিয়েছিলেন। এই উপলক্ষ্যে এই ব্রত রাখা হয় এবং ভগবানকে স্মরণ করা হয়।
স্কন্দ ষষ্ঠী पर क्या अर्पित करें भगवान को
भगवान मुरुगन को লাল ফুল, ময়ূরপাখা, কলা এবং গুড় বিশেষভাবে প্রিয় বলে মনে করা হয়। पूजामें इन्हें अर्पित करना शुभ माना जाता है। इसके अलावा उन्हें चंदन और केवड़े का इत्र भी अर्पित किया जाता है।