টাটা গ্রুপের কনজিউমার কোম্পানি টাইটান ২০২৬ অর্থবর্ষের প্রথম ত্রৈমাসিকে চমৎকার ফল করেছে। কোম্পানির নেট লাভ ৩৪% বেড়ে ১,০৩০ কোটি টাকা হয়েছে, যেখানে রেভিনিউ ১৭% বেড়ে ১৩,১৯২ কোটি টাকা হয়েছে। জুয়েলারি এবং ওয়াচ সেগমেন্ট শক্তিশালী গ্রোথ দেখিয়েছে এবং কোম্পানির লাভজনকতাতেও স্পষ্ট উন্নতি দেখা গেছে।
মুম্বই: টাটা গ্রুপের প্রধান এফএমসিজি কোম্পানি টাইটান ২০২৬ অর্থবর্ষের প্রথম ত্রৈমাসিকের (Q1 FY26) ফলাফল ঘোষণা করে বিনিয়োগকারীদের চমকে দিয়েছে। কঠিন অর্থনৈতিক পরিস্থিতি এবং সোনার অস্থির দাম থাকা সত্ত্বেও, টাইটান ১,০৩০ কোটি টাকার নেট লাভ করেছে, যা গত বছরের একই ত্রৈমাসিকের থেকে ৩৪% বেশি। কোম্পানির মোট রেভিনিউও ১৭% এর বার্ষিক বৃদ্ধি নিয়ে ১৩,১৯২ কোটি টাকায় পৌঁছেছে। জুয়েলারি এবং ওয়াচ সেগমেন্টে অসাধারণ বৃদ্ধি এই পারফরমেন্সে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে।
পরিচালন রাজস্বে ১৭% এর বৃদ্ধি
কোম্পানি এই ত্রৈমাসিকে ১৩,১৯২ কোটি টাকার পরিচালন রাজস্ব পেয়েছে, যা গত বছরের প্রথম ত্রৈমাসিকে ছিল ১১,২৬৩ কোটি টাকা। এইভাবে কোম্পানির রেভিনিউতে ১৭% এর उछाल দেখা গেছে। এই বৃদ্ধি জুয়েলারি এবং ওয়াচ সেগমেন্টের শক্তিশালী পারফরম্যান্স থেকে এসেছে, যেগুলিতে ক্রমাগত বৃদ্ধি বজায় রয়েছে। এছাড়াও, কোম্পানির নতুন পণ্য এবং ব্র্যান্ড বিস্তারও এই বৃদ্ধিতে সহায়তা করেছে।
নেট লাভে ৩৪% এর बढ़ोतरी
এই ত্রৈমাসিকে টাইটানের নেট লাভ ৩৪% বেড়ে ১,০৩০ কোটি টাকা হয়েছে, যা গত অর্থবর্ষের একই ত্রৈমাসিকে ছিল ৭৭0 কোটি টাকা। এই বৃদ্ধি অবশ্যই কোম্পানির ব্যবসায়িক দৃষ্টিভঙ্গি এবং কৌশলগুলির সাফল্যের প্রতীক। টাইটানের শক্তিশালী পারফরম্যান্স কেবল বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করেনি, বরং এটিও প্রমাণ করেছে যে কোম্পানি তার সেগমেন্টে একটি স্থিতিশীল খেলোয়াড় হিসাবে রয়ে গেছে।
EBIT এবং নেট প্রফিটে অসাধারণ বৃদ্ধি
সুদ এবং কর পূর্ববর্তী আয় (EBIT) তে ৩৩% এর বৃদ্ধি নিয়ে ১,৫৯৬ কোটি টাকার आंकड़ा दर्ज করা হয়েছে। গত বছরের একই ত্রৈমাসিকে এই आंकड़ा ছিল ১,২০৩ কোটি টাকা। এতে কোম্পানির প্রফিটেবিলিটি আরও উন্নত হয়েছে। একই সাথে, консолиडेटেড কর-পরবর্তী লাভ (PAT) তেও जबरदस्त उछाल देखा গেছে।
এই লাভ ৫৩% বেড়ে ১,০৯১ কোটি টাকা হয়েছে, যেখানে গত বছর এটি ছিল ৭১৫ কোটি টাকা।
টাইটান स्टैंडअलोन লাভ মার্জিন ৯৭ বেসিস পয়েন্ট বাড়িয়ে ৭.৮% পর্যন্ত করেছে, যা আগে ৬.৯% ছিল। একইভাবে, консолиडेटেড লাভ মার্জিনেও ১৫১ বেসিস পয়েন্টের বৃদ্ধি নিয়ে এটি ৭.৩% এ পৌঁছেছে। এই आंकड़े কোম্পানির প্রফিট ম্যানেজমেন্ট এবং কস্ট কন্ট্রোল কৌশলগুলির সাফল্যকে दर्शाता है।
জুয়েলারি সেগমেন্টের অগ্রগতি
টাইটানের জুয়েলারি সেগমেন্ট কোম্পানির জন্য সবচেয়ে বড় রেভিনিউ জেনারেটর, এবং এই ত্রৈমাসিকে এটি शानदार प्रदर्शन করেছে। বিশেষ করে বুলियन এবং ডিজিটাল गोल्ड की बिक्री को छोड़कर এই সেগমেন্টে ১৯% এর বৃদ্ধি देखा গেছে। কোম্পানির জুয়েলারি कारोबार ১২,৭৯৭ কোটি টাকা পর্যন্ত পৌঁছেছে, যা গত বছরের ১০,৭৫৭ কোটি টাকা থেকে অনেকটাই বেশি। কোম্পানি স্পষ্ট করেছে যে সোনার ক্রমবর্ধমান দাম এবং বাজারে অনিশ্চয়তা থাকা সত্ত্বেও গ্রাহকদের আস্থা বজায় ছিল, এবং টাইটান এর भरपूर फायदा उठाया।
ওয়াচ সেগমেন্টের ঐতিহাসিক ত্রৈমাসিক
টাইটানের ওয়াচ সেগমেন্টে এই ত্রৈমাসিকে ২৪% এর রেকর্ড বৃদ্ধি दर्ज किया गया है। এই সেগমেন্ট ১,২৭৩ কোটি টাকার कारोबार করেছে, जिसे টাইটান ने अब तक की सबसे बेहतरीन तिमाही करार दिया है। এই সেগমেন্টের বৃদ্ধি কোম্পানির জন্য नई ऊंचाइयों तक पहुंचने का एक महत्वपूर्ण संकेत है, जो बाजार की मांग को समझने और उसे पूरा करने में सक्षम है।
শেয়ার বাজারে मामूली गिरावट
যদিও টাইটানের ত্রৈমাসিক ফলাফল খুবই শক্তিশালী ছিল, কিন্তু বিএসই-তে টাইটানের শেয়ার সামান্য गिरावट के साथ ৩,৪১৪.৯৫ টাকায় बंद हुआ। पिछले এক বছরে কোম্পানির শেয়ারের সর্বনিম্ন স্তর ছিল ২,৯৪৭.৫৫ টাকা और अधिकतम স্তর ছিল ৩,৮৬৬.১৫ টাকা। मौजूदा শেয়ার মূল্যের हिसाब से कंपनी की मार्केट कैप ৩,০৩,১৭৪.৫৩ কোটি টাকা।
টাইটানের শেয়ার রিটার্নও বাজারে একটি স্থিতিশীল প্যাটার্ন দেখিয়েছে। গত এক বছরে শেয়ার ২.৬৬% এর रिटर्न दिया है, जबकि তিন বছরে এটি ৪০.৩৯% और পাঁচ বছরে ২১৩.১০% এর शानदार रिटर्न दे चुका है। এই प्रदर्शन बताता है कि দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগকারীদের জন্য টাইটান একটি নির্ভরযোগ্য और लाभकारी विकल्प रहा है।
ডিভিডেন্ড পলিসি
টাইটানের ডিভিডেন্ড পলিসিও বিনিয়োগকারীদের हित में है। कंपनी ने पिछले कुछ वर्षों में निरंतर लाभांश दिया है, जिससे निवेशकों को अच्छा रिटर्न मिल सका है।
- ৮ জুলাই ২০২৫ তারিখে ১১ টাকা প্রতি শেয়ার
- ২৭ জুন ২০২৪ তারিখে ১১ টাকা প্রতি শেয়ার
- ১৩ জুলাই ২০২৩ তারিখে ১০ টাকা প্রতি শেয়ার
इससे यह स्पष्ट होता है कि टाइटन अपने निवेशकों को नियमित रूप से लाभांश देने में सक्रिय रहती है।