উত্তর প্রদেশের মুখ্যসচিব পদে নতুন মুখ: দৌড়ে তিন वरिष्ठ আমলা

উত্তর প্রদেশের মুখ্যসচিব পদে নতুন মুখ: দৌড়ে তিন वरिष्ठ আমলা

উত্তর প্রদেশের মুখ্যসচিব মনোজ কুমার সিং-এর কার্যকালের মেয়াদ বৃদ্ধির সম্ভাবনা এখন প্রায় শেষ হতে চলেছে। তাঁর কার্যকাল ৩১ জুলাই শেষ হচ্ছে, এবং রাজ্য সরকার প্রায় ১৫ দিন আগে কেন্দ্র সরকারের কাছে মেয়াদ বৃদ্ধির প্রস্তাব পাঠিয়েছিল। কিন্তু এখনও পর্যন্ত কেন্দ্রের পক্ষ থেকে কোনো স্পষ্ট বা ইতিবাচক সাড়া পাওয়া যায়নি। এমন পরিস্থিতিতে প্রশাসনিক মহলে মনে করা হচ্ছে যে, উত্তর প্রদেশ সরকার শীঘ্রই নতুন মুখ্যসচিব নিয়োগ করতে পারে।

তিন वरिष्ठ अफसरों की रेस में मुकाबला

মুখ্যসচিব পদ নিয়ে রাজ্যের আমলাতন্ত্র এবং রাজনৈতিক মহলে আলোচনা তুঙ্গে। এই পদের দৌড়ে তিনজন वरिष्ठ आईएएस অফিসারের নাম আলোচনায় রয়েছে। সবচেয়ে वरिष्ठ নাম এসপি গোয়েল, যিনি ১৯৮৯ ব্যাচের অফিসার এবং বর্তমানে মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের অতিরিক্ত মুখ্যসচিব হিসেবে কর্মরত। যদি তিনি এই দায়িত্ব পান, তাহলে তিনি জানুয়ারি ২০২৭ পর্যন্ত চাকরিতে বহাল থাকতে পারেন, যা সরকারকে দীর্ঘমেয়াদী স্থিতিশীলতা এবং প্রশাসনিক অভিজ্ঞতা লাভে সাহায্য করবে।

দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন দেবেশ চতুর্বেদী, যিনি ১৯৮৯ ব্যাচের অফিসার এবং বর্তমানে কেন্দ্র সরকারের অধীনে ডেপুটেশনে কর্মরত। যদিও তাঁর অবসর গ্রহণের সময় ফেব্রুয়ারি ২০২৬, সেক্ষেত্রে মুখ্যসচিব হলে তিনি মাত্র সাত মাসের মেয়াদ পাবেন। এই সীমিত সময়ের কারণে তাঁর দাবি কিছুটা দুর্বল বলে মনে করা হচ্ছে।

दीपक कुमार की दावेदारी भी मजबूत

মুখ্যসচিব পদের জন্য তৃতীয় নাম ১৯৯০ ব্যাচের आईएएस অফিসার দীপক কুমার, যিনি বর্তমানে কৃষি উৎপাদন কমিশনার এবং অতিরিক্ত মুখ্যসচিব (অর্থ) পদে কর্মরত। তাঁকে মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের ঘনিষ্ঠ অফিসারদের মধ্যে গণ্য করা হয়। দীপক কুমারের কার্যকাল অক্টোবর ২০২৬ পর্যন্ত, সেক্ষেত্রে তিনি প্রায় ১৫ মাস সময় পেতে পারেন যদি তাঁকে এই দায়িত্ব দেওয়া হয়। তাঁর প্রশাসনিক দক্ষতা এবং মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা তাঁর দাবিকে শক্তিশালী করে।

सेवा विस्तार पर सस्पेंस बरकरार

প্রাক্তন মুখ্যসচিব দুর্গা শঙ্কর মিশ্র অবসর গ্রহণের পর আড়াই বছরের মেয়াদ বৃদ্ধি পেয়েছিলেন, সেই কারণে বর্তমান মুখ্যসচিব মনোজ কুমার সিং-এর ক্ষেত্রেও একই রকম সম্ভাবনা দেখা গিয়েছিল। কিন্তু কেন্দ্র সরকারের পক্ষ থেকে এখনও পর্যন্ত কোনো আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া না আসায় মনে করা হচ্ছে যে, সরকার সম্ভবত নতুন মুখ আনতে চাইছে। এমন পরিস্থিতিতে দেখার বিষয়, উত্তর প্রদেশের আমলাতন্ত্রের রাশ কার হাতে যায়।

নতুন নিয়োগ শুধু প্রশাসনিক ভারসাম্য বজায় রাখবে না, বরং মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা এবং উন্নয়নমূলক কর্মসূচিকেও জোরদার করবে। এখন শুধু কেন্দ্রের সবুজ সংকেত এবং রাজ্য সরকারের কৌশলের ওপর নির্ভর করছে।

Leave a comment