অভিনেত্রী হওয়ার পাশাপাশি বিদ্যা মালওয়াড়ে একজন যোগ প্রশিক্ষকও এবং নিজের ফিটনেস নিয়ে খুবই সচেতন। ইনস্টাগ্রামে তিনি প্রায়শই তাঁর ফিটনেস যাত্রার ঝলক অনুরাগীদের সঙ্গে শেয়ার করেন, যা থেকে তাঁর ফিটনেসের রহস্য জানা যায়।
Vidya Malvade Fitness: বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী এবং যোগ প্রশিক্ষক বিদ্যা মালওয়াড়ে ৫২ বছর বয়সেও তারুণ্য ও গ্ল্যামারের দৃষ্টান্ত স্থাপন করছেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনি প্রায়শই তাঁর ফিটনেস যাত্রার ঝলক শেয়ার করেন, যা থেকে অনুরাগীরা তাঁর ফিটনেস রহস্য জানতে পারেন। সম্প্রতি তিনি তাঁর ডায়েট প্ল্যান অনুরাগীদের সঙ্গে শেয়ার করেছেন, যেখানে তাঁর খাদ্যাভ্যাস এবং স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রার প্রকাশ ঘটেছে। আসুন জেনে নেওয়া যাক তাঁর ফিট এবং এনার্জিতে ভরপুর থাকার পেছনের রহস্য।
বিদ্যা মালওয়াড়ের ফিটনেস সফর এবং যোগ প্রশিক্ষণ
বিদ্যা মালওয়াড়ে শুধু বলিউডের পরিচিত অভিনেত্রী নন, একজন যোগ প্রশিক্ষকও। তাঁর ফিটনেসের রহস্য হল যোগাভ্যাস এবং সুষম आहार দুটোই। ৫২ বছর বয়সেও তাঁর নমনীয়তা এবং এনার্জি দেখে যুবকরাও অবাক হয়ে যান। বিশেষ বিষয় হল, তিনি তাঁর ফিটনেস রুটিন নিয়মিতভাবে সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেন, যা থেকে তাঁর অনুরাগীরা অনুপ্রেরণা পান।
সকালের শুরু: অশ্বগন্ধা, শতমূলী এবং মরিঙ্গা দিয়ে
বিদ্যার দিন শুরু হয় সকাল ৬টায়, যখন তিনি অশ্বগন্ধা, শতমূলী এবং মরিঙ্গার ট্যাবলেট নারকেল তেলের সঙ্গে মিশিয়ে নিজের এনার্জি বৃদ্ধি করেন। এর तुरंत পরেই যোগ শুরু হয়। যোগের আগে তিনি বাড়িতে তৈরি ঘি-সাত্তু এবং গুড়ের লাড্ডু খান, যা শরীরকে শক্তি এবং পুষ্টি যোগায়। সকাল ৯টায় বিদ্যা মালওয়াড়ে ताजा জুস পান করেন। তাঁর জুসে প্রায়শই লাউ এবং আমলকী, বিটরুট, গাজর, আদা বা লেবুর মিশ্রণ থাকে। কখনও কখনও তিনি ডাবের জলও পান করেন, যা শরীরকে হাইড্রেট রাখতে সাহায্য করে এবং শরীরকে প্রাকৃতিক মিনারেলস সরবরাহ করে।
पौष्टिक এবং হালকা নাস্তা
বিদ্যার নাস্তা বেশিরভাগ ফল এবং বাদাম সমৃদ্ধ হয়। তিনি খেজুর, বেদানা এবং মৌসুমী ফলের পাশাপাশি প্রোটিন শেকও পান করেন, যা তাঁর পেশী তৈরি এবং এনার্জির জন্য জরুরি। এই ধরনের নাস্তা তাঁর শরীরকে সারাদিনের জন্য পুষ্টি এবং শক্তি प्रदान করে। দুপুরের খাবারে বিদ্যা মালওয়াড়ে স্বাস্থ্যকর এবং संतुलित খাবারকে অগ্রাধিকার দেন।
তাঁর খাবার সাধারণত দুপুর ১টা থেকে ২টার মধ্যে হয়, जिसमें घी वाली रोटी, টফু, ঘরে তৈরি দই, স্প্রাউটস অন্তর্ভুক্ত থাকে। এছাড়াও, কিডনি স্টোনের সমস্যার কারণে তিনি কুলিতও খান, যা কিডনিকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
হালকা এবং पौष्टिक डिनर
বিদ্যা তাঁর রাতের খাবার সন্ধ্যা ৬টার মধ্যে শেষ করেন। তাঁর রাতের খাবার হালকা এবং पौष्टिक হয়, जिसमें স্টাফড बेसन চিল্লা, টফু এবং পুদিনার চাটনি অন্তর্ভুক্ত। রাতের খাবারের পরে তিনি গ্যাস এবং ফোলাভাব এড়াতে হজমের জন্য চা পান করেন, যা হজম প্রক্রিয়াকে আরাম দেয়। নিজের ফিটনেস রুটিন সম্পর্কে কথা বলতে গিয়ে বিদ্যা বলেন যে তিনি মাঝে মাঝে ট্রিট ডেও রাখেন।
কিন্তু এই সময়ও তিনি বাইরের ফাস্ট ফুডের পরিবর্তে বাড়িতে তৈরি স্বাস্থ্যকর বিকল্পেরই आनंद উপভোগ করেন। এটি তাঁর ফিটনেসের প্রতি গুরুত্ব এবং સમજदारीর পরিচয় দেয়।