২০২৬ সালের পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে উত্তর প্রদেশে বিজেপিতে জাতিগত সমীকরণ এবং শক্তি প্রদর্শন তীব্র হয়েছে। আমলায় লোধি এবং কুর্মি সমাজের বৈঠক হয়েছে, যেখানে অনেক মন্ত্রী, বিধায়ক এবং সামাজিক নেতারা উপস্থিত ছিলেন। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, এটি সংগঠন ও সরকারে চাপ বাড়ানোর একটি কৌশল।
উত্তর প্রদেশ: জাতিগত সমীকরণ এবং শক্তি প্রদর্শনে বিজেপির উপর চাপ বৃদ্ধি: পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে আমলায় (রুহেলখণ্ড) লোধি এবং কুর্মি সমাজের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে, যেখানে অনেক বিজেপি মন্ত্রী, বিধায়ক এবং সামাজিক ব্যক্তিত্ব উপস্থিত ছিলেন। সোমবার ও মঙ্গলবার ক্রমাগত এই বৈঠকগুলি সংগঠন ও সরকারে জাতিগত প্রতিনিধিত্বকে শক্তিশালী করতে এবং চাপ তৈরির কৌশল হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী উমা ভারতী এবং অন্যান্য কেন্দ্রীয় ও রাজ্য মন্ত্রীও উপস্থিত ছিলেন। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করেন যে এটি আসন্ন নির্বাচনে বিজেপির জন্য নির্ণায়ক প্রভাব ফেলতে পারে।
লোধি সমাজ আমলায় শক্তি দেখিয়েছে
পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে লোধি সমাজ আমলায় (রুহেলখণ্ড) তাদের রাজনৈতিক শক্তি প্রদর্শন করেছে। এই অনুষ্ঠানে অনেক মন্ত্রী ও বিধায়ক মঞ্চে ছিলেন, वहीं মধ্য প্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী উমা ভারতীর উপস্থিতি পরিস্থিতি আরও উত্তপ্ত করে তোলে। রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের মতে, সোমবার রাজধানীর একটি হোটেলে বিধানসভা অধিবেশনের পর বিজেপির প্রায় ৪০ জন বিধায়ক পৌঁছেছিলেন। বৈঠকে অধিকাংশ বিধায়ক ক্ষত্রিয় সম্প্রদায়ের ছিলেন, जबकि কিছু অন্যান্য জাতির প্রতিনিধিও উপস্থিত ছিলেন।
লোধি সমাজের এই বৈঠক পার্টিতে জাতিগত সমীকরণ এবং শক্তি প্রদর্শনের ইঙ্গিত হিসেবে মনে করা হচ্ছে। সূত্রের খবর অনুযায়ী, ঠাকুর এবং কুর্মি সম্প্রদায়ের দুটি পৃথক বৈঠকে নেতারা সংগঠন ও সরকারে নিজেদের অবস্থান শক্তিশালী করার কৌশল নিয়ে আলোচনা করেছেন। সর্দার প্যাটেল বৌদ্ধিক বিচার মঞ্চের অধীনে কুর্মি সমাজের সভায়ও बड़ी সংখ্যায় মন্ত্রী ও বিধায়করা উপস্থিত ছিলেন।
রাজনৈতিক মহলে আলোচনা শুরু হয়েছে
রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন যে এই বৈঠকগুলির ফলে বিজেপির ভিতরে এবং বাইরে অনেক রাজনৈতিক জল্পনা শুরু হয়েছে। বিজেপির एमएलसी অবনীশ প্যাটেল এটিকে सामान्य সামাজিক মিটিং বলেছেন, কিন্তু বিরোধী দল এটিকে পার্টিতে জাতিগত ভারসাম্যের অভাবের ইঙ্গিত হিসেবে দেখছেন। রানী অবন্তী বাইয়ের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে লোধি সমাজ বেরেলির আমলায় একত্রিত হয়ে তাদের শক্তি দেখিয়েছে।
বিশিষ্ট অতিথিদের মধ্যে কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের মন্ত্রী, সাংসদ এবং স্থানীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন। এতে শুধু রাজনৈতিক নয়, सामाजिक মঞ্চেও এই বৈঠকের গুরুত্ব বেড়ে গিয়েছে। অনুষ্ঠানে बड़ी সংখ্যায় লোধি সমাজের মানুষ এবং অন্যান্য क्षेत्रीय নেতারা উপস্থিত ছিলেন, যা সংগঠন ও সরকারের মধ্যে জাতিগত সমীকরণকে दर्शाता है।
বিরোধী দলগুলো বিজেপির সমালোচনা করেছে
সপা अध्यक्ष अखिलेश यादव বিজেপিতে ক্ষত্রিয় সম্প্রদায়ের বৈঠক নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন যে পার্টিতে पीडीএ সম্প্রদায়ের নেতারা দমবন্ধ অনুভব করছেন। তিনি সতর্ক করেছেন যে ২০২৭ সাল পর্যন্ত এই নেতারা পিডিএ-র সাথে যেতে পারেন। কংগ্রেসের মুখপাত্র অংশু अवस्थী বিজেপির উপর জাতিগত ভিত্তিতে বিভক্ত না হওয়ার ভান করার অভিযোগ করেছেন।
সপা মুখপাত্র অশোক যাদব का कहना है कि जातिवार बैठकों से साफ है कि बीजेपी के कुछ विधायक उपेक्षित महसूस कर रहे हैं और उनकी सुनवाई नहीं हो रही। आने वाले समय में इसके राजनीतिक परिणाम बीजेपी को भुगतने पड़ सकते हैं।
বিশেষজ্ঞদের মতামত ও সম্ভাব্য ফলাফল
वरिष्ठ राजनीतिक विश्लेषक राजीव श्रीवास्तव का कहना है कि बीजेपी में जातीय गोलबंदी संगठन और सरकार पर दबाव बढ़ाने की रणनीति का हिस्सा है। যদিও বর্তমানে জাতিগত প্রতিনিধিত্ব संतुलित दिखता है, लेकिन यदि पार्टी पर ‘अपरकास्ट पार्टी’ का आरोप लगा तो पंचायत से लेकर विधानसभा तक नुकसान हो सकता है।
विश्लेषकों का कहना है कि बीजेपी को आगामी चुनाव में पीडीए के एजेंडे को रोकने और जातीय संतुलन बनाए रखने के लिए ठोस रणनीति अपनानी होगी। अन्यथा, इन बैठकों के दुष्परिणाम भविष्य में सामने आ सकते हैं।