রাজস্থানের নাগৌর-এর সাংসদ হনুমান বেনিওয়াল মুখ্যমন্ত্রী ভজনলাল শর্মা ও তাঁর মন্ত্রীদের তীব্র সমালোচনা করেছেন। মন্ত্রী যোগারামের নাম উল্লেখ করে তিনি বলেন, তাঁর মতো ৪-৫ জন নেতা মুখ্যমন্ত্রী ভজনলালকে দুর্বল করে দেবেন।
জোধপুর: রাজস্থানের রাজনৈতিক পরিস্থিতি দ্রুত পরিবর্তন হচ্ছে। নাগৌরের সাংসদ হনুমান বেনিওয়াল সম্প্রতি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ভজনলাল শর্মা ও তাঁর মন্ত্রীদের তীব্র সমালোচনা করেছেন। বেনিওয়াল সরাসরি বিজেপি মন্ত্রী যোগারামের নাম উল্লেখ করে বলেন, তাঁর মতো ৪-৫ জন নেতা মুখ্যমন্ত্রী ভজনলাল শর্মার জন্য সংকট তৈরি করতে পারেন। এই মন্তব্যের ফলে রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে এবং কোন নেতারা वास्तव में मुख्यमंत्री জন্য বিপজ্জনক হতে পারেন তা নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে।
মন্ত্রী যোগারামকে নিয়ে বেনিওয়ালের বিতর্কিত মন্তব্য
জোধপুরে আয়োজিত এক প্রেস কনফারেন্সে হনুমান বেনিওয়াল বলেন যে তিনি মন্ত্রী যোগারামকে 'না যোগারাম' বলে সম্বোধন করেন। তিনি বলেন, "যতদিন ভজনলাল শর্মার আশেপাশে যোগারামের মতো ৫-৭ জন লোক থাকবে, মুখ্যমন্ত্রীর অবস্থান অস্থির থাকবে। তাঁদের কারণে শীঘ্রই ভজনলালের নাম রাজস্থানের রাজনীতি থেকে মুছে যেতে পারে।"
বেনিওয়ালের এই মন্তব্য সরাসরি বিজেপির অভ্যন্তরীণ অসন্তোষ এবং মতভেদ প্রকাশ করে। তিনি আরও অভিযোগ করেন যে শুধুমাত্র বিজেপি নয়, কংগ্রেসও জাঠ মুখ্যমন্ত্রী না बनाने के मामले में দায়ী। হনুমান বেনিওয়ালের এই মন্তব্যে রাজস্থানের রাজনৈতিক উত্তাপ আরও বেড়েছে।
মুখ্যমন্ত্রী ভজনলালের হলফনামা নিয়ে প্রশ্ন
বেনিওয়াল মুখ্যমন্ত্রী ভজনলাল শর্মার হলফনামা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন। তিনি বলেন যে ভজনলাল তাঁর হলফনামায় জাতির কলামে 'শর্মা' লিখেছেন, কিন্তু ব্রাহ্মণ লেখেননি। বেনিওয়াল অভিযোগ করেন যে তাঁর আসল জাতি অন্য কিছু হতে পারে এবং তিনি সমস্ত হলফনামা পরীক্ষা করছেন। তিনি বলেন, "শর্মা কোনো জাতি নয়, এটিকে জাঙ্গিদ হিসেবে উপস্থাপন করা বিভ্রান্তিকর।"
বেনিওয়াল আরও বলেন যে তাঁর তোলা সমস্ত হলফনামার প্রশ্নগুলি আইনি ও প্রশাসনিক প্রক্রিয়ার অধীনে যাচাই করা হবে এবং প্রয়োজন হলে সেগুলি প্রকাশও করা হবে। তাঁর এই মন্তব্য মুখ্যমন্ত্রীর রাজনৈতিক বিশ্বাসযোগ্যতার উপর প্রশ্নচিহ্ন তৈরি করেছে বলে মনে করা হচ্ছে।
বেনিওয়ালের মন্তব্যে রাজনীতিতে চাঞ্চল্য
হনুমান বেনিওয়ালের মন্তব্যের পর রাজস্থানের রাজনীতিতে চাঞ্চল্য বেড়েছে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করেন যে এই আক্রমণ শুধুমাত্র বিরোধী রাজনীতি নয়, বিজেপির অভ্যন্তরীণ সম্ভাব্য উত্তেজনা ও অসন্তোষের ইঙ্গিতও দেয়।
বেনিওয়াল তাঁর বিবৃতিতে জাঠ সম্প্রদায় ও জাতিগত রাজনীতিকেও স্পর্শ করেছেন। তিনি বলেন যে মুখ্যমন্ত্রী ভজনলালের মন্ত্রীদের আশেপাশে কিছু লোক আছেন, যারা তাঁর রাজনৈতিক অবস্থান দুর্বল করতে পারেন। এর साथ ही তিনি यह भी संकेत दिया कि आने वाले समय में इस मसले को लेकर राज्य की राजनीति में और गहराई आ सकती है।
রাজস্থানের রাজনীতি এবং আসন্ন নির্বাচন
রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে বেনিওয়ালের এই মন্তব্য আসন্ন নির্বাচনের প্রস্তুতির অংশ হতে পারে। তিনি মুখ্যমন্ত্রী ও তাঁর মন্ত্রীদের মধ্যে অসন্তোষ ও চাপের বিষয় তুলে ধরেছেন। इससे यह भी संकेत मिलता है कि राजस्थान की राजनीति में आने वाले समय में जाट समुदाय का मुद्दा और मुख्यमंत्री की भूमिका प्रमुखता से उभर सकती है।
বেনিওয়াল স্পষ্ট করেছেন যে তাঁর উদ্দেশ্য শুধুমাত্র ক্ষমতাসীন দলের উপর চাপ সৃষ্টি করা নয়, বরং রাজস্থানে জাতিগত ভারসাম্য ও রাজনৈতিক জবাবদিহিতা নিশ্চিত করাও। তাঁর এই মন্তব্য प्रदेश की राजनीति में नया मोड़ ला दिया है और भविष्य में इसके प्रभाव पर सभी की नजरें टिकी हुई हैं।