ফতেহপুরে একটি ধর্মীয় স্থান নিয়ে বিতর্কিত পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দু এমন একটি স্থান, যা মুসলিম সম্প্রদায় মকবরা এবং হিন্দু সম্প্রদায় ঠাকুর জীর মন্দির হিসেবে মনে করে। সম্প্রতি কিছু লোক গেরুয়া পতাকা নিয়ে এই স্থানে প্রবেশ করে ভাঙচুর চালায়।
Fatehpur Controversy: ফতেহপুরে একটি মকবরা নিয়ে বিতর্কের ছবি सामने এসেছে। ঘটনার সময় কিছু লোক গেরুয়া পতাকা নিয়ে মকবরার ভেতরে প্রবেশ করে এবং সেখানে ভাঙচুর করে। এরপর পাথর ছোড়ার খবরও আসে, যা পুলিশ হালকা বলপ্রয়োগ করে নিয়ন্ত্রণে আনে। আপাতত পরিস্থিতি শান্ত, তবে এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে অনেক প্রশ্ন উঠেছে।
এই विवाद নিয়ে মুসলিম পক্ষের আইনজীবীর বক্তব্য, এই বিতর্কিত স্থানটি একটি মকবরা, যার উল্লেখ ১৯৮১ সালের ইম্পেরিয়াল গেজেটিয়ার অফ ইন্ডিয়াতে করা হয়েছে। वहीं, হিন্দু পক্ষের আইনজীবীর বক্তব্য, এটি মকবরা নয়, ঠাকুর জীর মন্দির। এই বিষয়টি নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে মতভেদ চলছে।
মুসলিম পক্ষের দাবি
মুসলিম পক্ষের আইনজীবী मोहम्मद आसिफ স্পষ্ট করে বলেছেন যে বিতর্কিত স্থানটি মকবরা। তিনি বলেন, এই স্থানটি প্রায় তিনশো বছর পুরনো এবং এটি "মাঙ্গি মকবরা" বা "সঙ্গী মকবরা" নামে পরিচিত, যার অর্থ পাথরের মকবরা। মোহাম্মদ आसिफ জানান, এই স্থানে अब्दुल समद खान (১৬৯৯) এবং তার ছেলে আবু मोहम्मद (১৭০৪)-এর কবর বিদ্যমান। এছাড়াও অন্যান্য সেবাদারদের কবরও এখানে রয়েছে।
তিনি আরও বলেন যে ইম্পেরিয়াল গেজেটিয়ার অফ ইন্ডিয়া, ১৮৮১, খণ্ড ১২, পৃষ্ঠা ৮৩, এবং ফতেহপুরের ঐতিহাসিকদের গ্রন্থে এই স্থানটির স্পষ্ট উল্লেখ রয়েছে। इसके अतिरिक्त, ১৯০৬ সালে লেখক এইচ. আর. নেভিলও পৃষ্ঠা ১৯৯ এবং ২০০-তে এর উল্লেখ করেছেন। मुस्लिम পক্ষের तर्क হল, कागजी अभिलेखों और ऐतिहासिक संदर्भों के आधार पर এই স্থানটি মকবরাই, और धार्मिक दृष्टि से এটি তাঁদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
হিন্দু পক্ষের দাবি
অন্যদিকে হিন্দু পক্ষের বক্তব্য, এই স্থানটি মকবরা নয়, ঠাকুর জীর মন্দির। হিন্দু সম্প্রদায়ের अनुसार এই জমির নম্বর ছিল ১১৫৯, যা पहले गिरधारी लाल और राय ईश्वर सहाय-এর জমিদারিতে ছিল। হিন্দু পক্ষ জানিয়েছে যে ১৯২৭ সালে बंटवारा हुआ এবং ১৯২৮ সালে एसडीएम कोर्ट থেকে সম্পত্তি का बंटवारा हुआ। জমির रिकॉर्ड के अनुसार, ११५९ নম্বর का हिस्सा सतीशचंद्र-এর खाते में, और ७५२-७५३ নম্বর का हिस्सा রায় ঈশ্বর सहाय-এর खाते में दर्ज था। इस भूमि पर আগে একটি ঘন বাগান ও শিব মন্দির ছিল।
সময়ের সাথে हिन्दू পক্ষ का दावा है कि এই সম্পত্তি वक्फ-এর সম্পত্তিতে পরিবর্তিত হয়ে গেছে, और वक्फ बोर्ड-ने इसे अपने अधीन कर दिया। मुस्लिम समुदाय-ने इसे अपना धार्मिक स्थल मानकर वहाँ পূজা-अर्चना শুরু করে। হিন্দু পক্ষের বক্তব্য, यह उनका पैतृक संपत्ति थी और यहां पहले शिव मंदिर मौजूद था।
উভয় পক্ষের আইনজীবীদের बयान
মুসলিম পক্ষের वकील: বিতর্কিত স্থানটি ঐতিহাসিক মকবরা। इसका उल्लेख ১৮৮১ সালের ইম্পেরিয়াল গেজেটিয়ার এবং অন্যান্য ইতিহাস গ্রন্থে আছে। এখানে আব্দুল সামাদ খান ও তাঁর পরিবারের কবর বিদ্যমান। এই স্থানটি আমাদের ধর্মীয় धरोहरের অংশ। हिन्दू पक्ष के वकील: ওই স্থানটি ঠাকুর জীর মন্দির ছিল। ভূমি अभिलेखों और बंटवारा रिकॉर्ड के अनुसार यह हिन्दू संपत्ति थी। সময়ের সাথে इसे वक्फ बोर्ड के अधीन कर दिया गया, लेकिन इसका वास्तविक इतिहास हिन्दू समुदाय से जुड़ा है।
বিবাদের সময় কিছু লোক भगवा झंडा लेकर স্থলে প্রবেশ করে এবং ভাঙচুর করে। इसके बाद पत्थरबाजी হয়, যা পুলিশ নিয়ন্ত্রণে আনে। हालांकि এখন পরিস্থিতি শান্ত, लेकिन यह विवाद धार्मिक सद्भाव और सामाजिक स्थिरता के लिए चिंता का বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।