High Court on Property: ছত্তিশগঢ়ের সারগুজা জেলার এক মহিলা আদালতে বাবার সম্পত্তিতে অধিকার দাবি করেছিলেন। তবে হাইকোর্টের নির্দেশে জানা গেছে, তার বাবা ১৯৫০–৫১ সালে মৃত হওয়ায় মিতাক্ষরা আইন প্রযোজ্য। এই কারণে হিন্দু উত্তরাধিকার আইনের ২০০৫ সালের সংশোধনের আওতায় মেয়ের সমান অধিকার প্রযোজ্য নয়। আদালত বলেছে, সেই সময়ের পুরুষ উত্তরাধিকারী থাকায় কন্যাসন্তান সম্পত্তির অধিকারী হতে পারবে না।

আইন ও হাইকোর্টের নির্দেশ
আদালত জানিয়েছে, হিন্দু উত্তরাধিকার আইন কার্যকর হয় ১৯৫৬ সালে। ২০০৫ সালে কন্যাদের বাবার সম্পত্তিতে সমান অধিকার দেওয়া হয়েছে। তবে ১৯৫০–৫১ সালের মৃত্যুর ক্ষেত্রে মিতাক্ষরা আইন প্রযোজ্য, যেখানে কন্যা তখনই অধিকারী হতেন, যদি কোনও পুরুষ উত্তরাধিকারী না থাকত।
মামলার পটভূমি
সারগুজা জেলার ওই মহিলার বাবা ১৯৫০–৫১ সালে মারা যান। ২০০৫ সালে তিনি সম্পত্তির অধিকার চেয়ে আবেদন করেন। কিন্তু আদালত খারিজ করে দিয়েছেন। মামলায় এক পুত্রসন্তান থাকায় কন্যাসন্তান স্বয়ংক্রিয়ভাবে সম্পত্তির অধিকারী হতে পারেননি।

উত্তরাধিকার আইনের বিবর্তন
২০০৫ সালের সংশোধনের আগে শুধুমাত্র পুত্রই বাবার সম্পত্তির অধিকারী হত। কন্যারা তখন অধিকারী হতে পারতেন শুধুমাত্র উইলের মাধ্যমে। আদালত স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছে, পূর্ববর্তী আইন অনুসারে কন্যার কোনও স্বয়ংক্রিয় অধিকার নেই।

High Court on Property: ছত্তিশগঢ় হাইকোর্টের নির্দেশে বাবার ১৯৫০–৫১ সালে মৃত সম্পত্তিতে মেয়ের অধিকার মঞ্জুর হয়নি। আদালত জানিয়েছে, ওই সময় মিতাক্ষরা আইন প্রযোজ্য ছিল, তাই হিন্দু উত্তরাধিকার আইনের ২০০৫ সালের সংশোধন এই ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়।













