আমেরিকার চাপে ভারত-চীন মৈত্রী: প্রধানমন্ত্রীর চীন সফর ও বাণিজ্যিক চুক্তির সম্ভাবনা

আমেরিকার চাপে ভারত-চীন মৈত্রী: প্রধানমন্ত্রীর চীন সফর ও বাণিজ্যিক চুক্তির সম্ভাবনা

আমেরিকার ক্রমবর্ধমান শুল্ক এবং চাপের মধ্যে ভারত ও চীনের সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ২০২৫ সালের ৩১শে আগস্ট চীন সফর করবেন। দুই দেশ বাণিজ্যিক চুক্তি করতে পারে, যা আমেরিকাকে ধাক্কা দেবে এবং ভারতের জন্য অর্থনৈতিক ও কৌশলগত সুযোগ সৃষ্টি করবে।

নয়াদিল্লি: আমেরিকার ক্রমবর্ধমান শুল্ক এবং রাজনৈতিক চাপের মধ্যে ভারত ও চীন একে অপরের কাছাকাছি আসছে। আমেরিকা থেকে উত্তেজনার কারণে চীন নতুন অংশীদার খুঁজছে, অন্যদিকে ভারতও ট্রাম্প সরকারের ৫০% শুল্কে প্রভাবিত। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ২০২৫ সালের ৩১শে আগস্ট-১লা সেপ্টেম্বর চীন সফর করবেন, যা ২০২০ সালের গালওয়ান সংঘর্ষের পর তাঁর প্রথম চীন সফর হবে। মনে করা হচ্ছে যে দুই দেশ বাণিজ্য এবং অংশীদারিত্বের উপর গুরুত্বপূর্ণ চুক্তি করতে পারে, যা ভারতকে রপ্তানি বাড়াতে এবং চীনকে অর্থনৈতিক অসুবিধা কমাতে সুযোগ দেবে।

আমেরিকা-চীনের বিবাদের কারণে পরিবর্তিত পরিস্থিতি

২০১৮ সাল থেকে আমেরিকা ও চীনের মধ্যে বাণিজ্যিক বিবাদ চলছে। আমেরিকা চীনের বিরুদ্ধে পেটেন্ট লঙ্ঘন এবং অনুচিত বাণিজ্যিক পদ্ধতির অভিযোগ করে কোটি কোটি ডলারের পণ্যের উপর ভারী ট্যাক্স চাপিয়েছে। এর জবাবে চীনও আমেরিকান পণ্যের উপর শুল্ক বাড়িয়েছে। এই উত্তেজনার প্রভাব পড়েছে গোটা বিশ্বের সাপ্লাই চেইনের উপর। ভারতের জন্য এটি একটি সুযোগ ছিল যে সে উভয় দেশকে বেশি পণ্য বিক্রি করতে পারবে, কিন্তু শুরুতে ভারত এর পুরো সুবিধা নিতে পারেনি।

পরিস্থিতি আরও বদলে যায় যখন ২০২৫ সালে ডোনাল্ড ট্রাম্প আবারও আমেরিকার রাষ্ট্রপতি হন। তিনি চীন থেকে আসা পণ্যের উপর ১৪৫% পর্যন্ত ট্যাক্স বাড়িয়ে দেন, যেখানে ভারত থেকে আসা পণ্যের উপর এই ট্যাক্স ছিল মাত্র ২৬%। এতে ভারতের আশা ছিল যে তার রপ্তানি বাড়বে, কিন্তু ছয় সপ্তাহ পরেই আমেরিকা ও চীনের মধ্যে সমঝোতা হয়ে যায় এবং চীন থেকে আসা পণ্যের উপর ট্যাক্স কমিয়ে ৩০% করা হয়।

ভারতের উপর আমেরিকার নতুন ট্যাক্স ধাক্কা

২০২৫ সালের আগস্ট মাসে আমেরিকা ভারত থেকে আসা পণ্যের উপর শুল্ক ৫০% করে দিয়েছে। वहीं বাংলাদেশ, পাকিস্তান এবং শ্রীলঙ্কা के মতো দেশগুলির উপর কেবল ২০% ট্যাক্স লাগানো হয়েছে। इससे ভারতের জন্য আমেরিকান বাজারে প্রতিযোগিতা করা কঠিন হতে পারে কারণ তার পণ্যের দাম এখন অধিক হয়ে যাবে।

চীনের পক্ষ থেকে বন্ধুত্বের ইঙ্গিত

वरिष्ठ अर्थशास्त्री और यूएनईएससीएपी के उप प्रमुख डॉ. राजन सुदेश रत्ना के मुताबिक, चीन इस समय भारत के साथ रिश्ते सुधारने की कोशिश कर रहा है। ভারতও ট্রাম্প সরকারের रवैये से परेशान है और नए साझेदारों की तलाश में है। हाल ही में शंघाई सहयोग संगठन की बैठक के दौरान भारत के विदेश मंत्री का चीन दौरा भी इसी कड़ी का हिस्सा माना जा रहा है।

প্রধানমন্ত্রী মোদী ৩১শে আগস্ট এবং ১লা সেপ্টেম্বর চীনে থাকবেন। এর আগে তিনি জাপানে ভারত-জাপান शिखर सम्मेलन में शामिल होंगे। यह दौरा ऐसे समय में हो रहा है जब दोनों देशों को अमेरिका के बढ़ते दबाव का सामना करना पड़ रहा है और नए आर्थिक अवसरों की तलाश है।

পর্যটনে বাড়ছে ঘনিষ্ঠতা

ভারত এবং চীন, ব্রিকস গোষ্ঠীর গুরুত্বপূর্ণ সদস্য। ২০২৪ সালে কাজানে हुए ब्रिक्स शिखर सम्मेलन के दौरान প্রধানমন্ত্রী मोदी और चीन के राष्ट्रपति शी जिनपिंग की मुलाकात के बाद से सीमा विवाद कम करने की कोशिशें तेज हुई हैं। ২০২৩ সালের ২৩শে জুলাই চীনের स्थित भारतीय दूतावास ने घोषणा की थी कि ২৪শে जुलाई থেকে चीनी নাগরিক भारत के टूरिस्ट वीजा के लिए आवेदन कर सकेंगे। यह कदम आपसी रिश्तों में नरमी का संकेत देता है।

ভারতের কাছে কোন ক্ষেত্রে সুযোগ

चीन हर साल करीब 1.188 ट्रिलियन डॉलर का आयात करता है, जिसमें कई ऐसे उत्पाद हैं जो भारत भी बनाता है या बना सकता है। इनमें इलेक्ट्रिकल मशीनें, न्यूक्लियर रिएक्टर, ऑप्टिकल उपकरण, रेलवे से जुड़ी गाड़ियां, प्लास्टिक उत्पाद, दवाएं, रसायन, एल्यूमिनियम, कॉफी-चाय, मसाले और मीट उत्पाद शामिल हैं। इन क्षेत्रों में भारत का वैश्विक निर्यात चीन की ज़रूरतों के मुकाबले काफी कम है।

Leave a comment