হিন্দু পঞ্চাঙ্গ অনুসারে ভাদ্রপদ মাসের কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী তিথিতে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের জন্ম হয়েছিল। এই বছর জন্মাষ্টমীর উৎসব ২০২৫ সালের ১৬ই আগস্ট পালিত হবে। এই দিনটি সারা দেশে উৎসাহ ও শ্রদ্ধার সাথে পালিত হয়। ভক্তরা সারা রাত জেগে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের মূর্তি সাজান, ভজন গান এবং মধ্যরাতে তাঁর জন্মোৎসব পালন করেন।
জন্মাষ্টমীর উৎসব শুধু পূজা-অর্চনার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, বরং এই দিনে ঘর সাজানো থেকে শুরু করে বিশেষ জিনিস এনে ভগবান শ্রীকৃষ্ণকে প্রসন্ন করার ঐতিহ্যও রয়েছে। বিশ্বাস করা হয় যে কিছু শুভ জিনিস যদি জন্মাষ্টমীর আগে বাড়িতে আনা হয়, তাহলে কান्हाজির কৃপা বজায় থাকে।
লাড্ডু গোপালের স্বাগত জানান
শ্রীকৃষ্ণের বাল রূপ, যাকে লাড্ডু গোপাল বলা হয়, জন্মাষ্টমীতে বিশেষভাবে পূজিত হন। জন্মের আগে থেকেই তাঁর স্বাগত জানানোর প্রস্তুতি শুরু হয়ে যায়। যদি আপনার বাড়িতে আগে থেকে লাড্ডু গোপাল না থাকে, তবে জন্মাষ্টমীর আগে আপনি তাঁকে বাড়িতে আনতে পারেন।
লাড্ডু গোপালকে বাড়িতে এনে তাঁর শৃঙ্গার করা, ভোগ নিবেদন করা এবং সেবা করা শুভ বলে মনে করা হয়। তাঁর ছোট ঝুলা, বস্ত্র, মুকুট এবং বাঁশি দিয়ে সাজিয়ে আপনি তাঁর আগমনের উৎসব পালন করতে পারেন। বাড়িতে লাড্ডু গোপালের উপস্থিতি শুভ ও সুখ-শান্তির প্রতীক হিসেবে বিবেচিত হয়।
বাঁশি এবং ময়ূর পালকের বিশেষ তাৎপর্য
কৃষ্ণজির বংশী অর্থাৎ বাঁশি তাঁর পরিচয়ের গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে বিবেচিত হয়। এটি কেবল তাঁর সাজসজ্জার অংশ নয়, এটিকে বাড়িতে রাখলে ইতিবাচক শক্তির সঞ্চার হয় বলেও মনে করা হয়। জন্মাষ্টমীর আগে বাড়িতে রূপা বা কাঠের বাঁশি রাখা যেতে পারে।
একইভাবে ময়ূর পালকও ভগবান কৃষ্ণের অত্যন্ত প্রিয়। ময়ূর পালক ভগবানের মুকুটে শোভা পায় এবং এটি বাড়িতে রাখলে সুখ ও সমৃদ্ধি বজায় থাকে। বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে ময়ূর পালক দিয়ে বাড়ির নেতিবাচক শক্তি দূর হয় এবং পরিবেশে শুভতা বাড়ে।
গরু ও বাছুরের মূর্তি আনার বিশেষ যোগ
শ্রীকৃষ্ণের শৈশব গোপাল বা গোবিন্দ রূপে কেটেছে, যেখানে তিনি গরুদের মধ্যে বড় হয়েছেন। इसीलिए गाय और बछड़े की मूर्ति को घर में रखना बहुत शुभ माना गया है। এটি নম্রতা, প্রতিপালন এবং দয়ার প্রতীক।
আপনি জন্মাষ্টমীর আগে পিতল বা মাটির তৈরি গরু-বাছুরের সুন্দর মূর্তি বাড়ির পূজার স্থানে রাখতে পারেন। এতে পরিবেশ পবিত্র থাকে এবং পরিবারে স্নেহ ও আপনত্ব বজায় থাকে।
বৈজয়ন্তী মালা এবং শ্রীমদ্ভগবদ্গীতার মাহাত্ম্য
कहा जाता है कि भगवान श्रीकृष्ण ने वैजयंती माला को धारण किया था। यह माला शांति, विजय और तप का प्रतीक मानी जाती है। আপনি এটিকে পূজার স্থানে এনে লাড্ডু গোপালকে পরাতে পারেন বা মন্দিরে সাজাতে পারেন।
এছাড়াও শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা শ্রীকৃষ্ণ কর্তৃক অর্জুনকে দেওয়া সেই জ্ঞান, যা আজও জীবনের পথ দেখায়। জন্মাষ্টমীর আগে বাড়িতে গীতা এনে তার নিয়মিত পাঠ করা শুভ বলে মনে করা হয়। यह घर के माहौल को सकारात्मक और आध्यात्मिक बनाता है।
তুলসী গাছ বাড়িতে আনুন
तुलसी को श्रीहरि विष्णु और उनके सभी अवतारों की प्रिय मानी गई है। भगवान श्रीकृष्ण को भी तुलसी अर्पित की जाती है। পূজা-পাঠ में तुलसी के पत्ते अनिवार्य होते हैं। এমন পরিস্থিতিতে জন্মাষ্টমীর আগে বাড়িতে তুলসী গাছ লাগানো অত্যন্ত শুভ।
तुलसी का पौधा लाने के लिए गुरुवार या শুক্রবার को उपयुक्त दिन माना गया है। इसे पूर्व दिशा में रखें और प्रतिदिन जल अर्पित करें। यह पौधा सिर्फ धार्मिक दृष्टि से ही नहीं, बल्कि वातावरण को शुद्ध करने के लिए भी अत्यंत लाभकारी माना गया है।
মন্দির এবং ঝুলের সজ্জাও রাখুন বিশেষ
जन्माष्टमी पर घर के मंदिर को खास तौर पर सजाने का रिवाज होता है। झूले में लड्डू गोपाल को विराजमान कर भजन-कीर्तन किए जाते हैं। रंग-बिरंगी लाइटों, फूलों और सजावटी कपड़ों से आप भगवान के स्वागत की पूरी तैयारी कर सकते हैं।
मंदिर में रंगोली, धूप-दीप और घंटियों की गूंज वातावरण को आध्यात्मिक बना देती है। भोग के लिए माखन-मिश्री, पंजीरी, पंचामृत और अन्य पकवान तैयार कर लड्डू गोपाल को अर्पण करें।
জন্মাষ্টমীর আগে প্রস্তুতি
- লাড্ডু গোপালের মূর্তি
- কাঠ বা রূপার বাঁশি
- ময়ূর পালক
- গরু-বাছুরের মূর্তি
- বৈজয়ন্তী মালা
- শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা
- তুলসী গাছ
- রঙ্গোলি, ফুল, ঝুলা এবং মন্দির সাজানোর সামগ্রী
इन सभी तैयारियों के साथ अगर आप जन्माष्टमी का पर्व मनाएंगे, तो यह पर्व आपके जीवन में आनंद, शुभता और अध्यात्म का एक नया अनुभव लेकर आएगा।