লখনউ গোমতীনগরে জমি জালিয়াতি: এলডিএ-র বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ, ভুক্তভোগীরা বিচারের দাবিতে সরব

লখনউ গোমতীনগরে জমি জালিয়াতি: এলডিএ-র বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ, ভুক্তভোগীরা বিচারের দাবিতে সরব
সর্বশেষ আপডেট: 9 ঘণ্টা আগে

লখনউ, গোমতীনগর — একটি সাধারণ পরিবারের স্বপ্ন: নিজের জমি, নিজের বাড়ি। কিন্তু কয়েক বছর আগে কিছু টাকা জমা করা, কাগজপত্র সম্পূর্ণ করার প্রতিশ্রুতি, এবং তারপর... অপেক্ষা, বিবাদ এবং প্রতারণা।

কিছু মর্মস্পর্শী ঘটনা:

গিরীশ পান্তের যন্ত্রণা

1982 সালে তিনি 200 বর্গমিটারের একটি প্লট নিয়েছিলেন, কিস্তি পরিশোধ করেছিলেন, রসিদও তৈরি হয়েছিল। 1985 সালে এলডিএ গোমতীনগরের C1/326 প্লটটি বরাদ্দ করে। কিন্তু... দখল মেলেনি। এখন বলা হচ্ছে যে সেই প্লটটি উপলব্ধই নেই। আর যেটি বরাদ্দ হয়েছিল, সেটি অন্যদের দেওয়া হয়েছে।

মায়া রায়ের উল্টো চিত্র

বিনয়খণ্ডের প্লট পেয়েছিলেন, টাকাও জমা করেছিলেন। কিন্তু দখল দেওয়ার সময় এলডিএ বলতে শুরু করে “পেমেন্ট হয়নি।” আর সেই জমিটি অন্য কাউকে দিয়ে দেওয়া হয়।

পুষ্পার এই সমস্যা ভারতের বাইরে নয় — আমাদের নিজেদের বারাবাঁকি থেকেই। রেজিস্ট্রেশন হয়েছিল, টাকা দেওয়া হয়েছিল, কাগজপত্র সম্পূর্ণ করা হয়েছিল, কিন্তু পরিকল্পনা বা নকশার সমস্যা দেখা দেয়। এবং তারপর... কিছুই হয়নি।

চন্দ্রেশ খান্নার ভাগ্য

মা সেক্টর 4, গোমতীনগরে একটি প্লট কিনেছিলেন, 2008 সালে রেজিস্ট্রেশন হয়েছিল, কিন্তু দখলের বিষয়টি শুধু পিছিয়ে যেতে থাকে। প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল যে প্রয়োজনীয় কাজ করা হবে, কিন্তু বাস্তবে কিছুই হয়নি।

মানুষের দাবি এবং প্রশাসনের নীরবতা

এখন জনগণ বলছে যে SIT তদন্ত হওয়া উচিত — এই সমস্ত ভুয়া বরাদ্দ কীভাবে হলো, এই বিশৃঙ্খলায় কার হাত আছে। এলডিএ উপাধ্যক্ষ বলেছেন যে মামলাটি সুপ্রিম কোর্টে রয়েছে, আদালতের নির্দেশ আসবে, তারপর পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

Leave a comment