স্টারলিঙ্ক বিভ্রাট: সফটওয়্যার ত্রুটিতে লক্ষ লক্ষ ব্যবহারকারী ক্ষতিগ্রস্ত

স্টারলিঙ্ক বিভ্রাট: সফটওয়্যার ত্রুটিতে লক্ষ লক্ষ ব্যবহারকারী ক্ষতিগ্রস্ত

২৫শে জুলাই রাতের বেলায় Starlink পরিষেবা সফ্টওয়্যার ব্যর্থতার কারণে ২.৫ ঘণ্টার জন্য বন্ধ হয়ে গিয়েছিল, যার ফলে ৬০ লক্ষ ব্যবহারকারী ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিলেন। এই বিশ্বব্যাপী বিভ্রাট 'Configuration Propagation Error'-এর কারণে হয়েছিল।

Starlink: অ্যালন মাস্কের বহুল প্রশংসিত Starlink স্যাটেলাইট ইন্টারনেট পরিষেবা, যা বিশ্বের সবচেয়ে দূরবর্তী অঞ্চলে ইন্টারনেট পৌঁছে দেওয়ার জন্য পরিচিত, ২৫শে জুলাই রাতের বেলা হঠাৎ বন্ধ হয়ে যায়। এই বিভ্রাট আবারও প্রমাণ করে যে প্রযুক্তি যতই উন্নত হোক না কেন, তা শতভাগ নির্ভরযোগ্য নয়। ১৪০টিরও বেশি দেশে বিস্তৃত লক্ষ লক্ষ ব্যবহারকারী হঠাৎ করে ইন্টারনেট থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যান, যার মধ্যে আমেরিকা, ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়া, জাপান এবং ব্রাজিলের মতো দেশগুলি প্রধান। ভারতে Starlink পরিষেবা এখনও শুরু না হলেও, এই ঘটনা এখানকার সম্ভাব্য ব্যবহারকারীদেরও ভাবতে বাধ্য করেছে।

কবে এবং কীভাবে এই প্রযুক্তিগত ত্রুটি হয়েছিল?

ভারতের সময় অনুযায়ী প্রায় রাত ১২:৩০ নাগাদ হাজার হাজার ব্যবহারকারী Starlink ইন্টারনেট পরিষেবাতে বাধার অভিযোগ জানাতে শুরু করেন। Downdetector ওয়েবসাইটে দেখা মাত্রই ৬১,০০০-এর বেশি অভিযোগ নথিভুক্ত হয়। আমেরিকা এবং ইউরোপের অনেক ব্যবহারকারী জানান যে তাদের রাউটার হঠাৎ করে অফলাইন হয়ে গেছে এবং ইন্টারনেট সংযোগ সম্পূর্ণভাবে বন্ধ হয়ে গেছে।

আসল কারণ: সফটওয়্যার ফেলিয়র

এই পুরো বিভ্রাটের মূল কারণ ছিল Starlink-এর সফটওয়্যার সিস্টেমে আসা গুরুতর ত্রুটি। কোম্পানির পক্ষ থেকে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে যে, একটি অভ্যন্তরীণ সফটওয়্যার আপডেটের সময় নেটওয়ার্ক রুটিং সার্ভারে সমস্যা দেখা দেয়, যার কারণে बड़ी সংখ্যা में স্যাটেলাইট টার্মিনাল হঠাৎ করে डिस्कनेक्ट हो गए। প্রযুক্তিগতভাবে এটি একটি 'Configuration Propagation Error' ছিল, অর্থাৎ ভুল সেটিংস দ্রুত সব স্যাটেলাইট ডিভাইসে ছড়িয়ে পড়ে। এর ফলে নেটওয়ার্কের মেরুদণ্ড হিসাবে বিবেচিত স্যাটেলাইট হাবগুলোই ডাউন হয়ে যায়।

কবে बहाल हुई सेवा?

প্রায় ২.৫ ঘণ্টা পর Starlink-এর প্রযুক্তিগত দল সিস্টেম रीसेट করে পরিষেবা बहाल করে। কোম্পানি তাদের অফিসিয়াল X (পূর্বে টুইটার) হ্যান্ডেল থেকে নিশ্চিত করে লিখেছে: 'আমাদের পরিষেবা এখন सामान्य रूप से चालू हो गई है। এই অসুবিধার জন্য আমরা সকল ব্যবহারকারীর কাছে ক্ষমা চাইছি। हमारी टीम इस मुद्दे की गहराई से जांच कर रही है।'

60 লক্ষের বেশি ব্যবহারকারীর উপর असर

Starlink বর্তমানে বিশ্বব্যাপী 60 লক্ষেরও বেশি গ্রাহককে পরিষেবা দিচ্ছে। इसकी खास बात यह है कि यह पारंपरिक मोबाइल नेटवर्क या फाइबर ऑप्टिक के भरोसे नहीं रहता, बल्कि LEO (Low Earth Orbit) স্যাটেলাইটের মাধ্যমে সরাসরি ইন্টারনেট সংযোগ প্রদান করে। इसी वजह से आपदाओं, दूरदराज के इलाकों या समुद्र के बीच में भी Starlink एकमात्र कनेक्टिविटी का ज़रिया बनता है।

ভারতে जल्द होगी शुरुआत

এই বিভ্রাটের খবর ऐसे समय में आई है जब Starlink ভারতে তাদের পরিষেবা लॉन्च করার জন্য প্রস্তুত। সম্প্রতি ভারত সরকার অ্যালন মাস্কের কোম্পানিকে চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে, और जैसे ही स्पेक्ट्रम अलॉटमेंट होता है, Starlink ভারতে তাদের পরিষেবা शुरू कर देगा। हालांकि, अब यह घटना भारतीय नीति-निर्माताओं और यूजर्स के बीच सवाल खड़ा कर सकती है कि क्या Starlink जैसी टेक्नोलॉजी आपातकालीन या रिमोट क्षेत्रों में पूरी तरह भरोसेमंद साबित होगी?

विशेषज्ञ क्या कहते हैं?

तकनीकी विशेषज्ञों का मानना है कि यह आउटेज Starlink के लिए एक बड़ा रियलिटी चेक है। हालांकि यह ग्लोबल आउटेज 'रेयर' माना जा रहा है, लेकिन एक वक़्त पर लाखों लोगों को प्रभावित कर देना दिखाता है कि सिस्टम अभी और मजबूत करने की ज़रूरत है। AI नेटवर्क विशेषज्ञ ডাঃ বিনয় वर्मा বলেন: 'এই ঘটনা আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে AI এবং স্যাটেলাইটের মেল से बनी यह क्रांतिकारी सेवा भी इंसानी भूलों से अछूती नहीं है। Starlink को अब सॉफ्टवेयर फेलियर से बचने के लिए मल्टी-लेयर फॉलबैक सिस्टम तैयार करने होंगे।'

Leave a comment