রাজস্থানে সরকারি স্কুলের ছাদ ধসে ৭ শিশুর মৃত্যু: মেরামতের অভাবে ২৫৪ কোটির পরিকল্পনা আটকে

রাজস্থানে সরকারি স্কুলের ছাদ ধসে ৭ শিশুর মৃত্যু: মেরামতের অভাবে ২৫৪ কোটির পরিকল্পনা আটকে

রাজস্থানের সরকারি স্কুলগুলির বেহাল দশা আবারও আলোচনার কেন্দ্রে। সম্প্রতি, ঝালাওয়াড় জেলায় একটি সরকারি স্কুলের ছাদ ধসে সাত জন নিরীহ শিশুর মৃত্যুর পর শিক্ষা বিভাগ পুরো রাজ্যের স্কুল ভবনগুলির পরিস্থিতি পর্যালোচনা করেছে। এই রিপোর্টে রাজ্যজুড়ে ২,৭১০টি স্কুল ভবনকে গুরুতর মেরামতের আওতায় রাখা হয়েছে। এই স্কুলগুলির সংস্কারের জন্য ৭৯.২৪ কোটি টাকার প্রস্তাব তৈরি করা হয়েছে, কিন্তু এখনও পর্যন্ত এই বাজেট অর্থ বিভাগের অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে।

২৫৪ কোটির পরিকল্পনা ফাইলে আটকে

শিক্ষা বিভাগের রিপোর্ট অনুযায়ী, মোট ২৫৪ কোটি টাকা ব্যয়ে স্কুল ভবনগুলির মেরামত ও কাঠামোকে সুরক্ষিত করার পরিকল্পনা করা হয়েছে। কিন্তু এর মধ্যে অধিকাংশ প্রস্তাব অর্থ বিভাগের অনুমোদনের অভাবে ফাইলেই আটকে আছে। শিক্ষাবিদ ও সমাজকর্মীরা বলছেন, এই বিলম্ব শিশুদের জীবন ঝুঁকির মধ্যে ফেলার সমান।

আরও ২,০০০ স্কুলকে চিহ্নিত করা হয়েছে অসুরক্ষিত হিসেবে

চলতি আর্থিক বছর ২০২৪-২৫ এ রাজ্য সরকার আরও ২,০০০ স্কুল ভবনকে ‘অসুরক্ষিত’ শ্রেণিতে চিহ্নিত করেছে, যেগুলির মেরামতের জন্য আলাদাভাবে ১৭৪.৯৭ কোটি টাকার বাজেট চাওয়া হয়েছে। কিন্তু এইগুলির ওপরও বাজেটের অনুমোদন পাওয়া যায়নি। ঝালাওয়াড় জেলার পরিস্থিতি বিশেষভাবে উদ্বেগজনক বলে মনে করা হচ্ছে, যেখানে ২০২৪-২৫ এবং ২০২৫-২৬ এর ঝুঁকি মূল্যায়নে ৮৩টি ভবন কাঠামোকে বিপজ্জনক ঘোষণা করা হয়েছে।

প্রার্থনার সময় ছাদ ধসে পড়ল

ঝালাওয়াড়ের পিপলোদি গ্রামে গত শুক্রবার বড় দুর্ঘটনা ঘটে, যখন একটি সরকারি স্কুলের ছাদের অংশ সকালের প্রার্থনার সময় ভেঙে পড়ে। এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় সাতজন শিশুর মৃত্যু হয়, যেখানে ২৮ জন শিশু গুরুতরভাবে আহত হয়েছে। এই ঘটনায় পুরো রাজ্যে শোক ও ক্ষোভের लहर ছড়িয়ে পড়েছে। গ্রামবাসীরা প্রশাসনের ওপর গাফিলতির অভিযোগ তুলেছেন। लोगों की नाराज़गी तब और बढ़ गई যখন प्रशासन ने कुछ ही घंटों के भीतर स्कूल की ढही हुई इमारत को पूरी तरह गिरा दिया।

বিরোধী দল প্রশাসনের ওপর গুরুতর প্রশ্ন তুলেছে

এই পুরো ঘটনায় রাজনৈতিক চাপানউতোরও বেড়ে গিয়েছে। কংগ্রেস নেতা প্রমোদ জৈন ভায়া অভিযোগ করেছেন যে প্রশাসন দুর্ঘটনার পরে তাড়াহুড়ো করে স্কুল ভবন ভেঙে দিয়ে প্রমাণ লোপাট করার চেষ্টা করেছে। তিনি নিরপেক্ষ তদন্তের দাবি জানিয়ে বলেছেন যে, এটি শিশুদের নিরাপত্তার সাথে জড়িত একটি বিষয়, যা হালকাভাবে নেওয়া যায় না।

অন্যদিকে, বিজেপির वरिष्ठ नेता और पूर्व कैबिनेट मंत्री प्रताप सिंह सिंघवी ने भी नाराजगी जाहिर की। তিনি বলেছেন যে রাজ্য সরকার এবং नौकरशाही की लापरवाही के कारण চিহ্নিত किए गए खतरनाक स्कूलों पर समय रहते कार्रवाई नहीं हो सकी, जिसके कारण यह त्रासदी हुई। उन्होंने प्रशासन से इस दिशा में तुरंत सख्त कदम उठाने की मांग की।

Leave a comment