পশ্চিমবঙ্গ বিজেপির প্রভাবশালী নেতা এবং প্রাক্তন প্রদেশ সভাপতি দিলীপ ঘোষ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর দুর্গাপুর সমাবেশে যোগ দেওয়া থেকে নিজেকে সরিয়ে নিলেন। ঘোষ স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন যে তিনি এই অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য কোনও আমন্ত্রণ পাননি, তাই তিনি সমাবেশে যাবেন না। দিলীপ ঘোষ মিডিয়ার সঙ্গে কথা বলার সময় বলেন, "আমাকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি, তাই আমি সমাবেশে যাব না।" তাঁর এই বক্তব্যে আবারও বঙ্গ বিজেপিতে দীর্ঘ দিন ধরে চলতে থাকা গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব এবং অন্তর্দ্বন্দ্বের দিকে ইঙ্গিত করা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী শুক্রবার বিহার সফর শেষে পশ্চিমবঙ্গে পৌঁছবেন। তিনি দুর্গাপুরে একটি বিশাল জনসভায় ভাষণ দেবেন এবং এর আগে একটি সরকারি অনুষ্ঠানে ৫,০০০ কোটি টাকার বেশি উন্নয়ন প্রকল্পের সূচনাও করবেন। এই সমাবেশ বিজেপি-র আসন্ন ২০২৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনের প্রস্তুতির অংশ হিসাবে বিবেচিত হচ্ছে। তবে, এত গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক অনুষ্ঠানে দিলীপ ঘোষের মতো একজন প্রবীণ নেতার অনুপস্থিতি সংগঠনের অভ্যন্তরে চলতে থাকা কলহকে আবারও প্রকাশ্যে এনেছে।
আমন্ত্রণ তালিকা থেকে বাদ দিলীপ ঘোষ এবং রাহুল সিনহা
বিজেপির একজন वरिष्ठ নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানিয়েছেন যে এই সমাবেশটি বিশেষভাবে দুর্গাপুর-বর্ধমান অঞ্চলের জন্য आयोजित করা হয়েছে এবং শুধুমাত্র সেই অঞ্চলের নেতাদেরই আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। তিনি বলেন, "যখন কলকাতা অঞ্চলে সমাবেশ হবে, তখন দিলীপ ঘোষকেও আমন্ত্রণ জানানো হবে।" দিলীপ ঘোষ ছাড়াও প্রাক্তন प्रदेश अध्यक्ष রাহুল সিনহা-কেও এই বার সমাবেশে যোগ দেওয়ার জন্য निमंत्रण পাঠানো হয়নি।
দিলীপ ঘোষ खुद বলেছেন, "निमंत्रण जोनের अनुसार পাঠানো হয়েছে। আশা করা যায় যখন मोदी जी কলকাতা जोन-এ আসবেন, তখন আমাকে ডাকা হবে।" हालांकि, রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের मानना है যে প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতি में অনুষ্ঠিত সমাবেশ-এর মতো महत्वपूर्ण অনুষ্ঠানে ঘোষের অনুপস্থিতি কে কেবলমাত্র টেকনিক্যাল ভুল मानना राजनीतिक रूप से ঠিক হবে না। এতে স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে যে বিজেপির ভিতরে সবকিছু ठीक চলছে না।
ভিতরেই ভিতরে खदबदा रही है बंगाल भाजपा
पीटीआई-এর रिपोर्ट अनुसार, पार्टी के अंदरूनी सूत्रों ने माना है যে সম্প্রতি प्रदेश अध्यक्ष সমিক भट्टाचार्य और दिलीप घोष के बीच सार्वजनिक मेल-मुलाकात के बावजूद दोनों के रिश्तों में दरार बरकरार है। গত সপ্তাহে সল্ট লেকে অবস্থিত পার্টি অফিসে दोनों नेताओं की बैठक কে एकता का संकेत बताया गया था, लेकिन अंदरखाने मतभेद अब भी कायम हैं।
দিলীপ ঘোষ भले ही বার-বার भाजपा छोड़ने की खबरों को खारिज किया हो, लेकिन उनकी व्यंग्यात्मक टिप्पणियां, जैसे "জল নেই, পোনাও নেই" (ন पानी है, न मछली), इन अटकलों को कमजोर करने के बजाय और हवा दे रही हैं। তাঁর মন্তব্যকে পার্টি के मौजूदा नेतृत्व पर अप्रत्यक्ष हमला माना जा रहा है, जिससे साफ होता है कि बंगाल भाजपा में अंदरूनी खींचतान अभी भी चरम पर है।