হরিয়ানার জিন্দ জেলার সাফিঁদো শহরে বৃহস্পতিবার রাতে একটি মর্মান্তিক এবং চাঞ্চল্যকর ঘটনা ঘটেছে। বিজেপির প্রাক্তন মণ্ডল সভাপতি শিব কুমার শর্মার ছেলে এবং এলাকার পরিচিত চিকিৎসক ডাঃ বিকাশ শর্মাকে ছুরিকাঘাতে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছে। ঘটনাটি রামপুরা রোডে রাত প্রায় ১১টায় ঘটে, যখন ডাঃ বিকাশ তার দুই ডাক্তার বন্ধুর সাথে ঘুরে বাড়ি ফিরছিলেন।
ঘটনার পর পুরো এলাকায় ক্ষোভের लहर ছড়িয়ে পড়েছে। জনগণ পুলিশ ও প্রশাসনকে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দিয়েছে যে, যদি দ্রুত হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটন এবং দোষীদের গ্রেফতার করা না হয়, তবে তারা রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ করবে।
অজ্ঞাত দুষ্কৃতীদের ঘিরে ধরে হামলা
ডাঃ বিকাশ তার দুই সঙ্গীর সাথে সাফিঁদোর রামপুরা রোড দিয়ে যাচ্ছিলেন, तभी अज्ञात हमलावरों ने उन्हें रोका। প্রথমে সামান্য কথা কাটাকাটি হয় এবং পরে হঠাৎ হামলাকারীরা এলোপাথাড়ি ছুরিকাঘাত করে। এই হামলায় ডাঃ বিকাশ গুরুতর আহত হন। তাঁকে তৎক্ষণাৎ পানিপথের একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়, কিন্তু চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। এই হামলায় তাঁর দুই সহযোগী ডাক্তারও আহত হয়েছেন, তাঁদের চিকিৎসা চলছে।
পুলিশ হত্যার মামলা নথিভুক্ত করে তদন্ত শুরু করেছে, কিন্তু এখনও পর্যন্ত হত্যাকারীদের কোনও সূত্র পাওয়া যায়নি। এই মর্মান্তিক ঘটনাটি শুধু ডাক্তার সম্প্রদায় নয়, পুরো জেলাকে নাড়িয়ে দিয়েছে।
গণরোষের মাঝে বাড়তে থাকা অপরাধ
ঘটনার পর থেকেই স্থানীয় মানুষ ও মৃতের পরিবার ক্ষুব্ধ। তাঁরা প্রশাসনকে আল্টিমেটাম দিয়ে বলেছে, যদি ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অভিযুক্তদের গ্রেফতার করা না হয়, তবে সাফিঁদোতে রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ করা হবে। পাশাপাশি মৃতের পরিবারের সদস্যরা পুলিশের বিরুদ্ধে গাফিলতির অভিযোগ তুলে নিরপেক্ষ ও দ্রুত পদক্ষেপের দাবি জানিয়েছেন।
উল্লেখ্য যে, জিন্দ জেলায় গত এক মাসে এটি ১৭তম হত্যাকাণ্ড। ক্রমাগত অপরাধ বৃদ্ধির কারণে জনগণের মধ্যে ভয় ও নিরাপত্তাহীনতার পরিবেশ তৈরি হয়েছে। এই হত্যাকাণ্ড প্রশাসনের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে গুরুতর প্রশ্ন তুলেছে।
প্রশাসনের উপর বাড়তি চাপ
ডাঃ বিকাশ শর্মার হত্যার পর রাজ্য সরকার ও প্রশাসনের উপর চাপ বেড়েছে, যাতে তারা শুধু এই ঘটনার দ্রুত রহস্য উদঘাটনই না করে, পাশাপাশি জেলায় বাড়তে থাকা অপরাধ নিয়ন্ত্রণে ठोस कदम उठाए। স্থানীয় लोगों का कहना है कि अपराधियों के हौसले इतने बुलंद हो गए हैं कि अब दिनदहाड़े वारदात करने से भी नहीं डर रहे।
এই ঘটনা পুরো এলাকাকে স্তম্ভিত করে দিয়েছে এবং এখন সবার নজর প্রশাসনের পদক্ষেপের দিকে। যদি সময় থাকতে ব্যবস্থা না নেওয়া হয়, তবে গণরোষ রাস্তায় নামতে পারে, যার দায়ভার সরাসরি সরকার ও পুলিশ প্রশাসনের উপর বর্তাবে।