কার্গিল বিজয় দিবস: দেশবাসীর শ্রদ্ধাঞ্জলি ও বীরত্বের উদযাপন

কার্গিল বিজয় দিবস: দেশবাসীর শ্রদ্ধাঞ্জলি ও বীরত্বের উদযাপন

কার্গিল বিজয় দিবস উপলক্ষে দেশ ১৯৯৯ সালে শহীদ হওয়া সাহসী সৈনিকদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছে। রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী শনিবার কার্গিল যুদ্ধের বীরদের স্মরণ করে তাঁদের অনন্য আত্মত্যাগ কে জাতির অনুপ্রেরণা বলেছেন।

রাষ্ট্রপতি মুর্মু সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ‘এক্স’-এ লিখেছেন, কার্গিল বিজয় দিবস আমাদের সৈন্যদের অসাধারণ বীরত্ব, সাহস এবং দৃঢ় সংকল্পের প্রতীক। দেশের প্রতি তাঁদের উৎসর্গ এবং সর্বোচ্চ আত্মত্যাগ প্রতিটি ভারতীয়কে অনুপ্রাণিত করবে। জয় হিন্দ, জয় ভারত।

কার্গিল জয় ভারতের শক্তির প্রতীক

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী কার্গিল বিজয় দিবসের ২৬তম বার্ষিকীতে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন এবং বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন। তিনি বলেন, এই দিনটি আমাদের সেই সৈন্যদের কথা স্মরণ করিয়ে দেয় যারা দুর্গম পাহাড়ে দেশের সুরক্ষার জন্য নিজেদের জীবন উৎসর্গ করেছেন।

প্রধানমন্ত্রী মোদী ‘এক্স’-এ পোস্ট করে লিখেছেন, এই দিবস কার্গিলের উঁচু শিখর থেকে পাকিস্তানি অনুপ্রবেশকারীদের বিতাড়িত করতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর অসাধারণ সাফল্যের প্রতীক। এটি আমাদের সৈন্যদের অদম্য সাহস এবং দেশের জন্য জীবন উৎসর্গ করার চেতনাকে তুলে ধরে। আগামী প্রজন্মও এই আত্মত্যাগ থেকে অনুপ্রেরণা পেতে থাকবে।

মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ বলেছেন - মা ভারতীর অমর বীরদের প্রণাম

এই উপলক্ষে উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথও সৈন্যদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন এবং রাজ্যবাসীকে কার্গিল বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। তিনি লিখেছেন, ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীর अद्भुत शौर्य, अटूट संकल्प এবং देशभक्ति के प्रतीक 'কার্গিল বিজয় দিবস' पर हार्दिक शुभकामनाएं। ‘রাষ্ট্র প্রথম’ की भावना के साथ दुर्गम पर्वतों पर বিজয় गाथा लिखने वाले वीरों को कोटिशः नमन!

প্রতি বছর ২৬ জুলাই কার্গিল বিজয় দিবস পালিত হয়

উল্লেখ্য, প্রতি বছর ২৬ জুলাই কার্গিল বিজয় দিবস পালিত হয়। ১৯৯৯ সালে এই দিনে ভারতীয় সেনাবাহিনী ‘অপারেশন বিজয়’-এর সাফল্যের ঘোষণা করেছিল। প্রায় তিন মাস ধরে চলা এই যুদ্ধে ভারতীয় সেনারা পাকিস্তানের দখলে থাকা কার্গিলের শিখরগুলি পুনরুদ্ধার করে দেশকে গৌরব এনে দিয়েছিল।

Leave a comment