कर्मा पूजा ২০২৫ আজ, ৩ সেপ্টেম্বর, বুধবার দেশজুড়ে ভক্তি ও উদ্দীপনার সাথে পালিত হচ্ছে। ভাদ্রপদ শুক্লা একাদশীতে পালিত এই উৎসব ভাই-বোনের অটুট বন্ধন এবং প্রকৃতির উপাসনার প্রতীক হিসেবে বিবেচিত হয়। আদিবাসী সমাজের জন্য কर्मा পূজার বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে। এই উপলক্ষে, বোনেরা করম গাছের ডাল পুজো করে ভাইয়ের দীর্ঘ জীবন ও পরিবারের সমৃদ্ধির জন্য প্রার্থনা করেন।
कर्मा পূজা ২০২৫: আজ, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, বুধবার, দেশজুড়ে ভক্তি ও উদ্দীপনার সাথে কर्मा পূজা পালিত হচ্ছে। মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড়, বিহার, ঝাড়খণ্ড এবং ওড়িশার মতো রাজ্যগুলিতে আদিবাসী সম্প্রদায়ের লোকেরা এই উৎসবটি বিশেষ আস্থার সাথে উদযাপন করছে। বোনেরা ভাইদের দীর্ঘ জীবন ও পরিবারের সুখ-সমৃদ্ধির জন্য উপবাস করে করম গাছের ডাল পুজো করেন। এই উপলক্ষে কर्मा-ধর্মা কথা শোনানো হয় এবং সন্ধ্যায় গান, নাচ ও ঐতিহ্যবাহী নৃত্যের মাধ্যমে উৎসবের আমেজ আরও গাঢ় হয়।
কোথায় এবং কিভাবে কर्मा পূজা পালিত হয়
कर्मा পূজা প্রধানত মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড়, বিহার, ঝাড়খণ্ড এবং ওড়িশার মতো রাজ্যগুলিতে পালিত হয়। আদিবাসী সমাজ প্রকৃতিকেই দেবতা মনে করে এবং করম ডালকে তারই প্রতীক হিসেবে পুজো করে। এই উপলক্ষে ঘর-আঙিনা পরিষ্কার ও সাজানো হয়। সন্ধ্যায় গ্রামের আখরা বা ধর্মীয় স্থানে পুরো নিয়ম মেনে করম ডাল স্থাপন করা হয়। পুজোর আগে করম গাছের আহ্বান জানানো হয়, এরপর মহিলারা তাদের ভাইদের দীর্ঘ জীবন ও পরিবারের সুখ-শান্তির জন্য প্রার্থনা করেন।
উপবাস ও ঐতিহ্য
कर्मा উৎসবে মহিলারা সারাদিন উপবাস করেন এবং করম গাছের ডাল পুজো করেন। এই ঐতিহ্য ভাই-বোনের অটুট ভালোবাসার প্রতীক এবং এটি পরিবারের একতার প্রতীক হিসেবে বিবেচিত হয়। পুজোর পর রাতে গান, নাচ ও ঐতিহ্যবাহী নৃত্যের আয়োজন করা হয়। এই সময়ে লোকেরা কर्मा ধর্মা কথা শোনে এবং ঐতিহ্যবাহী খাবার তৈরি করে উৎসব উপভোগ করে।
कर्मा-ধর্মা কথার তাৎপর্য
कर्मा পূজার সময় কर्मा-ধর্মা কথা শোনা অপরিহার্য বলে মনে করা হয়। এই কথা দুই ভাইয়ের জীবনযাত্রা এবং প্রকৃতির সাথে তাদের সম্পর্ক তুলে ধরে। কথা শোনার পর এবং করম ডাল পুজো করার পর লোকেরা প্রকৃতির প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে। কर्मा উৎসবের মূল বার্তা হলো প্রকৃতির সাথে ভারসাম্য ও সামঞ্জস্য বজায় রাখলেই জীবনে প্রকৃত সুখ ও শান্তি লাভ করা যায়।