উত্তর প্রদেশে বিএসপি সুপ্রিমো মায়াবতী ৯ অক্টোবর মিশন ২০২৭ শুরু করবেন। পঞ্চায়েত নির্বাচনে গ্রামীণ ভিত্তি মজবুত করতে এবং বিধানসভা নির্বাচনে রাজনৈতিক প্রভাব বাড়াতে দল প্রস্তুতি নিচ্ছে।
UP Politics: উত্তর প্রদেশের রাজনীতিতে পরবর্তী বিধানসভা নির্বাচনের প্রস্তুতি এখন থেকেই শুরু হয়ে গেছে। বিজেপি ও সপার মধ্যে রাজনৈতিক প্রতিযোগিতা ইতিমধ্যেই তীব্র হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে বিএসপি সুপ্রিমো মায়াবতী তাঁর দলকে পুনরায় শক্তিশালী করতে এবং ত্রিকোণীয় রাজনীতি প্রতিষ্ঠা করার পরিকল্পনা করছেন। ৯ অক্টোবর বিএসপির প্রতিষ্ঠাতা कांशीরামের প্রয়াণ দিবসে 'মিশন ২০২৭'-এর সূচনা করা হবে। মায়াবতী এই দিনে দলের কোর ভোট ব্যাংককে শক্তিশালী করতে এবং অতি-পিছিয়ে পড়া শ্রেণির ভোটারদের যোগ করার কৌশল তৈরি করছেন।
বিএসপির নীরব পরিকল্পনা ও প্রস্তুতি
মায়াবতী লখনউতে ঘাঁটি গেড়ে ক্রমাগত দলের নেতা ও কর্মীদের সঙ্গে বৈঠক শুরু করেছেন। তাঁর প্রধান লক্ষ্য হল তাঁর দুর্বল হয়ে যাওয়া রাজনৈতিক ভিত্তি পুনরায় সুদৃঢ় করা। বিগত কিছু সময়ে বিএসপি বেশ কয়েকটি চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়েছে, যার মধ্যে দলিত ভোটে হ্রাস এবং वरिष्ठ नेताओंের দল ত্যাগ করা উল্লেখযোগ্য। মায়াবতী কোনো রকম হইচই ছাড়াই বুথ স্তরে ক্যাডার ক্যাম্প ও ছোট ছোট कार्यक्रम আয়োজন করছেন, যাতে গ্রামীণ স্তরে দলের ভিত মজবুত করা যায়।
বিএসপির প্রদেশ সভাপতি বিশ্বনাথ পাল এবং অন্যান্য वरिष्ठ नेता বর্তমানে স্থানীয় নেতা ও জেলা পঞ্চায়েত সদস্যদের দলে যোগদান করাচ্ছেন। এর উদ্দেশ্য হল পঞ্চায়েত নির্বাচনে ভালো ফল করা এবং গ্রামীণ স্তরে সংগঠনকে আবার সক্রিয় করা। মায়াবতীর রণনীতির মধ্যে রয়েছে দলিত, পিছিয়ে পড়া এবং মুসলিম সম্প্রদায়কে একত্রিত করে দলের সামাজিক সমীকরণ পুনরায় তৈরি করা।
মিশন ৯ অক্টোবর এবং জনসভার রণনীতি
৯ অক্টোবর বিএসপির প্রয়াণ দিবস পালিত হবে। এই উপলক্ষে সমস্ত জেলায় कार्यक्रम আয়োজন করা হবে এবং লখনউতে একটি বড় জনসভা অনুষ্ঠিত হবে। মায়াবতী এই দিনে দলীয় কর্মীদের বিরোধী দলগুলোর মিথ্যা প্রচার ও কৌশল সম্পর্কে সতর্ক করবেন। এর উদ্দেশ্য হল দলের রাজনৈতিক শক্তি প্রদর্শন করা এবং সমর্থকদের একত্রিত করা।
বিএসপি এইবার अपने दम पर विधानसभा चुनाव में उतरने की योजना बना रही है। মায়াবতী কোনো ব্লক বা অন্য দলের সঙ্গে জোট না করে দলের রাজনৈতিক উপস্থিতি শক্তিশালী করতে চান। গত কয়েক মাস ধরে দলীয় নেতা ও কর্মীদের মধ্যে রাজনৈতিক আলোচনা চলছে, যাতে आगामी चुनाव से पहले सभी रणनीतियां अंतिम रूप में तैयार हो जाएं।
পঞ্চায়েত নির্বাচনে বিএসপির রণনীতি
পঞ্চায়েত নির্বাচন इस बार बसपा के लिए एक महत्वपूर्ण राजनीतिक प्रयोगशाला बन सकते हैं। দল তার পুরোনো রূপে ফিরতে এবং গ্রামীণ এলাকায় আধিপত্য বিস্তার করতে প্রস্তুত। পঞ্চায়েত নির্বাচনে প্রার্থীদের चयन सामाजिक समीकरण के आधार पर किया जा रहा है, जिसमें पिछड़ा वर्ग और मुस्लिम समुदाय के नेताओं को प्रमुख स्थान दिया गया है।
বিএসপি কর্মীরা गांव-गांव जाकर बूथ स्तर पर बैठकें कर रहे हैं। इन बैठकों में न केवल दलित वोटरों को जोड़ने पर जोर दिया जा रहा है, बल्कि पिछड़ा वर्ग और मुस्लिम समुदाय के लोगों को भी पार्टी के साथ जोड़ने की कोशिश की जा रही है। इससे पार्टी की सियासी जड़ें ग्रामीण क्षेत्रों में मजबूत होंगी और आगामी विधानसभा और लोकसभा चुनावों के लिए आधार तैयार होगा।