থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া যুদ্ধে বৌদ্ধ মন্দিরে হামলা হয়েছে। ঐতিহ্য ধ্বংস হচ্ছে, নাগরিকরা পালাচ্ছে। আন্তর্জাতিক মহল যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়েছে।
Thailand Cambodia Clash: থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার মধ্যে চলমান সামরিক সংঘাত এখন মারাত্মক রূপ নিয়েছে। দুই দেশের সেনাবাহিনী একে অপরের ওপর ভারী অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে হামলা চালাচ্ছে। এই সংঘর্ষে শুধু সাধারণ মানুষ প্রাণ হারাচ্ছে না, শত শত বছরের পুরনো সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় ঐতিহ্যও ধ্বংসস্তূপে পরিণত হচ্ছে। তা মোয়ান সেঞ্চে প্যাগোডা এবং প্রিয়া বিহারের মতো ইউনেস্কো হেরিটেজ সাইটগুলোও বোমাবর্ষণের শিকার হয়েছে। আন্তর্জাতিক মহল অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির দাবি জানিয়েছে।
সংঘর্ষের দ্বিতীয় দিন: মন্দিরে বোমা
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে যুদ্ধের দ্বিতীয় দিন আরও বেশি ধ্বংসাত্মক প্রমাণিত হয়েছে। ২৪ জুলাই সকালে থাইল্যান্ডের বায়ুসেনার এফ-১৬ ফাইটার জেটগুলি কম্বোডিয়ার সিয়েম রিপ প্রদেশে অবস্থিত প্রাসাৎ তা মোয়ান সেঞ্চে প্যাগোডার ওপর তিনটি বোমা ফেলে। এই পবিত্র স্থানটি সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস হয়ে গেছে।
হামলার পর বৌদ্ধ ভিক্ষুদের জীবন বাঁচাতে সেখান থেকে পালাতে হয়েছে। ভিক্ষু ও স্থানীয় গ্রামবাসীরা শুধুমাত্র প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র নিয়ে আশ্রয়ের সন্ধানে বেরিয়ে পড়েছেন। অনেককে রাতে হেঁটে সিয়েম রিপ শহরে পৌঁছতে দেখা গেছে। তারা ভীত এবং ক্লান্ত ছিলেন।
প্রথম দিনেই বহু প্রাণহানি, লক্ষ লক্ষ মানুষের पलायन
থাইল্যান্ড সরকারের রিপোর্ট অনুযায়ী, সংঘর্ষের প্রথম দিনেই থাইল্যান্ডের ১৪ জন নাগরিকের মৃত্যু হয়েছে, যেখানে মোট মৃতের সংখ্যা ৪৬ বলা হয়েছে। প্রায় সোয়া লক্ষ মানুষকে সংঘাত-আক্রান্ত এলাকা থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
সরকারি পরিসংখ্যান অনুযায়ী, সীমান্ত এলাকায় ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ হয়েছে এবং মানুষের पलायन लगातार চলছে। থাইল্যান্ড জানিয়েছে যে শিক্ষা মন্ত্রণালয় এই এলাকার স্কুলগুলি বন্ধ করে দিয়েছে এবং জেলা হাসপাতালগুলিকে ফিল্ড হাসপাতালে রূপান্তরিত করা হচ্ছে।
ভারী অস্ত্রের ব্যবহার, উভয় দিক থেকে जवाबी हमला
২৫ জুলাই সকালে আবারও দুই দেশের সেনাবাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষ হয়। থাই সেনাবাহিনী জানিয়েছে যে কম্বোডিয়ার সেনাবাহিনী ভারী অস্ত্র, ফিল্ড আর্টিলারি এবং বিএম-২১ রকেট সিস্টেম ব্যবহার করেছে। এর জবাবে থাই সেনাও কৌশলগত ঘাঁটি থেকে जवाबी फायरिंग করেছে।
কম্বোডিয়ার দাবি, থাই সেনাবাহিনী প্রিহ বিহার মন্দিরের কাছে দুটি বোমা ফেলেছে। এই মন্দিরটি ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত এবং এর কাঠামোর ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।
সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের উপর সংকট, মন্দির ধ্বংসস্তূপে পরিণত
এই সংঘর্ষের সবচেয়ে বড় ক্ষতি হচ্ছে সেই ঐতিহাসিক স্থানগুলোর, যা দুই দেশের সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় পরিচয়। তা মুয়েন থম ও প্রিয়া বিহার মন্দিরের आसपास গুলি ও বোমাবর্ষণের কারণে ঐতিহাসিক কাঠামো खतरे में हैं।
খমের যুগের মন্দিরগুলোতে বোমা পড়ায় তাদের মূল কাঠামোর মারাত্মক ক্ষতি হয়েছে। অনেক স্থানে মন্দিরের ছাদ ভেঙে পড়েছে এবং मूर्तियों के अवशेष बिखरे पड़े हैं। আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো দাবি করেছে যে এই ঐতিহাসিক धरोहरগুলোর সুরক্ষার জন্য অবিলম্বে युद्धविराम लागू किया जाए।
थाईलैंड की चेतावनी: संप्रभुता से कोई समझौता नहीं
থাইল্যান্ডের ভারপ্রাপ্ত প্রধানমন্ত্রী ফুমাথম ভেচায়াচাই স্পষ্ট করেছেন যে দেশের সার্বভৌমত্বের সঙ্গে কোনো আপস করা হবে না। তিনি বলেন যে থাইল্যান্ড শান্তিপূর্ণ আলোচনা ও আলোচনার মাধ্যমে সমস্যার সমাধান করতে চায়, কিন্তু প্রয়োজন পড়লে নিজের রক্ষা করবে। জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকের পর তিনি জানান যে সেনাবাহিনীকে সীমান্ত এলাকায় तैनात कर दिया गया है এবং নাগরিকদের सुरक्षा को प्राथमिकता दी जा रही है।
कंबोडिया का जवाब: आत्मरक्षा में की गई कार्रवाई
কম্বোডিয়ার সেনাবাহিনী प्रेस कॉन्फ्रेंस করে জানিয়েছে যে থাই সেনাবাহিনী ओड्डार मीनचे और प्रीह विहार प्रांतों में आठ ठिकानों पर हमले किए हैं। इनमें ता मुएन थॉम, ता क्रबे और मोम बेई जैसे क्षेत्र शामिल हैं। सेना की प्रवक्ता लेफ्टिनेंट जनरल सोचेता ने कहा कि कंबोडियाई सेना ने आत्मरक्षा में जवाबी कार्रवाई की है। उन्होंने यह भी कहा कि कंबोडिया ने ता क्रबे मंदिर और मोम बेई क्षेत्र पर नियंत्रण हासिल कर लिया है।
बढ़ती मानवीय त्रासदी
এই যুদ্ধের সবচেয়ে বড় মূল্য चुकाচ্ছে সাধারণ মানুষ। সীমান্তवर्ती গ্রামের হাজার হাজার পরিবারকে अपना घर छोड़ना पड़ा है। कई ग्रामीण अपने पारंपरिक लिबास में केवल एक झोला लेकर सुरक्षित स्थानों की ओर भाग रहे हैं। मानवीय संगठनों ने चेतावनी दी है कि यदि जल्द ही युद्धविराम नहीं हुआ, तो यह संघर्ष एक बड़ी मानवीय त्रासदी में बदल सकता है।