অনলাইন বেটিং অ্যাপগুলির প্রচারের ক্ষেত্রে গুগল এবং মেটা আজ ইডির সামনে হাজির হবে, যেখানে অর্থ পাচার সংক্রান্ত বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।
Aadhar Card: ভারতে পরিচয়ের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ নথি হিসেবে পরিচিত আধার কার্ডে জালিয়াতি রুখতে এবার কড়া পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। জালিয়াতি এবং বার বার আপডেটের প্রবণতা বন্ধ করতে UIDAI (ভারতীয় স্বতন্ত্র পরিচয় কর্তৃপক্ষ) কোমর বেঁধে নেমেছে। এর জন্য UIDAI আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (AI) এবং মেশিন লার্নিং (ML)-এর মতো উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করছে, যার মাধ্যমে জাল আধার কার্ড বা জন্মতারিখের প্রতারণা সহজেই ধরা যাবে।
বায়োমেট্রিক্স ও জন্মতারিখ পরিবর্তন করা এখন সহজ নয়
এতদিন আধার কার্ডধারীরা তাদের বায়োমেট্রিক ডেটা (যেমন ফিঙ্গারপ্রিন্ট ও ফেস স্ক্যান) অথবা জন্মতারিখ একাধিকবার পরিবর্তন করার সুযোগ পেতেন। কিন্তু UIDAI সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বুঝতে পেরেছে যে কিছু লোক এই সুবিধার অপব্যবহার করছে – যেমন বয়স কমিয়ে ক্রিকেট ট্রায়ালে অংশ নেওয়া অথবা বেশি বয়স দেখিয়ে চাকরি থেকে বাঁচা। এখন UIDAI এআই-ভিত্তিক পরিচয় प्रणालीর মাধ্যমে শনাক্ত করতে পারবে যে কোনও ব্যক্তি কেন বার বার বায়োমেট্রিক্স বা জন্মতারিখ আপডেট করছে এবং এর পেছনে কোনও সন্দেহজনক উদ্দেশ্য আছে কিনা।
UIDAI-এর সিইও-র ইঙ্গিত
UIDAI-এর সিইও ভুবনেশ কুমার সম্প্রতি এক বিবৃতিতে বলেছেন যে এখন বায়োমেট্রিক আপডেটের জন্য বর্তমান ডেটাবেসের সঙ্গে মেলানো হবে। যদি কোনও ব্যক্তির আধারে বায়োমেট্রিক্স বার বার পরিবর্তন করা হয়, তাহলে AI সিস্টেম এতে অ্যালার্ট করবে। এই প্রযুক্তি শুধু নকল পরিচয় প্রতিরোধ করবে না, বরং প্রকৃত নাগরিকদের সুরক্ষাও জোরদার করবে।
আধার আবেদন প্রক্রিয়াও হবে সম্পূর্ণ ডিজিটাল
UIDAI আরও সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে এখন থেকে নতুন আধার কার্ডের জন্য আবেদনের প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ অনলাইন হবে। ব্যবহারকারীদের তাদের নথি ডিজিটাল ফরম্যাটে আপলোড করতে হবে, যা AI-এর মাধ্যমে যাচাই করা হবে। এই পরিবর্তনের ফলে নথিপত্রের জালিয়াতির সম্ভাবনা অনেকটাই কমে যাবে।
আরও কঠোর হবে আপডেটের নিয়ম
- এখন থেকে প্রত্যেক ব্যক্তির আধারে ফিঙ্গারপ্রিন্ট ও ফেস ডেটা সীমিত সংখ্যকবার আপডেট করা যাবে।
- কেবল সিনিয়র সিটিজেন এবং বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ব্যক্তিদেরই বার বার বায়োমেট্রিক্স পরিবর্তন করার অনুমতি দেওয়া হবে।
- সাধারণ নাগরিকদের এই সুবিধার নিয়মিত অপব্যবহার করা থেকে আটকানো হবে।
- জন্মতারিখ আপডেট করার জন্য এখন আরও কঠিন প্রমাণ ও ডিজিটাল ভেরিফিকেশন প্রক্রিয়া অনুসরণ করা হবে।
অ-ভারতীয়দের ওপরও নজর
UIDAI সম্প্রতি আরও একটি বড় পদক্ষেপ নিয়েছে, যেখানে অ-ভারতীয় নাগরিকদের দ্বারা করা জাল আবেদন কঠোরভাবে বাতিল করা হচ্ছে। UIDAI-এর अनुसार, গত ৬ মাসে ১,৪৫৬টি এমন আবেদন বাতিল করা হয়েছে যারা ভারতীয় না হয়েও ভারতীয় নাগরিক হিসেবে আধারের জন্য আবেদন করছিল। এখন নিয়ম স্পষ্ট — আধার কার্ডের জন্য আবেদন সেই ব্যক্তিই করতে পারবে যে ভারতে কমপক্ষে ১৮০ দিন ধরে বসবাস করছে।
এখন পর্যন্ত ১.১৭ কোটি আধার কার্ড বাতিল
আরও একটি বড় পদক্ষেপের অধীনে UIDAI ১.১৭ কোটির বেশি আধার কার্ড বাতিল করেছে। এই কার্ডগুলো उन लोगों के थे जिनकी मृत्यु हो चुकी थी, लेकिन उनके परिजनों ने इसे निरस्त कराने की प्रक्रिया पूरी नहीं की थी। এই পদক্ষেপের ফলে নকল ও জাল পরিচয় সংক্রান্ত অনেক ঝুঁকি কমানো সম্ভব হবে।
কীভাবে কাজ করবে নতুন AI-সিস্টেম?
- AI সিস্টেম ফিঙ্গারপ্রিন্ট ও ফেস ডেটাকে অরিজিনাল ডেটাবেসের সঙ্গে মিলিয়ে যে কোনও জালিয়াতি শনাক্ত করতে পারবে।
- মেশিন লার্নিং অ্যালগরিদম उन यूज़र्स की पहचान करेगा जो बार-बार बदलाव करवा रहे हैं और उन्हें फ्लैग कर देगा।
- আধার से जुड़ी सभी नई एंट्रीज़ को अब एक सेंट्रल वेरिफिकेशन सिस्टम के ज़रिए पास किया जाएगा।
- ডিজিটাল दस्तावेज को भी स्कैन कर यह देखा जाएगा कि वे पात्रता और वैधता के मानकों पर खरे उतरते हैं या नहीं।