হিমাচলে মেঘ ভাঙা বৃষ্টি ও ভূমিধসে বিপর্যয়, মৃত ২

হিমাচলে মেঘ ভাঙা বৃষ্টি ও ভূমিধসে বিপর্যয়, মৃত ২

চম্বা জেলায় ভারী বৃষ্টিতে মেঘ ভাঙা এবং ভূমিধসে দুজনের মৃত্যু হয়েছে। ৩৯টি রাস্তা বন্ধ, বিদ্যুৎ ও জল সরবরাহ ব্যাহত। প্রশাসন ত্রাণকার্যে নিযুক্ত।

Himachal Cloudburst: হিমাচল প্রদেশের চম্বা জেলায় রবিবার রাত থেকে একটানা ভারী বৃষ্টিতে গোটা এলাকায় বিপর্যয় নেমে এসেছে। তিসা মহকুমার জুংড়া এলাকায় মেঘ ভাঙার ঘটনার পর পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়েছে। জেলা আপৎকালীন অপারেশন কেন্দ্রের মতে, বৃষ্টির কারণে পুরো জেলায় পরিবহন, বিদ্যুৎ এবং জল সরবরাহের মতো প্রয়োজনীয় পরিষেবাগুলি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

রাস্তা বন্ধ, বিদ্যুৎ ও জল সরবরাহ ব্যাহত

চম্বায় ভারী বৃষ্টি ও ভূমিধসের কারণে মোট ৩৯টি রাস্তা বন্ধ হয়ে গিয়েছে। এর মধ্যে ১৮টি রাস্তা শুধু তিসা মহকুমাতেই বন্ধ। এতে মানুষের চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। একই সাথে, ২১৪টি বিদ্যুতের ট্রান্সফরমার বন্ধ হয়ে যাওয়ায় অনেক গ্রামে বিদ্যুৎ সরবরাহ সম্পূর্ণভাবে বন্ধ হয়ে গেছে। ৬২টি পানীয় জলের প্রকল্পও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, যার কারণে হাজার হাজার মানুষ পানীয় জলের সংকটে ভুগছেন।

বাড়ি ধসে দুজনের মৃত্যু

মেহলা অঞ্চলের ধারওয়ালা পাটওয়ার বৃত্তের অধীনে সোমবার ভোর ৩টে নাগাদ ভূমিধসের কবলে পড়ে একটি বাড়ি ধসে যায়। এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় একজন পুরুষ ও একজন মহিলার মৃত্যু হয়েছে। দুজনের মৃতদেহ ধ্বংসস্তূপ থেকে উদ্ধার করে চম্বা মেডিকেল কলেজে পাঠানো হয়েছে। ঘটনার পর স্থানীয় প্রশাসন ত্রাণ কাজ শুরু করেছে এবং পরিস্থিতি নজরে রাখা হচ্ছে।

কৃষি ও সম্পত্তির ব্যাপক ক্ষতি

তিসা মহকুমার জুংড়া এলাকায় মেঘ ভাঙার কারণে ভুট্টার ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। কুন্থেড় ভাটোরা এলাকায় একটি কাঁচা বাড়ি সম্পূর্ণভাবে ধসে গেছে। একই সাথে থানা এলাকায় দুটি পাকা বাড়ি আংশিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এছাড়াও একটি গোশালা এবং একটি ছোট সেতুও বৃষ্টির তোড়ে ভেসে গেছে। ভাটিয়াট মহকুমা থেকেও একটি বাড়ি আংশিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে, যা एसडीएम ভাটিয়াট নিশ্চিত করেছেন।

প্রশাসন সতর্ক, ত্রাণকার্য চলছে

জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সমস্ত মহকুমায় আধিকারিকদের সতর্ক রাখা হয়েছে। ত্রাণ ও উদ্ধার কাজ দ্রুত গতিতে চালানো হচ্ছে। उपायुक्त चंबा मुकेश रेप्सवाल জানান, খারাপ আবহাওয়ার কারণে लोगों से अपील की गई है कि वे अनावश्यक यात्रा से बचें और सुरक्षित स्थानों पर रहें। उन्होंने कहा कि किसी भी प्रकार की आपात स्थिति में लोग जिला आपदा नियंत्रण कक्ष के टोल फ्री नंबर 1077 पर तत्काल संपर्क करें ताकि समय पर सहायता उपलब्ध करवाई जा सके।

Leave a comment