কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা :এখন ব্যবসায়িক জগতে এক অপ্রতিরোধ্য শক্তি। বিশেষ করে ChatGPT-এর মতো এআই টুলের সাহায্যে তৈরি হচ্ছে অসংখ্য নতুন ব্যবসায়িক মডেল, যা উদ্যোক্তাদের জন্য খুলে দিচ্ছে সীমাহীন সম্ভাবনা।
কনটেন্ট ক্রিয়েশন ও মার্কেটিং-এ বিপ্লব
চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করে সহজেই ব্লগ, প্রবন্ধ, বই এমনকি অনলাইন কোর্স তৈরির উপাদান বানানো সম্ভব। ঘোস্ট রাইটিং থেকে শুরু করে সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট—সব ক্ষেত্রেই এআই হয়ে উঠছে সফল উপার্জনের মাধ্যম।
অটোমেটেড কাস্টমার সাপোর্ট
বেশ কিছু সংস্থা এখন গ্রাহক পরিষেবা উন্নত করতে ChatGPT-ভিত্তিক চ্যাটবট ব্যবহার করছে। ২৪ ঘণ্টা গ্রাহকের প্রশ্নের উত্তর দেওয়া এই পরিষেবা ব্যবসায়ীদের জন্য লাভজনক এক সমাধান।
চাকরিপ্রার্থীদের জন্য এআই পরিষেবা
রেজিউমে বা কভার লেটার তৈরি করার মতো কাজেও এআই কার্যকর ভূমিকা রাখছে। ফলে চাকরি বাজারে প্রতিযোগিতায় এগিয়ে যেতে সাহায্য পাচ্ছেন আবেদনকারীরা।
ফ্রিল্যান্সার ও ক্ষুদ্র ব্যবসার সুযোগ
অল্প বিনিয়োগেই এআই টুল ব্যবহার করে শুরু করা সম্ভব নানা ব্যবসা। ফ্রিল্যান্সাররা যেমন ঘরে বসে কনটেন্ট পরিষেবা দিতে পারছেন, তেমনই ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারাও প্রযুক্তির জোরে এগিয়ে যাচ্ছেন।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা আর কল্পবিজ্ঞান নয়, বাস্তবের হাতিয়ার। চ্যাটজিপিটির মতো লার্জ ল্যাঙ্গুয়েজ মডেল ব্যবসায় এনে দিচ্ছে বিপ্লব। ফ্রিল্যান্সার থেকে ছোটো উদ্যোগপতি—সবাই পাচ্ছেন নতুন আয়ের সুযোগ।