সরকার জিএসটি হারে পরিবর্তন এনেছে, যা গৃহস্থালি ও ইলেকট্রনিক্স পণ্যের দামকে প্রভাবিত করবে। নতুন হার ২২ সেপ্টেম্বর থেকে কার্যকর হবে, তবে স্মার্টফোনের দামে আপাতত কোনো হ্রাস আসবে না। আইফোন, স্যামসাং এবং অন্যান্য ব্র্যান্ডের মোবাইলের উপর ১৮ শতাংশ জিএসটি বলবৎ থাকবে, যার ফলে ভোক্তারা সরাসরি উপকৃত হবেন না।
জিএসটি: সরকার সম্প্রতি জিএসটি হারে একটি বড় পরিবর্তন এনেছে, যা ভারতে গৃহস্থালি ও ইলেকট্রনিক্স পণ্যের দামকে প্রভাবিত করতে পারে। নতুন হার ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ থেকে কার্যকর হবে, যার ফলে দীপাবলির কেনাকাটার সময় ভোক্তারা কম দামের সুবিধা নিতে পারবেন। তবে, আইফোন, স্যামসাং এবং অন্যান্য স্মার্টফোনের উপর ১৮ শতাংশ জিএসটি বলবৎ থাকায় এগুলোর দাম আপাতত কমবে না। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই পরিবর্তন ইলেকট্রনিক্স সামগ্রীর উপর প্রভাব ফেলবে, কিন্তু স্মার্টফোনকে কম জিএসটি স্ল্যাবে অন্তর্ভুক্ত করা কঠিন।
নতুন জিএসটি হার ইলেকট্রনিক্সে পরিবর্তন আনবে
সরকার সম্প্রতি জিএসটি হারে একটি বড় পরিবর্তন এনেছে, যা গৃহস্থালি সামগ্রী ও ইলেকট্রনিক্স পণ্যের দামকে প্রভাবিত করতে পারে। নতুন হার ২২ সেপ্টেম্বর থেকে কার্যকর হবে, যার ফলে দীপাবলির কেনাকাটার সময় মানুষ কম দামের সুবিধা নিতে পারবেন। তবে, বিশেষজ্ঞদের মতে, এই পরিবর্তনের ফলে স্মার্টফোনের উপর প্রভাব সীমিত থাকবে, কারণ এতে অন্যান্য কর ও আমদানি শুল্কও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
স্মার্টফোনে স্বস্তি নেই
ভোক্তারা আপাতত আইফোন, স্যামসাং এবং অন্যান্য ব্র্যান্ডের স্মার্টফোনের দামে কোনো হ্রাস পাবেন না। পূর্বে স্মার্টফোনের উপর ১৮ শতাংশ জিএসটি প্রযোজ্য ছিল এবং নতুন হারের পরেও তা অপরিবর্তিত রয়েছে। শিল্প মহলের সূত্রমতে, পূর্বেই অনুমান করা হয়েছিল যে এই পরিবর্তনের ফলে স্মার্টফোনের উপর কোনো সরাসরি স্বস্তি আসবে না।
কেন স্মার্টফোন সস্তা হয়নি
শিল্প মহলের মতে, যদি ১২ শতাংশ স্ল্যাবের উপর আলোচনা হত, তাহলে দামে কিছুটা স্বস্তি পাওয়া যেত, কিন্তু ১৮ শতাংশের নিচে নতুন স্ল্যাবটি মাত্র ৫ শতাংশের, যেখানে স্মার্টফোনকে অন্তর্ভুক্ত করা কঠিন ছিল। ইন্ডিয়া সেলুলার অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স অ্যাসোসিয়েশন সরকারের কাছে মোবাইল ফোনগুলিকে এই স্ল্যাবে রাখার দাবি জানিয়েছিল, কারণ ফোনগুলি ডিজিটাল ইন্ডিয়ার জন্য প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম হয়ে উঠেছে। জিএসটি কার্যকর হওয়ার আগে অনেক রাজ্য স্মার্টফোনকে অত্যাবশ্যকীয় পণ্যের শ্রেণিতে রেখেছিল। শুরুতে জিএসটি ১২ শতাংশ ছিল, যা ২০২০ সালে বাড়িয়ে ১৮ শতাংশ করা হয়েছিল।