বিশ্বজুড়ে জ্বালানি সরবরাহ নিয়ে আবারও উদ্বেগ বাড়ছে। আমেরিকা রাশিয়াকে কড়া warning দিয়েছে যে, যদি তারা আগামী ৫০ দিনের মধ্যে ইউক্রেনের সাথে শান্তি আলোচনা না করে, তবে তাদের উপর আরও বেশি অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা জারি করা হতে পারে। বিশেষভাবে, আমেরিকা এখন সেই দেশগুলোর উপর নজর রাখছে, যারা রাশিয়া থেকে প্রচুর পরিমাণে অপরিশোধিত তেল কিনছে।
ভারত, যে রাশিয়া থেকে অপরিশোধিত তেল আমদানির সবচেয়ে বড় দেশ হয়ে উঠেছে, আমেরিকার এই warning-এর পর প্রশ্নের মুখে পড়েছে। ভারতের মোট তেল সরবরাহে রাশিয়ার অংশ এখন প্রায় ৩৫ শতাংশে পৌঁছেছে।
ভারতের উপর কি প্রভাব পড়বে?
নয়াদিল্লিতে একটি অনুষ্ঠানে কেন্দ্রীয় পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী হরদীপ সিং পুরী এই বিষয়ে তার প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। তিনি বলেন যে, তিনি এ বিষয়ে খুব একটা চিন্তিত নন। তার মতে, যদি রাশিয়া থেকে তেল সরবরাহ ব্যাহত হয়, তবে ভারতের কাছে অন্যান্য দেশ থেকে সরবরাহ বাড়ানোর বিকল্প আগে থেকেই রয়েছে।
তিনি আরও জানান যে, বর্তমানে ভারত ৪০টি বিভিন্ন দেশ থেকে তেল আমদানি করে। তাই যদি একটি উৎস থেকে বাধা আসে, তবে বাকি দেশগুলো থেকে তেল কিনে চাহিদা পূরণ করা যেতে পারে।
রাশিয়া এখন ভারতের সবচেয়ে বড় সরবরাহকারী
রাশিয়া ও ইউক্রেন যুদ্ধের পর পশ্চিমা দেশগুলো যখন রাশিয়ার উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে, তখন ভারত সুযোগ বুঝে সেখান থেকে সস্তা দামে ক্রুড কেনা শুরু করে। ধীরে ধীরে ভারত রাশিয়া থেকে আমদানি বাড়িয়ে দেয় এবং এখন এটি ভারতকে তেল সরবরাহকারী সবচেয়ে বড় দেশে পরিণত হয়েছে। ভারতের মোট ক্রুড আমদানির প্রায় ৩৫ শতাংশ এখন একা রাশিয়া থেকে আসে।
এরপর ইরাক, সৌদি আরব ও ইউএই-এর মতো দেশগুলো রয়েছে, যারা ঐতিহ্যগতভাবে ভারতকে তেল সরবরাহ করে আসছে।
তেলের দামে অস্থিরতা
আমেরিকার warning এবং বিশ্বব্যাপী অস্থিরতার মধ্যে আন্তর্জাতিক বাজারে অপরিশোধিত তেলের দামে तेजी দেখা গেছে। ব্রেন্ট ক্রুডের দাম আবারও ৮৫ ডলার प्रति बैरल-এর आसपास পৌঁছে গেছে। এমন পরিস্থিতিতে, যদি রাশিয়া থেকে সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়, তবে দামের উপর আরও চাপ বাড়তে পারে।
যদিও ভারত সরকার এখনও পর্যন্ত এই मुद्दे पर কোনো आधिकारिक बयान দেয়নি যে তারা আমেরিকার warning-কে কীভাবে দেখছে। কিন্তু মন্ত্রীর बयान থেকে এটা স্পষ্ট যে ভারত যেকোনো সংকট মোকাবেলার জন্য আগে থেকেই প্রস্তুতি নিয়েছে।
আমদানি কমানোর প্রস্তুতিও চলছে
সরকার যেখানে রাশিয়া থেকে আমদানি বাড়িয়েছে, সেখানে অভ্যন্তরীণ স্তরে তেল অনুসন্ধান ও উৎপাদন বাড়ানোর দিকেও পদক্ষেপ तेज করেছে। পেট্রোলিয়াম मंत्रालয়ের मुताबिक, ভারত তার অপরিশোধিত তেলের চাহিদার ৮५ শতাংশের বেশি আমদানি করে। এই নির্ভরতা কমাতে কেন্দ্র সরকার कई নতুন नीलामी ও অনুসন্ধান योजना शुरू করেছে।
অনশোর ও অফশোর ব্লকের बोली প্রক্রিয়ায় এখন পর্যন্ত कई কোম্পানি रुचि দেখিয়েছে এবং আশা করা যায় যে আগামী সময়ে অভ্যন্তরীণ উৎপাদনে बढ़ोतरी হবে।
আমেরিকার রণনীতি ও ভারতের অবস্থান
আমেরিকা ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে রাশিয়ার উপর কড়া रुख कायम রেখেছে। এখন তারা চায় যে রাশিয়ার সাথে व्यापार করা দেশগুলোর উপরও চাপ সৃষ্টি করা হোক, যাতে মস্কোর উপর আলোচনার জন্য मजबूरी তৈরি করা যায়। इसी क्रम में তারা স্পষ্ট संकेत দিয়েছে যে ৫০ দিনের মধ্যে যদি রাশিয়া কোনো ठोस कदम না নেয়, তবে তাদের তেল সরবরাহ से जुड़े व्यापारिक साझेदार भी निशाने पर आ सकते हैं।
ভারতের অবস্থান फिलहाल संतुलित বলে মনে করা হচ্ছে। একদিকে তারা वैश्विक दबाव को ध्यान में রাখছে, অন্যদিকে अपनी ऊर्जा जरूरतों के लिहाज से व्यावहारिक रुख कायम রেখেছে।