ইয়েমেনে হত্যার অভিযোগে সাজাপ্রাপ্ত নার্স নিমিষা প্রিয়ার ফাঁসি ১৬ই জুলাই পর্যন্ত স্থগিত করা হয়েছে। কিন্তু মৃতের ভাইয়ের 'বদলা চাই' এই মন্তব্যের কারণে ব্লাড মানির মাধ্যমে রেহাই পাওয়ার সম্ভাবনা ক্ষীণ হয়ে গেছে।
Nimisha Priya Case: কেরালার নার্স নিমিষা প্রিয়াকে ইয়েমেনের নাগরিক তালাল আবদো মাহদির হত্যার দায়ে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। ১৬ই জুলাই তাঁর ফাঁসি হওয়ার কথা ছিল, কিন্তু শেষ মুহূর্তে ধর্মীয় নেতা ও মধ্যস্থতাকারীদের হস্তক্ষেপে তা স্থগিত করা হয়েছে। তবে, মৃত মাহদির ভাইয়ের কঠোর প্রতিক্রিয়ার পরে এই মামলা আরও জটিল হয়ে উঠেছে।
'বদলা চাই, যাই হোক না কেন'
মাহদির ভাই আবদেল ফাত্তাহ মাহদি মীমাংসার সমস্ত চেষ্টা বাতিল করে দিয়েছেন। তিনি স্পষ্টভাবে বলেছেন যে, কোনো অবস্থাতেই ব্লাড মানি অর্থাৎ টাকার বিনিময়ে তিনি ক্ষমা করবেন না। আবদেল লিখেছেন, যারা ফাঁসি বন্ধ করেছেন, তারা জানেন যে পরিবার আপোসের জন্য প্রস্তুত নয়। তাঁর বক্তব্য, রক্ত কেনা যায় না এবং ন্যায়বিচার ভোলা যায় না। তাঁরা শুধু বদলা চান, যা কিছু হয়ে যাক না কেন।
ব্লাড মানি নিয়ে আলোচনার চেষ্টা
ইয়েমেনের আইন অনুযায়ী, কোনো হত্যার মামলায় দোষীকে মৃত্যুদণ্ড থেকে বাঁচতে হলে মৃতের পরিবারকে ব্লাড মানি অর্থাৎ ক্ষতিপূরণ দিয়ে ক্ষমা পেতে হয়। নিমিষার পরিবার ফাঁসি স্থগিত হওয়ায় কিছুটা স্বস্তি পেলেও মাহদির পরিবারের মনোভাব দেখে এই পথ সহজ মনে হচ্ছে না।
কীভাবে স্থগিত হল ফাঁসি
নিমিষার ফাঁসি স্থগিত করার ক্ষেত্রে ভারতের একজন প্রধান মুসলিম ধর্মগুরু কান্তাপুরাম এপি আবুবকর মুসালিয়ারের বড় ভূমিকা ছিল। তিনি ভারতে গ্র্যান্ড মুফতি হিসেবে পরিচিত। তিনি ইয়েমেনের সুফি ধর্মগুরু শেখ হাবিব ওমর বিন হাফিজের সঙ্গে যোগাযোগ করেন, যাঁর ইয়েমেনের উত্তরাঞ্চলে যথেষ্ট প্রভাব রয়েছে। হাবিব ওমরের হস্তক্ষেপে ইয়েমেনের স্থানীয় কর্তৃপক্ষ, আদালত ও মৃতের পরিবারের মধ্যে আলোচনা শুরু হয় এবং ফাঁসির উপর সাময়িকভাবে স্থগিতাদেশ জারি করা হয়।
আদিবাসী প্রধানদের ভূমিকা
হাবিব ওমরের উদ্যোগে ইয়েমেনে একটি জরুরি সভা ডাকা হয়, যেখানে স্থানীয় প্রশাসন, আদালতের প্রতিনিধি, মৃতের পরিবারের সদস্য ও আদিবাসী নেতারা উপস্থিত ছিলেন। আদিবাসী নেতারা ইঙ্গিত দিয়েছেন যে, তাঁরা পরিবারের সঙ্গে আলোচনা করে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন। তবে, আপাতত কোনো ठोस सहमति बन पाई नहीं है।
বিচারকের মধ্যস্থতা
এই পুরো প্রচেষ্টায় ইয়েমেনের একজন वरिष्ठ न्यायाधीश और संसद सदस्य न्यायमूर्ति मुहम्मद बिन अमीन शेख ने भी हस्तक्षेप किया। उन्होंने परिवार को कोर्ट में जाकर फांसी स्थगित करने के लिए राजी किया। कोर्ट ने इसके बाद निमिषा की फांसी पर अस्थायी रोक लगाने का आदेश जारी किया।
কে এই নিমিষা প্রিয়া
নিমিষা প্রিয়া কেরালার একজন নার্স, যিনি ২০০৮ সালে চাকরির জন্য ইয়েমেন গিয়েছিলেন। সেখানে তিনি তালাল আবদো মাহদির সঙ্গে একটি ক্লিনিক খোলার সিদ্ধান্ত নেন। ইয়েমেনের আইন অনুযায়ী, কোনো বিদেশিকে স্থানীয় নাগরিকের সাহায্যে ব্যবসা শুরু করতে হয়, তাই তিনি মাহদিকে পার্টনার করেন।
शोषण और विवाद की शुरुआत
নিমিষার পরিবারের অভিযোগ, মাহদি পরে তাঁর শারীরিক ও আর্থিক শোষণ করেন। তাঁর পাসপোর্টও বাজেয়াপ্ত করা হয় এবং তাঁকে জোর করে पत्नी बनाकर রাখা गया। 2017 में निमिषा ने महदी को बेहोश करने की कोशिश की ताकि वह पासपोर्ट लेकर भाग सकें। दवा का असर नहीं होने पर उन्होंने डोज बढ़ाई, जिससे महदी की मौत हो गई।
महदी की मौत के बाद निमिषा ने एक अन्य नर्स की मदद से शव के टुकड़े कर उसे एक अंडरग्राउंड टैंक में छिपा दिया। एक महीने बाद उन्हें सऊदी-यमन बॉर्डर से गिरफ्तार किया गया।